০৬ নভেম্বর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রোজ ৪০টি রুটি খেত ১২ বছরের কিশোর, রক্তে সুগারের মাত্রা ১২০৬

সুস্মিতা
  • আপডেট : ৪ অগাস্ট ২০২১, বুধবার
  • / 43

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ১২ বছরের এক কিশোরের নিয়মিত খাদ্য তালিকায় থাকত প্রতিদিন ৪০ টি করে রুটি। হটাৎ করেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। নিজের বাড়িতেই জ্ঞান, হারায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চমকে ওঠেন চিকিৎসকরা। ওই কিশোরের রক্তে সুগারের মাত্রা ১২০৬।১২ বছরের এক ছেলে। তার রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে হয়েছিল ১২০৬ মিলিগ্রাম। কমে গিয়েছিল দৃষ্টিশক্তি। শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার পরিবার।ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের শিবপুরী জেলার খোড় গ্রামে। ছেলেটির নাম সন্দীপ আদিবাসী।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে বাড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়ার পর ওই কিশোরের বাবা বনওয়াড়ি আদিবাসী মধ্যপ্রদেশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ছেলেকে ভর্তি করেন। সেখানকার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন হাসপাতালে যখন ছেলেটিকে নিয়ে আসা হয় তখন শুধু তার নিঃশ্বাস পড়ছিল। শরীরের অনেক অঙ্গ কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল।
মাথায় জমে গিয়েছিল রক্ত আর পুঁজ। নিউরো সার্জেনরা ওই কিশোরের মাথা থেকে ৭৫০ মিলি রক্ত পুঁজ বার করেন প্রতিদিন ৬ ইউনিট করে দেওয়া ইনসুলিন। এরপর আস্তে আস্তে সুস্থ হতে থাকে সে। দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে করা হয় চোখে অস্ত্রোপচার।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রোজ ৪০টি রুটি খেত ১২ বছরের কিশোর, রক্তে সুগারের মাত্রা ১২০৬

আপডেট : ৪ অগাস্ট ২০২১, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ১২ বছরের এক কিশোরের নিয়মিত খাদ্য তালিকায় থাকত প্রতিদিন ৪০ টি করে রুটি। হটাৎ করেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে সে। নিজের বাড়িতেই জ্ঞান, হারায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চমকে ওঠেন চিকিৎসকরা। ওই কিশোরের রক্তে সুগারের মাত্রা ১২০৬।১২ বছরের এক ছেলে। তার রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে হয়েছিল ১২০৬ মিলিগ্রাম। কমে গিয়েছিল দৃষ্টিশক্তি। শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে তার পরিবার।ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের শিবপুরী জেলার খোড় গ্রামে। ছেলেটির নাম সন্দীপ আদিবাসী।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে বাড়িতে অসুস্থ হয়ে পড়ার পর ওই কিশোরের বাবা বনওয়াড়ি আদিবাসী মধ্যপ্রদেশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ছেলেকে ভর্তি করেন। সেখানকার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন হাসপাতালে যখন ছেলেটিকে নিয়ে আসা হয় তখন শুধু তার নিঃশ্বাস পড়ছিল। শরীরের অনেক অঙ্গ কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল।
মাথায় জমে গিয়েছিল রক্ত আর পুঁজ। নিউরো সার্জেনরা ওই কিশোরের মাথা থেকে ৭৫০ মিলি রক্ত পুঁজ বার করেন প্রতিদিন ৬ ইউনিট করে দেওয়া ইনসুলিন। এরপর আস্তে আস্তে সুস্থ হতে থাকে সে। দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে করা হয় চোখে অস্ত্রোপচার।