০২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্পেসএক্সে চাকরি পেল ১৪ বছরের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১২ জুন ২০২৩, সোমবার
  • / 15

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ধনকুবের এলন মাস্কের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের প্রকৌশলী হিসেবে চাকরি পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কাইরান কাজী। কাইরান কাজীর বয়স মাত্র ১৪ বছর। মাত্র ১১ বছর বয়সে আমেরিকার সান্তা ক্লারা ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হন কাইরান। চলতি মাসে তিনি স্নাতক হবেন। স্পেসএক্সে চাকরি পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত কাজী। মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্য অর্জনে মাস্কের সংস্থাকে সাহায্য করবেন কাইরান। চাকরি পাওয়ার পর সোশ্যাল সাইট লিঙ্কডইনে কাইরান লিখেছেন, ‘পৃথিবীর সেরা কোম্পানিতে আমি স্টারলিঙ্ক প্রকৌশলী দলে যোগ দিতে যাচ্ছি। এরা বিশ্বের সেই বিরল প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি, যারা বয়সের মতো পুরনো মানদণ্ড দিয়ে আমার সক্ষমতা বিবেচনা করেনি।’ কাইরানের লিঙ্কডইন প্রোফাইলের তথ্যানুসারে, গত বছর সে ব্ল্যাকবার্ড ডট এআই নামের এক সাইবার ইন্টেলিজেন্স ফার্মে চার মাস মেশিন লার্নিংয়ের ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করে। সেখানে সে সামাজিক মাধ্যমের কনটেন্ট ভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না তা শনাক্তের পরিসংখ্যানগত পদ্ধতি তৈরি করে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

স্পেসএক্সে চাকরি পেল ১৪ বছরের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত

আপডেট : ১২ জুন ২০২৩, সোমবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: ধনকুবের এলন মাস্কের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের প্রকৌশলী হিসেবে চাকরি পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কাইরান কাজী। কাইরান কাজীর বয়স মাত্র ১৪ বছর। মাত্র ১১ বছর বয়সে আমেরিকার সান্তা ক্লারা ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হন কাইরান। চলতি মাসে তিনি স্নাতক হবেন। স্পেসএক্সে চাকরি পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত কাজী। মঙ্গল গ্রহে মানুষ পাঠানোর লক্ষ্য অর্জনে মাস্কের সংস্থাকে সাহায্য করবেন কাইরান। চাকরি পাওয়ার পর সোশ্যাল সাইট লিঙ্কডইনে কাইরান লিখেছেন, ‘পৃথিবীর সেরা কোম্পানিতে আমি স্টারলিঙ্ক প্রকৌশলী দলে যোগ দিতে যাচ্ছি। এরা বিশ্বের সেই বিরল প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি, যারা বয়সের মতো পুরনো মানদণ্ড দিয়ে আমার সক্ষমতা বিবেচনা করেনি।’ কাইরানের লিঙ্কডইন প্রোফাইলের তথ্যানুসারে, গত বছর সে ব্ল্যাকবার্ড ডট এআই নামের এক সাইবার ইন্টেলিজেন্স ফার্মে চার মাস মেশিন লার্নিংয়ের ইন্টার্ন হিসেবে কাজ করে। সেখানে সে সামাজিক মাধ্যমের কনটেন্ট ভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে কি না তা শনাক্তের পরিসংখ্যানগত পদ্ধতি তৈরি করে।