০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় অঙ্গহীন ৬ হাজার মানুষের জরুরি পুনর্বাসন প্রয়োজন, বলছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

মোক্তার হোসেন মন্ডল
  • আপডেট : ৪ ডিসেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 23

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় প্রায় ৬ হাজার অঙ্গহীন মানুষের জরুরি ও দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসন প্রয়োজন বলে জানাল গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবসে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তারা জানায়, পরিস্থিতি ভয়াবহ; অঙ্গহারানোদের মধ্যে ২৫ শতাংশই শিশু, যারা অল্প বয়সেই আজীবন প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েছে।

মন্ত্রণালয় জানায়, হাজারো আহত বেসামরিক মানুষ শারীরিক যন্ত্রণা ছাড়াও গভীর মানসিক ও সামাজিক সংকটে ভুগছেন। তাদের জন্য টেকসই পুনর্বাসন, মানসিক সহায়তা ও সামাজিক সুরক্ষা এখন জরুরি।

জাতিসংঘের সংস্থার প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি আগেই জানিয়েছেন, বর্তমান যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজায় বিশ্বের সর্বোচ্চ শিশু অঙ্গচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলমান হামলায় ৭০ হাজারের বেশি নিহত, আর ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।

যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকা সত্ত্বেও আগে সহায়তা বিতরণে বাধা, খাদ্যকেন্দ্রে হামলা এবং দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করেছে। ইসরায়েল এখন আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগের মুখোমুখি।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গাজায় অঙ্গহীন ৬ হাজার মানুষের জরুরি পুনর্বাসন প্রয়োজন, বলছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

আপডেট : ৪ ডিসেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় গাজায় প্রায় ৬ হাজার অঙ্গহীন মানুষের জরুরি ও দীর্ঘমেয়াদি পুনর্বাসন প্রয়োজন বলে জানাল গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবসে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তারা জানায়, পরিস্থিতি ভয়াবহ; অঙ্গহারানোদের মধ্যে ২৫ শতাংশই শিশু, যারা অল্প বয়সেই আজীবন প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েছে।

মন্ত্রণালয় জানায়, হাজারো আহত বেসামরিক মানুষ শারীরিক যন্ত্রণা ছাড়াও গভীর মানসিক ও সামাজিক সংকটে ভুগছেন। তাদের জন্য টেকসই পুনর্বাসন, মানসিক সহায়তা ও সামাজিক সুরক্ষা এখন জরুরি।

জাতিসংঘের সংস্থার প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি আগেই জানিয়েছেন, বর্তমান যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর গাজায় বিশ্বের সর্বোচ্চ শিশু অঙ্গচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলমান হামলায় ৭০ হাজারের বেশি নিহত, আর ১ লাখ ৭০ হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।

যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকা সত্ত্বেও আগে সহায়তা বিতরণে বাধা, খাদ্যকেন্দ্রে হামলা এবং দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করেছে। ইসরায়েল এখন আন্তর্জাতিক আদালতে গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগের মুখোমুখি।