২২ জুন ২০২৫, রবিবার, ৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩২ হাজার ফুট গভীর গর্ত খুঁড়ছে চিন!

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১ জুন ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 63

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ৩২ হাজার ফুট গভীর গর্ত খুঁড়ছে চিন। চিনের  উত্তর-পশ্চিমে শিনজিয়াং প্রদেশে এই গর্ত খনন কাজ শুরু হয়েছে। এই এলাকাটি খনিজ তেল সমৃদ্ধ। মঙ্গলবার থেকে ওই এলাকায় ৩২ হাজার ৮০৮ ফুট গভীর গর্ত খননের কাজ শুরু হয়। এই গর্ত অন্তত ১০টি মহাদেশীয় স্তর ভেদ করবে। মহাদেশীয় স্তর হচ্ছে পাথরের বিভিন্ন আস্তরণ।

গর্তের গভীরে রয়েছে প্রায় ১ কোটি ৪৫ লক্ষ বছরের পুরানো পাথর। চিনা বিশেষজ্ঞেরা জানিয়েছেন, এই গর্ত খননের ফলে ভূগর্ভে সঞ্চিত ধাতু ও শক্তির উৎস সম্পর্কে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে। এর মাধ্যমে নানা খনিজ পদার্থের সম্ভার চিহ্নিত করা যাবে।

আরও পড়ুন: চিনের সতর্কবার্তা: ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা বিশ্বে বিপর্যয় নামিয়ে আনতে পারে

একইসঙ্গে প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে আগে থেকে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এছাড়া ভূমিকম্প বা আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুপাতের সম্ভাবনা জানার প্রযুক্তির আরও উন্নয়ন ঘটবে। চিনের এই গর্ত অবশ্য ‘পৃথিবীর গভীরতম’ গর্ত নয়।

আরও পড়ুন: চিনের নাগরিকদের ‘যত দ্রুত সম্ভব’ ইসরাইল ছাড়ার পরামর্শ

এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর গভীরতম গর্ত হচ্ছে রাশিয়ার ‘কোলা সুপারডিপ বোরহোল।’ এর গভীরতা ৪০ হাজার ২৩০ ফুট। ১৯৮৯ সালে এই গর্ত খোঁড়ার কাজ সম্পন্ন হয়েছিল। গর্তটি খুঁড়তে সময় লেগেছিল ২০ বছর।

আরও পড়ুন: চিনা দাওয়াই! খরচ কমাতে সরকারি বৈঠকে নিষিদ্ধ মদ-সিগারেট-দামি খাবার!

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

৩২ হাজার ফুট গভীর গর্ত খুঁড়ছে চিন!

আপডেট : ১ জুন ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ৩২ হাজার ফুট গভীর গর্ত খুঁড়ছে চিন। চিনের  উত্তর-পশ্চিমে শিনজিয়াং প্রদেশে এই গর্ত খনন কাজ শুরু হয়েছে। এই এলাকাটি খনিজ তেল সমৃদ্ধ। মঙ্গলবার থেকে ওই এলাকায় ৩২ হাজার ৮০৮ ফুট গভীর গর্ত খননের কাজ শুরু হয়। এই গর্ত অন্তত ১০টি মহাদেশীয় স্তর ভেদ করবে। মহাদেশীয় স্তর হচ্ছে পাথরের বিভিন্ন আস্তরণ।

গর্তের গভীরে রয়েছে প্রায় ১ কোটি ৪৫ লক্ষ বছরের পুরানো পাথর। চিনা বিশেষজ্ঞেরা জানিয়েছেন, এই গর্ত খননের ফলে ভূগর্ভে সঞ্চিত ধাতু ও শক্তির উৎস সম্পর্কে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে। এর মাধ্যমে নানা খনিজ পদার্থের সম্ভার চিহ্নিত করা যাবে।

আরও পড়ুন: চিনের সতর্কবার্তা: ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা বিশ্বে বিপর্যয় নামিয়ে আনতে পারে

একইসঙ্গে প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে আগে থেকে নিশ্চিত হওয়া যাবে। এছাড়া ভূমিকম্প বা আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুপাতের সম্ভাবনা জানার প্রযুক্তির আরও উন্নয়ন ঘটবে। চিনের এই গর্ত অবশ্য ‘পৃথিবীর গভীরতম’ গর্ত নয়।

আরও পড়ুন: চিনের নাগরিকদের ‘যত দ্রুত সম্ভব’ ইসরাইল ছাড়ার পরামর্শ

এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর গভীরতম গর্ত হচ্ছে রাশিয়ার ‘কোলা সুপারডিপ বোরহোল।’ এর গভীরতা ৪০ হাজার ২৩০ ফুট। ১৯৮৯ সালে এই গর্ত খোঁড়ার কাজ সম্পন্ন হয়েছিল। গর্তটি খুঁড়তে সময় লেগেছিল ২০ বছর।

আরও পড়ুন: চিনা দাওয়াই! খরচ কমাতে সরকারি বৈঠকে নিষিদ্ধ মদ-সিগারেট-দামি খাবার!