৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিহার বিধানসভা ভোট ঘিরে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: বিহারে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি এক ঐতিহাসিক বৈঠকে বসল। এই বৈঠকের প্রধান লক্ষ্য ছিল বিহারের জন্য নতুন ভোট কৌশল তৈরি করা এবং দলীয় কর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্যম জাগানো। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছে, বিহার থেকেই সংগঠনের পুনর্জাগরণ ঘটানো সম্ভব এবং এখান থেকে সারা দেশে একটি শক্তিশালী বার্তা দেওয়া যাবে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধীসহ সিডব্লিউসির অন্যান্য শীর্ষ নেতা। আলোচনায় মূল গুরুত্ব পেয়েছে ‘ভোট চুরি’ বিরোধী প্রচার জোরদার করা, বুথ পর্যায়ে সংগঠন মজবুত করা এবং ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারের উপায় খোঁজা। এছাড়াও নেতারা বৈঠকে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রক্রিয়া দ্রুত করার সিদ্ধান্ত নেন।

পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারে যুব ও মহিলা কর্মীদের বাড়তি ভূমিকা দেওয়ার কথাও জোর দিয়ে বলা হয়। কংগ্রেস নেতাদের মতে, বিহারের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে অন্যান্য রাজ্যের নির্বাচনী প্রস্তুতিতেও গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা দেবে।

রাজনৈতিক মহলে এই বৈঠককে কংগ্রেসের ‘নতুন দৌড়ের সূচনা’ বলা হচ্ছে। বিহারে কংগ্রেসের সংগঠন শক্তিশালী হলে বিরোধী জোটেরও মনোবল বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই নির্বাচনের আগে এই বৈঠককে ঘিরে কংগ্রেসের অভ্যন্তরে যেমন উচ্ছ্বাস, তেমনই প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে বাড়ছে কৌতূহল

ট্যাগ :
সর্বধিক পাঠিত

মানুষকে বড্ড হয়রান হতে হচ্ছে, অশুভ শক্তির বিনাশ হোক: এসআইআর নিয়ে সুর চড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বিহার বিধানসভা ভোট ঘিরে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক

আপডেট : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: বিহারে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি এক ঐতিহাসিক বৈঠকে বসল। এই বৈঠকের প্রধান লক্ষ্য ছিল বিহারের জন্য নতুন ভোট কৌশল তৈরি করা এবং দলীয় কর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্যম জাগানো। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করছে, বিহার থেকেই সংগঠনের পুনর্জাগরণ ঘটানো সম্ভব এবং এখান থেকে সারা দেশে একটি শক্তিশালী বার্তা দেওয়া যাবে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধীসহ সিডব্লিউসির অন্যান্য শীর্ষ নেতা। আলোচনায় মূল গুরুত্ব পেয়েছে ‘ভোট চুরি’ বিরোধী প্রচার জোরদার করা, বুথ পর্যায়ে সংগঠন মজবুত করা এবং ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারের উপায় খোঁজা। এছাড়াও নেতারা বৈঠকে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রক্রিয়া দ্রুত করার সিদ্ধান্ত নেন।

পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচারে যুব ও মহিলা কর্মীদের বাড়তি ভূমিকা দেওয়ার কথাও জোর দিয়ে বলা হয়। কংগ্রেস নেতাদের মতে, বিহারের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে অন্যান্য রাজ্যের নির্বাচনী প্রস্তুতিতেও গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা দেবে।

রাজনৈতিক মহলে এই বৈঠককে কংগ্রেসের ‘নতুন দৌড়ের সূচনা’ বলা হচ্ছে। বিহারে কংগ্রেসের সংগঠন শক্তিশালী হলে বিরোধী জোটেরও মনোবল বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই নির্বাচনের আগে এই বৈঠককে ঘিরে কংগ্রেসের অভ্যন্তরে যেমন উচ্ছ্বাস, তেমনই প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে বাড়ছে কৌতূহল