০১ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০২২ সালে সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে ট্রায়াল কোর্ট: সমীক্ষা

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৩১ জানুয়ারী ২০২৩, মঙ্গলবার
  • / 17

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ২০২২ সালে। ২০০০ সালকেও ছাপিয়ে গেছে ২০২২। ১৬৫টি মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে দেশের ট্রায়াল কোর্ট।

সমীক্ষা বলছে, ২০২২ সালে আহমেদাবাদের একটি বোমা বিস্ফোরণের মামলায় ৩৮ জনের মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়। দেশের ট্রায়াল কোর্টগুলি ২০২২ সালে ১৬৫টি মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে। যা গত দুই দশকের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

২০২২ সালের শেষ নাগাদ ৫৩৯ জন বন্দীকে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০১৬ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ এবং মৃত্যুদণ্ডের অধীনে থাকা বন্দীদের সংখ্যা ২০১৫ সাল থেকে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ‘ভারতে মৃত্যুদণ্ড, বার্ষিক পরিসংখ্যান প্রতিবেদন, ২০২২’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি জাতীয় আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্প ৩৯এ দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে। এখানে বলা হচ্ছে ৫০ শতাংশের বেশি মামলার মধ্যে যৌন অপরাধের সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ার কারণে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সর্বোচ্চ আদালত এবং উচ্চ আদালত যথাক্রমে ১১ এবং ৬৮টি মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১০১ জন বন্দীর জন্য হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত নেওয়া ৬৮টি মামলার মধ্যে, তিনজন বন্দীর মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা হয়েছে, ৪৮ জনের সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে রূপান্তরিত হয়েছে। ৪৩ জনকে সমস্ত অভিযোগ থেকে খালাস করে দেওয়া হয়েছে, ছয়জনের মামলা ট্রায়াল কোর্টে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বোম্বে হাই কোর্ট একটি খুনের মামলায় যাবজ্জীবন প্রাপ্ত এক আসামীর সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ কার্যকর করেছে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

২০২২ সালে সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে ট্রায়াল কোর্ট: সমীক্ষা

আপডেট : ৩১ জানুয়ারী ২০২৩, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: সবচেয়ে বেশি মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ২০২২ সালে। ২০০০ সালকেও ছাপিয়ে গেছে ২০২২। ১৬৫টি মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে দেশের ট্রায়াল কোর্ট।

সমীক্ষা বলছে, ২০২২ সালে আহমেদাবাদের একটি বোমা বিস্ফোরণের মামলায় ৩৮ জনের মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়। দেশের ট্রায়াল কোর্টগুলি ২০২২ সালে ১৬৫টি মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে। যা গত দুই দশকের মধ্যে এক বছরে সর্বোচ্চ বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

২০২২ সালের শেষ নাগাদ ৫৩৯ জন বন্দীকে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ২০১৬ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ এবং মৃত্যুদণ্ডের অধীনে থাকা বন্দীদের সংখ্যা ২০১৫ সাল থেকে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ‘ভারতে মৃত্যুদণ্ড, বার্ষিক পরিসংখ্যান প্রতিবেদন, ২০২২’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি জাতীয় আইন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্প ৩৯এ দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে। এখানে বলা হচ্ছে ৫০ শতাংশের বেশি মামলার মধ্যে যৌন অপরাধের সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়ার কারণে মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সর্বোচ্চ আদালত এবং উচ্চ আদালত যথাক্রমে ১১ এবং ৬৮টি মৃত্যুদণ্ডের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১০১ জন বন্দীর জন্য হাইকোর্টের সিদ্ধান্ত নেওয়া ৬৮টি মামলার মধ্যে, তিনজন বন্দীর মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা হয়েছে, ৪৮ জনের সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে রূপান্তরিত হয়েছে। ৪৩ জনকে সমস্ত অভিযোগ থেকে খালাস করে দেওয়া হয়েছে, ছয়জনের মামলা ট্রায়াল কোর্টে পাঠানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বোম্বে হাই কোর্ট একটি খুনের মামলায় যাবজ্জীবন প্রাপ্ত এক আসামীর সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ কার্যকর করেছে।