০২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

একটু কেঁদে নিয়ে মনের বোঝা হাল্কা করতে চান? আপনার জন্য রইল কান্না ঘরের হদিশ

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার
  • / 5

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ হয়তো আপনি আর সবার মত নন, পারেন না নিজের আবেগ গুলো কে টুঁটি চেপে ধরতে, চোখ ভরে আসে জলে, কিন্তু অফিস বা পরিবারের অন্যান্য দের সামনে চোখের জল ফেললে সহানুভূতির থেকে টিটকিরি জোটবার সম্ভাবনাই বেশি।

হয়ত এই জন্যই রোজ একটু একটু করে তলিয়ে যাচ্ছেন অবসাদের অন্ধকারে। জানেন কি আপনার মত এরকম মানুষদের জন্য ব্যবস্থা রয়েছে কান্না ঘরের। বাথরুমে গিয়ে জোরে কল খুলে দিয়ে কাঁদতে হবেনা, অথবা বন্ধ ঘরে বালিশে মুখ গুঁজে কান্নার দিনও শেষ।

শুধু শরীর নয়, স্পেনে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর সমান ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয় শুধু অর্থ, প্রতিপত্তি নয়। তার সঙ্গে মন ভাল রাখার বিষয়টির উপরও নজর দেওয়া হয়। আর এই কারণে, সরকারের তরফ থেকেই কান্না ঘর তৈরির চিন্তাভাবনা।

ঘরের ভিতর গোলাপি, লাল রঙের ব্যবহার বেশি। আর বাইরে ঝোলানো বোর্ডে লেখা কাঁদতে হলে ভিতরে আসুন! আরেকটি বোর্ডে লেখা রয়েছে মন খারাপ! এই ঘরে ঢুকে প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন। এই সব কিছুই একেবারে বিনামূল্যে।

অতিমারীর আবহে বিশ্বজুড়ে মানুষ সংকটের মুখোমুখি। কেউ হারিয়েছেন কাজ, কেউ বা প্রিয়জনকে। বাড়ছে আত্মহননের প্রবনতা। তাই একান্তে চোখের জল ফেলে মনের বোঝা হাল্কা করতে তৈরি হয়েছে এই ক্রাই রুম বা কান্না ঘরের।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

একটু কেঁদে নিয়ে মনের বোঝা হাল্কা করতে চান? আপনার জন্য রইল কান্না ঘরের হদিশ

আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ হয়তো আপনি আর সবার মত নন, পারেন না নিজের আবেগ গুলো কে টুঁটি চেপে ধরতে, চোখ ভরে আসে জলে, কিন্তু অফিস বা পরিবারের অন্যান্য দের সামনে চোখের জল ফেললে সহানুভূতির থেকে টিটকিরি জোটবার সম্ভাবনাই বেশি।

হয়ত এই জন্যই রোজ একটু একটু করে তলিয়ে যাচ্ছেন অবসাদের অন্ধকারে। জানেন কি আপনার মত এরকম মানুষদের জন্য ব্যবস্থা রয়েছে কান্না ঘরের। বাথরুমে গিয়ে জোরে কল খুলে দিয়ে কাঁদতে হবেনা, অথবা বন্ধ ঘরে বালিশে মুখ গুঁজে কান্নার দিনও শেষ।

শুধু শরীর নয়, স্পেনে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর সমান ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয় শুধু অর্থ, প্রতিপত্তি নয়। তার সঙ্গে মন ভাল রাখার বিষয়টির উপরও নজর দেওয়া হয়। আর এই কারণে, সরকারের তরফ থেকেই কান্না ঘর তৈরির চিন্তাভাবনা।

ঘরের ভিতর গোলাপি, লাল রঙের ব্যবহার বেশি। আর বাইরে ঝোলানো বোর্ডে লেখা কাঁদতে হলে ভিতরে আসুন! আরেকটি বোর্ডে লেখা রয়েছে মন খারাপ! এই ঘরে ঢুকে প্রিয়জনের সঙ্গে কথা বলুন। এই সব কিছুই একেবারে বিনামূল্যে।

অতিমারীর আবহে বিশ্বজুড়ে মানুষ সংকটের মুখোমুখি। কেউ হারিয়েছেন কাজ, কেউ বা প্রিয়জনকে। বাড়ছে আত্মহননের প্রবনতা। তাই একান্তে চোখের জল ফেলে মনের বোঝা হাল্কা করতে তৈরি হয়েছে এই ক্রাই রুম বা কান্না ঘরের।