০৩ অগাস্ট ২০২৫, রবিবার, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রায় চার ঘন্টার চেষ্টার পর হাওড়া স্টেশনে ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্ক থেকে নামানো হল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, রবিবার
  • / 14

 

আইভি আদক, হাওড়াঃ রবিবার বিকেল থেকে কার্যত টানা কয়েক ঘন্টা কসরতের পর রাত ৯টা নাগাদ হাওড়া স্টেশন সংলগ্ন পূর্ব রেলের ৯০ ফুট উঁচু জলের ট্যাঙ্কের ওপর থেকে ভবঘুরে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে নিচে নামানো সম্ভব হয়েছে। তাকে নিচে নামাতে কার্যত কালঘাম ছুটে যায় দমকল ও পুলিশের উদ্ধারকারী দলের।
প্রায় একশ ফুট উঁচু ল্যাডার আনা হয়। সেফটির কারণে ট্যাঙ্কের চারপাশে পাতা হয় নাইলনের মোটা জাল। প্রথমে গঙ্গার দিক থেকে ২ দমকল কর্মী ল্যাডারের সাহায্যে ট্যাঙ্কের মাথায় ওঠেন। এর পাশাপাশি রেল মিউজিয়ামের দিক থেকেও তোলা হয় আরও কর্মীকে।

আরও পড়ুন: বাঁয়া গণেশের হামলায় মৃত্যু ১ মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যাক্তির, চাঞ্চল্য ডুয়ার্সে

 

প্রায় চার ঘন্টার চেষ্টার পর হাওড়া স্টেশনে ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্ক থেকে নামানো হল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে

তারাই কথা বলার অছিলায় ওই মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে ধরে ফেলেন। যুবককে। এরপর ল্যাডারে নামিয়ে আনা হয় তাকে। ওই ব্যক্তি কি কারণে সেখানে উঠেছিলেন বা তাঁর পরিচয় কি তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, রবিবার বিকেল ৫টা নাগাদ হাওড়া স্টেশন লাগোয়া পূর্ব রেলের প্রায় ৯০ ফুট জলের ট্যাঙ্কের মাথার উপর এক ব্যক্তিকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। পথচারী এবং রেলের যাত্রীদের প্রথমে বিষয়টি নজরে আসে।

 

প্রায় চার ঘন্টার চেষ্টার পর হাওড়া স্টেশনে ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্ক থেকে নামানো হল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে

সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় রেল পুলিশে। রেল পুলিশের পক্ষ থেকে খবর দেওয়া হয় দমকলে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় দমকলের দুটি ইঞ্জিন। পুলিশের পদস্থ কর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছোয়।

পুলিশ এবং দমকল ঘটনাস্থল দড়ি দিয়ে কর্ডন করে ঘিরে রাখেন। এই ঘটনা দেখতে পথচারী এবং যাত্রীরা সেখানে ভীড় জমাতে শুরু করেন। পুলিশ ও দমকল কর্তারা চেষ্টা করেছিলেন যাতে পুরোপুরি অন্ধকার নামার আগেই যাতে তাকে ট্যাঙ্কের মাথা থেকে উদ্ধার করা যায়।

কি করে ওই ব্যক্তি ট্যাঙ্কে উঠলেন তা স্পষ্ট নয়। তবে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, প্রায় ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্কের পাশে একটা সরু লোহার সিঁড়ি আছে। সেই সিঁড়ি দিয়ে ট্যাঙ্কের মাথার ওপরে ওঠা যায়। এই ট্যাঙ্কের চারপাশ ঘেরা ছিল। সেই কারণে সকলের নজর এড়িয়ে তিনি উঠতে পড়েন বলে মনে করা হয়েছে।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

প্রায় চার ঘন্টার চেষ্টার পর হাওড়া স্টেশনে ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্ক থেকে নামানো হল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে

আপডেট : ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, রবিবার

 

আইভি আদক, হাওড়াঃ রবিবার বিকেল থেকে কার্যত টানা কয়েক ঘন্টা কসরতের পর রাত ৯টা নাগাদ হাওড়া স্টেশন সংলগ্ন পূর্ব রেলের ৯০ ফুট উঁচু জলের ট্যাঙ্কের ওপর থেকে ভবঘুরে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে নিচে নামানো সম্ভব হয়েছে। তাকে নিচে নামাতে কার্যত কালঘাম ছুটে যায় দমকল ও পুলিশের উদ্ধারকারী দলের।
প্রায় একশ ফুট উঁচু ল্যাডার আনা হয়। সেফটির কারণে ট্যাঙ্কের চারপাশে পাতা হয় নাইলনের মোটা জাল। প্রথমে গঙ্গার দিক থেকে ২ দমকল কর্মী ল্যাডারের সাহায্যে ট্যাঙ্কের মাথায় ওঠেন। এর পাশাপাশি রেল মিউজিয়ামের দিক থেকেও তোলা হয় আরও কর্মীকে।

আরও পড়ুন: বাঁয়া গণেশের হামলায় মৃত্যু ১ মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যাক্তির, চাঞ্চল্য ডুয়ার্সে

 

প্রায় চার ঘন্টার চেষ্টার পর হাওড়া স্টেশনে ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্ক থেকে নামানো হল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে

তারাই কথা বলার অছিলায় ওই মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে ধরে ফেলেন। যুবককে। এরপর ল্যাডারে নামিয়ে আনা হয় তাকে। ওই ব্যক্তি কি কারণে সেখানে উঠেছিলেন বা তাঁর পরিচয় কি তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, রবিবার বিকেল ৫টা নাগাদ হাওড়া স্টেশন লাগোয়া পূর্ব রেলের প্রায় ৯০ ফুট জলের ট্যাঙ্কের মাথার উপর এক ব্যক্তিকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। পথচারী এবং রেলের যাত্রীদের প্রথমে বিষয়টি নজরে আসে।

 

প্রায় চার ঘন্টার চেষ্টার পর হাওড়া স্টেশনে ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্ক থেকে নামানো হল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে

সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় রেল পুলিশে। রেল পুলিশের পক্ষ থেকে খবর দেওয়া হয় দমকলে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় দমকলের দুটি ইঞ্জিন। পুলিশের পদস্থ কর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছোয়।

পুলিশ এবং দমকল ঘটনাস্থল দড়ি দিয়ে কর্ডন করে ঘিরে রাখেন। এই ঘটনা দেখতে পথচারী এবং যাত্রীরা সেখানে ভীড় জমাতে শুরু করেন। পুলিশ ও দমকল কর্তারা চেষ্টা করেছিলেন যাতে পুরোপুরি অন্ধকার নামার আগেই যাতে তাকে ট্যাঙ্কের মাথা থেকে উদ্ধার করা যায়।

কি করে ওই ব্যক্তি ট্যাঙ্কে উঠলেন তা স্পষ্ট নয়। তবে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, প্রায় ৯০ ফুট উঁচু ট্যাঙ্কের পাশে একটা সরু লোহার সিঁড়ি আছে। সেই সিঁড়ি দিয়ে ট্যাঙ্কের মাথার ওপরে ওঠা যায়। এই ট্যাঙ্কের চারপাশ ঘেরা ছিল। সেই কারণে সকলের নজর এড়িয়ে তিনি উঠতে পড়েন বলে মনে করা হয়েছে।