১৯ অগাস্ট ২০২৫, মঙ্গলবার, ২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তৃণমূল নেতার ছেলে খুনে গ্রেফতার সুপারি কিলার

মারুফা খাতুন
  • আপডেট : ১৭ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার
  • / 36

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : রাখির দিন দুপুরে প্রকাশ্য বাজারে খুন করা হয়েছিল কোচবিহারের তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলে অমর রায়কে। কোচবিহারের ২ নম্বর ব্লকের ডোডেয়ার হাটে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়েছিল অমরকে। বাইকে করে চার দুষ্কৃতী এসে পরপর চারটে গুলি করেছিল। তাঁর মাথায় ও পিঠে গুলি লাগায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছিল তাঁর।

এই খুনের জন্য সুপারি কিলার নিযুক্ত করা হয়েছিল। ঘটনায় এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিশ। গতকাল অর্থাৎ শনিবার রাতে অসম-বাংলা সীমান্ত এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই সুপারি কিলারকে। কোচবিহার জেলা পুলিশ দ্রুত তদন্ত শুরু করেছে। কোচবিহারের জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কৃষ্ণ গোপাল মিনা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ধৃতকে জেরা করা হচ্ছে এবং বাকি দুষ্কৃতীদেরও সন্ধান পেতে চাইছে পুলিশ।

ঘটনার দিনই বাজার এলাকা থেকে একটি চারচাকা গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছিল। তদন্তকারীরা মনে করেছেন যে, ওই গাড়িতে করেই দুষ্কৃতীরা এসেছিল। জানা গিয়েছে, ওই ঘটনার দিন আরও তিনজন উপস্থিত ছিল। পুলিশ জানিয়েছে ধৃত ব্যক্তি অভিযুক্তদের মধ্যে অন্যতম একজন।

অতীতেও একাধিকবার এই ধৃতের নাম অসামাজিক কাজকর্মে জুড়েছিল। প্রাথমিক অনুমানে মনে করা হচ্ছে যে, হয়তো ওই ব্যক্তিই গুলি চালিয়েছিল। আপাতত প্রাথমিক তদন্তে এই ঘটনার নেপথ্যে কে বা কারা জড়িত আছে তা উঠে আসছে বলে খবর।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

তৃণমূল নেতার ছেলে খুনে গ্রেফতার সুপারি কিলার

আপডেট : ১৭ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : রাখির দিন দুপুরে প্রকাশ্য বাজারে খুন করা হয়েছিল কোচবিহারের তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের ছেলে অমর রায়কে। কোচবিহারের ২ নম্বর ব্লকের ডোডেয়ার হাটে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়েছিল অমরকে। বাইকে করে চার দুষ্কৃতী এসে পরপর চারটে গুলি করেছিল। তাঁর মাথায় ও পিঠে গুলি লাগায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছিল তাঁর।

এই খুনের জন্য সুপারি কিলার নিযুক্ত করা হয়েছিল। ঘটনায় এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিশ। গতকাল অর্থাৎ শনিবার রাতে অসম-বাংলা সীমান্ত এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই সুপারি কিলারকে। কোচবিহার জেলা পুলিশ দ্রুত তদন্ত শুরু করেছে। কোচবিহারের জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কৃষ্ণ গোপাল মিনা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ধৃতকে জেরা করা হচ্ছে এবং বাকি দুষ্কৃতীদেরও সন্ধান পেতে চাইছে পুলিশ।

ঘটনার দিনই বাজার এলাকা থেকে একটি চারচাকা গাড়ি উদ্ধার করা হয়েছিল। তদন্তকারীরা মনে করেছেন যে, ওই গাড়িতে করেই দুষ্কৃতীরা এসেছিল। জানা গিয়েছে, ওই ঘটনার দিন আরও তিনজন উপস্থিত ছিল। পুলিশ জানিয়েছে ধৃত ব্যক্তি অভিযুক্তদের মধ্যে অন্যতম একজন।

অতীতেও একাধিকবার এই ধৃতের নাম অসামাজিক কাজকর্মে জুড়েছিল। প্রাথমিক অনুমানে মনে করা হচ্ছে যে, হয়তো ওই ব্যক্তিই গুলি চালিয়েছিল। আপাতত প্রাথমিক তদন্তে এই ঘটনার নেপথ্যে কে বা কারা জড়িত আছে তা উঠে আসছে বলে খবর।