১৬ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতে হাতির নতুন গণনা: পশ্চিমবঙ্গে ৭০৭, দেশে মোট ২২,৪৪৬

মোক্তার হোসেন মন্ডল
  • আপডেট : ১৬ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 56

চলতি বছরের আগস্টে প্রকাশিত এক সর্বভারতীয় হাতি গণনা রিপোর্টে দেখা গেছে, বর্তমানে দেশে হাতির মোট সংখ্যা ২২,৪৪৬। এই গণনায় প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছে ডিএনএ-ভিত্তিক মার্ক-রিক্যাপচার প্রযুক্তি, যা হাতি সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত খুলেছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হাতি সংরক্ষণের ক্ষেত্রে স্থানীয় মানুষের অংশগ্রহণই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

গণনায় হাতির জনসংখ্যাকে তাদের বাসস্থান অনুযায়ী চারটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে—

পশ্চিমঘাট পর্বতমালা, মধ্য ভারত ও পূর্বঘাট অঞ্চল,শিবালিক পাহাড় ও গঙ্গার উপত্যকা, উত্তর-পূর্ব ভারতের পাহাড় ও ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা।

রাজ্যভিত্তিক পরিসংখ্যানে শীর্ষে রয়েছে কর্ণাটক, যেখানে হাতির সংখ্যা ৬,০১৩। দ্বিতীয় স্থানে আসাম (৪,১৫৯) এবং তৃতীয় স্থানে তামিলনাড়ু (৩,১৩৬)।

তালিকায় এরপর রয়েছে কেরালা ও উত্তরাখণ্ড, আর পশ্চিমবঙ্গে হাতির সংখ্যা ৭০৭।

বন দফতর সূত্রে জানা গেছে, হাতিদের সুরক্ষা ও চলাচলের করিডর রক্ষায় রাজ্যগুলির মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগই এখন সময়ের দাবি।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ভারতে হাতির নতুন গণনা: পশ্চিমবঙ্গে ৭০৭, দেশে মোট ২২,৪৪৬

আপডেট : ১৬ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার

চলতি বছরের আগস্টে প্রকাশিত এক সর্বভারতীয় হাতি গণনা রিপোর্টে দেখা গেছে, বর্তমানে দেশে হাতির মোট সংখ্যা ২২,৪৪৬। এই গণনায় প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছে ডিএনএ-ভিত্তিক মার্ক-রিক্যাপচার প্রযুক্তি, যা হাতি সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত খুলেছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হাতি সংরক্ষণের ক্ষেত্রে স্থানীয় মানুষের অংশগ্রহণই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

গণনায় হাতির জনসংখ্যাকে তাদের বাসস্থান অনুযায়ী চারটি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে—

পশ্চিমঘাট পর্বতমালা, মধ্য ভারত ও পূর্বঘাট অঞ্চল,শিবালিক পাহাড় ও গঙ্গার উপত্যকা, উত্তর-পূর্ব ভারতের পাহাড় ও ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা।

রাজ্যভিত্তিক পরিসংখ্যানে শীর্ষে রয়েছে কর্ণাটক, যেখানে হাতির সংখ্যা ৬,০১৩। দ্বিতীয় স্থানে আসাম (৪,১৫৯) এবং তৃতীয় স্থানে তামিলনাড়ু (৩,১৩৬)।

তালিকায় এরপর রয়েছে কেরালা ও উত্তরাখণ্ড, আর পশ্চিমবঙ্গে হাতির সংখ্যা ৭০৭।

বন দফতর সূত্রে জানা গেছে, হাতিদের সুরক্ষা ও চলাচলের করিডর রক্ষায় রাজ্যগুলির মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগই এখন সময়ের দাবি।