২৪ অক্টোবর ২০২৫, শুক্রবার, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার বিচার শেষ, রায়ের দিন ঘোষণা ১৩ নভেম্বর

কিবরিয়া আনসারি
  • আপডেট : ২৩ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 64

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিচার কাজ শেষ হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন ঘোষণা করবে।

বৃহস্পতিবার মামলার শেষ দিনের যুক্তিতর্ক শেষে আদালত এ তারিখ নির্ধারণ করে। প্রসিকিউশন পক্ষের বক্তব্যে অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিল শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ নির্দেশে। প্রসিকিউশন চিফ তাজুল ইসলাম বলেন, প্রমাণ ও ফোন কল রেকর্ডের ভিত্তিতে অপরাধ “ক্রিস্টাল ক্লিয়ার” ভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং তারা সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছেন।

আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাংলাদেশের ১৫ সেনা কর্মকর্তার জেল

অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি, বরং তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। মামলায় ৫৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন, যেখানে উঠে এসেছে জুলাই গণহত্যা, নির্যাতন, গুম ও খুনের ভয়াবহ চিত্র।

প্রতিবেদক

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার বিচার শেষ, রায়ের দিন ঘোষণা ১৩ নভেম্বর

আপডেট : ২৩ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিচার কাজ শেষ হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৩ নভেম্বর রায়ের দিন ঘোষণা করবে।

বৃহস্পতিবার মামলার শেষ দিনের যুক্তিতর্ক শেষে আদালত এ তারিখ নির্ধারণ করে। প্রসিকিউশন পক্ষের বক্তব্যে অ্যাটর্নি জেনারেল জানান, আওয়ামী লীগ সরকারের সময় গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিল শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ নির্দেশে। প্রসিকিউশন চিফ তাজুল ইসলাম বলেন, প্রমাণ ও ফোন কল রেকর্ডের ভিত্তিতে অপরাধ “ক্রিস্টাল ক্লিয়ার” ভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং তারা সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছেন।

আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাংলাদেশের ১৫ সেনা কর্মকর্তার জেল

অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবী আমির হোসেন বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি, বরং তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। মামলায় ৫৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন, যেখানে উঠে এসেছে জুলাই গণহত্যা, নির্যাতন, গুম ও খুনের ভয়াবহ চিত্র।