১৩ অগাস্ট ২০২৫, বুধবার, ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অযোধ্যার রাম লালার অভিষেক অনুষ্ঠানের তদারকি করবে আরএসএস

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ১ জুলাই ২০২৩, শনিবার
  • / 10

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: বাবরি মসজিদ সরিয়ে রাম মন্দির  গড়ার স্বপ্ন দেখেছিল ও দেখিয়েছিল আরএসএস সহ দেশের অন্যান্য হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠীগুলি। স্বপ্ন পূরণের দায়িত্ব নিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করে শেষ পর্যন্ত বাবরি দখল করে রাম মন্দির গড়ার দাবিও আদায় করা হয়।

নতুন করে ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। রাম মন্দির গড়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সেকথা নতুন করে মনে করিয়ে দিতে নতুন বছর জানুয়ারি মাসেই রাম লালার অভিষেকের আয়োজন করা হবে। আর এই গোটা আয়োজনের দায়িত্বে থাকবে আরএসএস কর্মীরা।

প্রতি ১৫ দিন অন্তর তাদের বৈঠক  চলছে। গোটা দেশের ভক্তদের একদিনে অযোধ্যায় আনা সম্ভব নয়, তাই ওই দিন দেশের ৫ লক্ষ রাম মন্দিরে (২.৫ লক্ষ গ্রামে, ২.৫ লক্ষ শহরের মন্দিরে) ওই একই ধরণের পুজোর আয়োজন করা হবে। ওই অনুষ্ঠান দুরদর্শনের মাধ্যমে সরাসরি প্রচারও করা হবে।

শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রায়ের মতে, সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী সকল হিন্দুর  ‘উচিৎ’ ওই দিন দেশের বিভিন্ন রাম মন্দিরে রাম লালার অভিষেকে অংশগ্রহন করা। চম্পত রায় জানিয়েছেন, এই পুজো সফল করতে তাঁরা সব রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যাতে ওই দিন দেশে ‘রাম মায়া’-র (প্রভু রামের রঙে গোটা দেশকে রাঙিয়ে দেওয়ার চেষ্টা) পরিবেশ তৈরি করা যায় ।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে দেশবাসীকে যেসব স্বপ্ন নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল দেখিয়েছিল, তার মধ্যে অন্যতম ছিল- বাবরি দখল করে রাম মন্দির গড়ার প্রতিশ্রুতি।

 

 

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অযোধ্যার রাম লালার অভিষেক অনুষ্ঠানের তদারকি করবে আরএসএস

আপডেট : ১ জুলাই ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: বাবরি মসজিদ সরিয়ে রাম মন্দির  গড়ার স্বপ্ন দেখেছিল ও দেখিয়েছিল আরএসএস সহ দেশের অন্যান্য হিন্দুত্ববাদী গোষ্ঠীগুলি। স্বপ্ন পূরণের দায়িত্ব নিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণ করে শেষ পর্যন্ত বাবরি দখল করে রাম মন্দির গড়ার দাবিও আদায় করা হয়।

নতুন করে ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। রাম মন্দির গড়ে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, সেকথা নতুন করে মনে করিয়ে দিতে নতুন বছর জানুয়ারি মাসেই রাম লালার অভিষেকের আয়োজন করা হবে। আর এই গোটা আয়োজনের দায়িত্বে থাকবে আরএসএস কর্মীরা।

প্রতি ১৫ দিন অন্তর তাদের বৈঠক  চলছে। গোটা দেশের ভক্তদের একদিনে অযোধ্যায় আনা সম্ভব নয়, তাই ওই দিন দেশের ৫ লক্ষ রাম মন্দিরে (২.৫ লক্ষ গ্রামে, ২.৫ লক্ষ শহরের মন্দিরে) ওই একই ধরণের পুজোর আয়োজন করা হবে। ওই অনুষ্ঠান দুরদর্শনের মাধ্যমে সরাসরি প্রচারও করা হবে।

শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রায়ের মতে, সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী সকল হিন্দুর  ‘উচিৎ’ ওই দিন দেশের বিভিন্ন রাম মন্দিরে রাম লালার অভিষেকে অংশগ্রহন করা। চম্পত রায় জানিয়েছেন, এই পুজো সফল করতে তাঁরা সব রকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যাতে ওই দিন দেশে ‘রাম মায়া’-র (প্রভু রামের রঙে গোটা দেশকে রাঙিয়ে দেওয়ার চেষ্টা) পরিবেশ তৈরি করা যায় ।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে দেশবাসীকে যেসব স্বপ্ন নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল দেখিয়েছিল, তার মধ্যে অন্যতম ছিল- বাবরি দখল করে রাম মন্দির গড়ার প্রতিশ্রুতি।