০৪ অগাস্ট ২০২৫, সোমবার, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কিম জং উনের ওজন কমে যাওয়ার জল্পনা, মন খারাপ দেশবাসীর

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৯ জুন ২০২১, মঙ্গলবার
  • / 23

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের মনটা ইদানীং খারাপ। হৃদয়টা ভারাক্রান্ত। কোনও রকমে কান্না চেপে রেখেছেন আর কি। কী কারণ? দেশের প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের ওজন কমে যাওয়ার জল্পনার জেরেই নাকি মন খারাপ দেশবাসীর। এক উ. কোরীয় নাগরিক বলেন, ‘আমাদের সম্মানীয় জেনারেল সেক্রেটারিকে রোগা দেখে আমাদের হৃদয় ভেঙে গিয়েছে। প্রত্যেকেই বলছেন যে তারা নিজেদের কান্না কোনওক্রমে চেপে রেখেছেন।’

জানা যায়, দীর্ঘ কয়েক মাস জনসমক্ষে না আসার পর উত্তর কোরিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় কিমকে। দেখা যায়, উত্তর কোরিয়ার শাসকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির প্লেনারি সেশন দেখছেন তিনি। আর তা দেখেই মন ভেঙে যায় উত্তর কোরিয়াবাসীর। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, খুঁটিয়ে দেখলে বোঝা যাবে কিম কিছুটা শুকনো হয়ে গিয়েছেন। মুখ যেন চুপসে গেছে। এমনিতে ৫ ফুট ৮ ইঞ্চির কিমের ওজন ১৪০ কেজি। একাংশের দাবি, ১০-২০ কেজি ওজন ঝরে গেছে কিমের। উত্তর কোরিয়ার শাসক অবশ্য বরাবরই মদ্যপান ও ধূমপানে আসক্ত। তার পরিবারে আবার হৃদরোগের ইতিহাসও আছে। কিমের বাবা ও দাদাও হৃদরোগে মারা গিয়েছিলেন। তারই মধ্যে গত বছর দীর্ঘদিন জনসমক্ষে আসেননি কিম। তার জেরে জল্পনা ছড়িয়েছিল, তাহলে কি শরীর খারাপ হয়েছে কিমের? ওই জল্পনা উড়িয়েই আবার জনসমক্ষে আসেন কিম। তখন তাকে দেখে অনেকেই বলেন, কিম রোগা হয়েছেন।

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কিম জং উনের ওজন কমে যাওয়ার জল্পনা, মন খারাপ দেশবাসীর

আপডেট : ২৯ জুন ২০২১, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের মনটা ইদানীং খারাপ। হৃদয়টা ভারাক্রান্ত। কোনও রকমে কান্না চেপে রেখেছেন আর কি। কী কারণ? দেশের প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের ওজন কমে যাওয়ার জল্পনার জেরেই নাকি মন খারাপ দেশবাসীর। এক উ. কোরীয় নাগরিক বলেন, ‘আমাদের সম্মানীয় জেনারেল সেক্রেটারিকে রোগা দেখে আমাদের হৃদয় ভেঙে গিয়েছে। প্রত্যেকেই বলছেন যে তারা নিজেদের কান্না কোনওক্রমে চেপে রেখেছেন।’

জানা যায়, দীর্ঘ কয়েক মাস জনসমক্ষে না আসার পর উত্তর কোরিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় কিমকে। দেখা যায়, উত্তর কোরিয়ার শাসকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির প্লেনারি সেশন দেখছেন তিনি। আর তা দেখেই মন ভেঙে যায় উত্তর কোরিয়াবাসীর। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, খুঁটিয়ে দেখলে বোঝা যাবে কিম কিছুটা শুকনো হয়ে গিয়েছেন। মুখ যেন চুপসে গেছে। এমনিতে ৫ ফুট ৮ ইঞ্চির কিমের ওজন ১৪০ কেজি। একাংশের দাবি, ১০-২০ কেজি ওজন ঝরে গেছে কিমের। উত্তর কোরিয়ার শাসক অবশ্য বরাবরই মদ্যপান ও ধূমপানে আসক্ত। তার পরিবারে আবার হৃদরোগের ইতিহাসও আছে। কিমের বাবা ও দাদাও হৃদরোগে মারা গিয়েছিলেন। তারই মধ্যে গত বছর দীর্ঘদিন জনসমক্ষে আসেননি কিম। তার জেরে জল্পনা ছড়িয়েছিল, তাহলে কি শরীর খারাপ হয়েছে কিমের? ওই জল্পনা উড়িয়েই আবার জনসমক্ষে আসেন কিম। তখন তাকে দেখে অনেকেই বলেন, কিম রোগা হয়েছেন।