১৪ অক্টোবর ২০২৫, মঙ্গলবার, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দার্জিলিংয়ে পাহাড়ি মেয়েদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে মোমো বানালেন মুখ্যমন্ত্রী

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৩১ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার
  • / 95

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বরাবরই ছক ভেঙে কাজ করতে ভালোবাসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একাধিকবার প্রচারে বেরিয়ে তাঁকে রাস্তার ধারের দোকানে ঢুকে চা-বানাতে দেখা গিয়েছে।

এমনকী জনসভায় থেকেও তাকে বার বার বলতে শোনা যায়, ‘আমি চেয়ারের ক্ষমতায় কোনও কথা বলি না, আমি মানবিক দিক দিয়ে কাজ করি।’

আরও পড়ুন: সোমবার ফের দার্জিলিঙে মুখ্যমন্ত্রী

দার্জিলিংয়ে এবার পাহাড়ি মেয়েদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে মোমো তৈরি করলেন মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায়। গত কয়েকদিন ধরেই একাধিক কর্মসূচী নিয়ে পাহাড়ে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: দার্জিলিঙে ভয়াবহ ধস ও বন্যা, মৃত ১৭, বিচ্ছিন্ন সিকিম-কালিম্পং

আজ বৃহস্পতিবার মমতার পাহাড় সফরের শেষ দিন। যেখানেই যান প্রাতঃভ্রমণ করা তাঁর অভ্যাস। পথচলতি মানুষের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এবারেও সেই কাজের অন্যথা হয়নি। রোজকার মতো এদিনও হাঁটতে বেরিয়েছিলেন দিদি। তার পরেই এক জায়গায় থমকে দাঁড়িয়ে পড়েন। হাসি মুখেই সে দিকে এগিয়ে যান তিনি। সেখানে পাহাড়ি মেয়েদের সঙ্গে নিজের হাতে মোমো বানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন: Chetla Agrani Club: চেতলা অগ্রণীর পুজো মণ্ডপে আগুন

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিজ্ঞাসা করেন,  ‘ মোমো বানাচ্ছেন? বানান তো দেখি!’ এরপর দিদির সামনে তাঁরা তা করেন। সবটা দেখে মমতা বলেন, আমিও পারব। হাতে লেচি নিয়ে তাতে পুর ঢুকিয়ে নিখুঁত মোমো বানালেন দিদি।

কালীপুজোয় ভোগ রাঁধতেও দেখা গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ঝুরো খিচুড়ি, পাঁচ মিশালি তরকারি, পায়েস, চাটনি তৈরি করেন তিনি।

প্রচার গিয়েও পথচলতি মানুষের সঙ্গে বেশ হালকা ছলেই কথা বলতে সব সময় দেখা গেছে মুখ্যমন্ত্রীকে। তাদের হাল হকিকৎ থেকে বিভিন্ন উপদেশও দিয়ে থাকেন তিনি। আবার শিশুদেরও কাছে টেনে নিতে দেখা গেছে তাকে। গতকালই  মহাকাল মন্দিরে এসে একটি দুধের শিশুকে দেখেই কোলে তুলে নিয়ে আদর তিনি। শিশুটির মুখ দেখে  হাতে আশীর্বাদ সরূপ ফাতে দেন টাকা। সকালে মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে পেয়ে পথচলতি মানুষের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ সারেন তিনি। মহাকাল মন্দির থেকে নেমে এসে মমতা ম্যালের একটি চায়ের দোকানে বসে চা পান করেন। সেখানেও মুখ্যমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখতে রাস্তার মানুষ ভিড় করেন।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

দার্জিলিংয়ে পাহাড়ি মেয়েদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে মোমো বানালেন মুখ্যমন্ত্রী

আপডেট : ৩১ মার্চ ২০২২, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বরাবরই ছক ভেঙে কাজ করতে ভালোবাসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একাধিকবার প্রচারে বেরিয়ে তাঁকে রাস্তার ধারের দোকানে ঢুকে চা-বানাতে দেখা গিয়েছে।

এমনকী জনসভায় থেকেও তাকে বার বার বলতে শোনা যায়, ‘আমি চেয়ারের ক্ষমতায় কোনও কথা বলি না, আমি মানবিক দিক দিয়ে কাজ করি।’

আরও পড়ুন: সোমবার ফের দার্জিলিঙে মুখ্যমন্ত্রী

দার্জিলিংয়ে এবার পাহাড়ি মেয়েদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে মোমো তৈরি করলেন মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায়। গত কয়েকদিন ধরেই একাধিক কর্মসূচী নিয়ে পাহাড়ে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: দার্জিলিঙে ভয়াবহ ধস ও বন্যা, মৃত ১৭, বিচ্ছিন্ন সিকিম-কালিম্পং

আজ বৃহস্পতিবার মমতার পাহাড় সফরের শেষ দিন। যেখানেই যান প্রাতঃভ্রমণ করা তাঁর অভ্যাস। পথচলতি মানুষের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এবারেও সেই কাজের অন্যথা হয়নি। রোজকার মতো এদিনও হাঁটতে বেরিয়েছিলেন দিদি। তার পরেই এক জায়গায় থমকে দাঁড়িয়ে পড়েন। হাসি মুখেই সে দিকে এগিয়ে যান তিনি। সেখানে পাহাড়ি মেয়েদের সঙ্গে নিজের হাতে মোমো বানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন: Chetla Agrani Club: চেতলা অগ্রণীর পুজো মণ্ডপে আগুন

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জিজ্ঞাসা করেন,  ‘ মোমো বানাচ্ছেন? বানান তো দেখি!’ এরপর দিদির সামনে তাঁরা তা করেন। সবটা দেখে মমতা বলেন, আমিও পারব। হাতে লেচি নিয়ে তাতে পুর ঢুকিয়ে নিখুঁত মোমো বানালেন দিদি।

কালীপুজোয় ভোগ রাঁধতেও দেখা গিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ঝুরো খিচুড়ি, পাঁচ মিশালি তরকারি, পায়েস, চাটনি তৈরি করেন তিনি।

প্রচার গিয়েও পথচলতি মানুষের সঙ্গে বেশ হালকা ছলেই কথা বলতে সব সময় দেখা গেছে মুখ্যমন্ত্রীকে। তাদের হাল হকিকৎ থেকে বিভিন্ন উপদেশও দিয়ে থাকেন তিনি। আবার শিশুদেরও কাছে টেনে নিতে দেখা গেছে তাকে। গতকালই  মহাকাল মন্দিরে এসে একটি দুধের শিশুকে দেখেই কোলে তুলে নিয়ে আদর তিনি। শিশুটির মুখ দেখে  হাতে আশীর্বাদ সরূপ ফাতে দেন টাকা। সকালে মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে পেয়ে পথচলতি মানুষের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ সারেন তিনি। মহাকাল মন্দির থেকে নেমে এসে মমতা ম্যালের একটি চায়ের দোকানে বসে চা পান করেন। সেখানেও মুখ্যমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখতে রাস্তার মানুষ ভিড় করেন।