১৭ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘পাত্র চাওল জমি’ দুর্নীতি মামলায় ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত সঞ্জয় রাউতের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৮ অগাস্ট ২০২২, সোমবার
  • / 35

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ পাত্র চাওল জমি দুর্নীতি মামলায় ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত সঞ্জয় রাউতের।সোমবার আর্থিক দুর্নীতির মামলায় তাঁর জামিন খারিজ হলে এই নির্দেশ দেয় আদালত।চলতি বছরের ১২  অগাস্ট  পর্যন্ত জেল হেফাজতে থাকবেন তিনি। এর আগেও দু’দফায় ইডি হেফাজতে ছিলেন সেনার রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় রাউত।

 

আরও পড়ুন: নীতিশিক্ষা হারিয়ে যাওয়ার ফলেই কি এত অপরাধ এত দুর্নীতি?

প্রসঙ্গত,গত ৩১ শে জুলাই টানা ৯ ঘণ্টা জেরা করার পর সেনার রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় রাউতকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। এমনকি তাঁর বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণে টাকা উদ্ধার হয়েছে বলেও অভিযোগ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।গত শনিবার এই মামলায় সঞ্জয় পত্নী বর্ষা রাউতকেও ১০ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি।

আরও পড়ুন: পওয়ার-সঞ্জয় রাউতকে প্রাণনাশের হুমকি, শাহের কাছে পদক্ষেপের আর্জি শরদ কন্যার

 

আরও পড়ুন: সেনেগালে বিরোধী নেতার জেলে দেশ জুড়ে বিক্ষোভ, মৃত ৯

উল্লেখ্য,মুম্বাইয়ের প্রাইম শহর গোরেগাঁওয়ে প্রায় ৪৭ একর জুড়ে রয়েছে পাত্র চওল।কমপক্ষে ৬৭২টি পরিবারের বাসস্থান রয়েছে এই এলাকায়।২০০৮-এ এলাকার উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয় মহারাষ্ট্র হাউসিং অ্যান্ড এরিয়া ডেভলপমেন্ট অথরিটি।এমনকি ৩০০০ হাজার নতুন ফ্লাট বাঁ আবসন করে দেওয়ার ঘোষণাও জারি করেন তারা।তবে দীর্ঘ ১৪ বছর অপেক্ষা করলেও ফ্লাটের বা বাড়ির চাবি হাতে পাননি এলাকার বাসিন্দারা।

 

অভিযোগ, সঞ্জয় রাউত ঘনিষ্ঠ প্রবীণ রাউত এবং গুরুআশিস কনস্ট্রাকশন ওই সব  প্রকল্পের টাকা নিয়ে  নয়ছয় করেছেন।

 আরও পড়ুন: আনিস খানের খুনিদের শাস্তির দাবিতে মহামিছিল

এই প্রসঙ্গে ইডি দাবি করেছেন যে, ২০০৯ সালে প্রবীণ রাউতের অ্যাকাউণ্ট থেকে ৫৫ লাখ টাকা  যায় সঞ্জয় রাউতের স্ত্রী বর্ষা রাউতের অ্যাকাউণ্টে ট্রান্সফার হয়।২০১১-য় রাউত দম্পতি প্রবীণের সংস্থায় ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। লাভ্যাংশ হিসেবে ৩৭.৫০ লাখ টাকা পান।দু’ই বারেই ওই টাকা দিয়ে তারা ফ্লাট ক্রয় করেন বলেই অভিযোগ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

‘পাত্র চাওল জমি’ দুর্নীতি মামলায় ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত সঞ্জয় রাউতের

আপডেট : ৮ অগাস্ট ২০২২, সোমবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ পাত্র চাওল জমি দুর্নীতি মামলায় ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজত সঞ্জয় রাউতের।সোমবার আর্থিক দুর্নীতির মামলায় তাঁর জামিন খারিজ হলে এই নির্দেশ দেয় আদালত।চলতি বছরের ১২  অগাস্ট  পর্যন্ত জেল হেফাজতে থাকবেন তিনি। এর আগেও দু’দফায় ইডি হেফাজতে ছিলেন সেনার রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় রাউত।

 

আরও পড়ুন: নীতিশিক্ষা হারিয়ে যাওয়ার ফলেই কি এত অপরাধ এত দুর্নীতি?

প্রসঙ্গত,গত ৩১ শে জুলাই টানা ৯ ঘণ্টা জেরা করার পর সেনার রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় রাউতকে গ্রেফতার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। এমনকি তাঁর বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণে টাকা উদ্ধার হয়েছে বলেও অভিযোগ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।গত শনিবার এই মামলায় সঞ্জয় পত্নী বর্ষা রাউতকেও ১০ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে ইডি।

আরও পড়ুন: পওয়ার-সঞ্জয় রাউতকে প্রাণনাশের হুমকি, শাহের কাছে পদক্ষেপের আর্জি শরদ কন্যার

 

আরও পড়ুন: সেনেগালে বিরোধী নেতার জেলে দেশ জুড়ে বিক্ষোভ, মৃত ৯

উল্লেখ্য,মুম্বাইয়ের প্রাইম শহর গোরেগাঁওয়ে প্রায় ৪৭ একর জুড়ে রয়েছে পাত্র চওল।কমপক্ষে ৬৭২টি পরিবারের বাসস্থান রয়েছে এই এলাকায়।২০০৮-এ এলাকার উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয় মহারাষ্ট্র হাউসিং অ্যান্ড এরিয়া ডেভলপমেন্ট অথরিটি।এমনকি ৩০০০ হাজার নতুন ফ্লাট বাঁ আবসন করে দেওয়ার ঘোষণাও জারি করেন তারা।তবে দীর্ঘ ১৪ বছর অপেক্ষা করলেও ফ্লাটের বা বাড়ির চাবি হাতে পাননি এলাকার বাসিন্দারা।

 

অভিযোগ, সঞ্জয় রাউত ঘনিষ্ঠ প্রবীণ রাউত এবং গুরুআশিস কনস্ট্রাকশন ওই সব  প্রকল্পের টাকা নিয়ে  নয়ছয় করেছেন।

 আরও পড়ুন: আনিস খানের খুনিদের শাস্তির দাবিতে মহামিছিল

এই প্রসঙ্গে ইডি দাবি করেছেন যে, ২০০৯ সালে প্রবীণ রাউতের অ্যাকাউণ্ট থেকে ৫৫ লাখ টাকা  যায় সঞ্জয় রাউতের স্ত্রী বর্ষা রাউতের অ্যাকাউণ্টে ট্রান্সফার হয়।২০১১-য় রাউত দম্পতি প্রবীণের সংস্থায় ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন। লাভ্যাংশ হিসেবে ৩৭.৫০ লাখ টাকা পান।দু’ই বারেই ওই টাকা দিয়ে তারা ফ্লাট ক্রয় করেন বলেই অভিযোগ।