০২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেতন বাড়ানোর দাবিতে ব্রিটিশ নার্সদের ধর্মঘট

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২২, শনিবার
  • / 15

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ বেতন বাড়ানোর দাবিতে ব্রিটেনজুড়ে ধর্মঘট করেছেন হাসপাতাল নার্সরা। একদিনের এই ধর্মঘটে যোগ দিয়েছেন ১ লক্ষ নার্স। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ইংল্যান্ড, ওয়েলস ও উত্তর আয়ারল্যান্ডে এই ধর্মঘট শুরু হয়। দেশটির নার্সদের সংগঠন এনএইচএস-এর ইতিহাসে এ ধরনের বড় ধর্মঘট আর কখনও দেখা যায়নি। তবে স্কটল্যান্ডে এখনও নার্সরা ধর্মঘটের ঘোষণা দেননি।

 

ধর্মঘট চললেও জীবন রক্ষাকারী সেবা দিয়ে যাবেন নার্সরা। তবে রুটিন সার্জারি ও অন্যান্য কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। রয়্যাল কলেজ অব নার্সিং বলেছে, তাদের ধর্মঘটের পথ বেছে নেওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় ছিল না। কারণ মন্ত্রীরা তাদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা শুরু করতে চাননি।

 

ব্রিটিশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে, ১৯ শতাংশ বেতন বাড়ানোর দাবি পূরণ করা সম্ভব নয়। ট্রেড ইউনিয়নের আইন অনুযায়ী, নার্সরা গুরুতর অসুস্থ রোগীদের সেবা দিয়ে যাবে। কেমোথেরাপি ও কিডনি ডায়লাসিস অব্যাহত থাকবে। তাছাড়া যেসব রোগী ইন্টেন্সিভ কেয়ারে আছেন তাদেরও সেবা দেওয়া হবে। নার্সরা বলছেন, তারা যথেষ্ট দেখেছেন। কিন্তু তাদের যথেষ্ট বেতন ও মূল্য দেওয়া হচ্ছে না। সরকার তাদের কথা শুনছে না, ফলে তাদের সামনে ধর্মঘটের বিকল্প ছিল না।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বেতন বাড়ানোর দাবিতে ব্রিটিশ নার্সদের ধর্মঘট

আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২২, শনিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ বেতন বাড়ানোর দাবিতে ব্রিটেনজুড়ে ধর্মঘট করেছেন হাসপাতাল নার্সরা। একদিনের এই ধর্মঘটে যোগ দিয়েছেন ১ লক্ষ নার্স। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ইংল্যান্ড, ওয়েলস ও উত্তর আয়ারল্যান্ডে এই ধর্মঘট শুরু হয়। দেশটির নার্সদের সংগঠন এনএইচএস-এর ইতিহাসে এ ধরনের বড় ধর্মঘট আর কখনও দেখা যায়নি। তবে স্কটল্যান্ডে এখনও নার্সরা ধর্মঘটের ঘোষণা দেননি।

 

ধর্মঘট চললেও জীবন রক্ষাকারী সেবা দিয়ে যাবেন নার্সরা। তবে রুটিন সার্জারি ও অন্যান্য কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। রয়্যাল কলেজ অব নার্সিং বলেছে, তাদের ধর্মঘটের পথ বেছে নেওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় ছিল না। কারণ মন্ত্রীরা তাদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা শুরু করতে চাননি।

 

ব্রিটিশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে, ১৯ শতাংশ বেতন বাড়ানোর দাবি পূরণ করা সম্ভব নয়। ট্রেড ইউনিয়নের আইন অনুযায়ী, নার্সরা গুরুতর অসুস্থ রোগীদের সেবা দিয়ে যাবে। কেমোথেরাপি ও কিডনি ডায়লাসিস অব্যাহত থাকবে। তাছাড়া যেসব রোগী ইন্টেন্সিভ কেয়ারে আছেন তাদেরও সেবা দেওয়া হবে। নার্সরা বলছেন, তারা যথেষ্ট দেখেছেন। কিন্তু তাদের যথেষ্ট বেতন ও মূল্য দেওয়া হচ্ছে না। সরকার তাদের কথা শুনছে না, ফলে তাদের সামনে ধর্মঘটের বিকল্প ছিল না।