১৩ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অতি ভারী বৃষ্টির প্রভাবে কেরালার তিন জেলায় জারি হল কমলা সতর্কতা

মারুফা খাতুন
  • আপডেট : ১৯ অগাস্ট ২০২৫, মঙ্গলবার
  • / 107

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : একটানা বর্ষণের জেরে ভারতের কেরালা এখন প্রবল বিপদাচ্ছন্ন। দিনদিন বাড়ছে গভীর বিপদের আশঙ্কা। বিশেষ করে কেরালার মধ্য ও উত্তরের জেলাগুলি বেশি প্রভাবিত হয়েছে। এই জেলাগুলির বাঁধ ও নদীগুলোতে জলস্তর বিপদসীমা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

সরকারী পরিসংখ্যান অনুযায়ী জানা গেছে, রাজ্যের পাঠানমথিত্তা, ইদুক্কি, ত্রিশুর, ওয়ায়ানাদ এবং পালাক্কাড় জেলার জলস্তর এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, তা একেবারে সতর্কতার দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ে পৌছেছে। বিপদসীমা এমন চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌছেছে যে, পালাক্কাড়, মিনকারা, ওয়ালায়ার এবং সিরুভানি জেলার যে সমস্ত বাঁধ আছে সেইগুলির শাটার খোলা হয়েছে এবং মূলাথারা নিয়ন্ত্রকের সাহায্যেও অতিরিক্ত জল বের করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: কলকাতায় নামল আঁধার, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ মুষলধারে বৃষ্টি, নদিয়া, পূর্ব মেদিনীপুরে অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি

সেচ নকশা ও গবেষণা বোর্ড এবং কেন্দ্রীয় জল কমিশন সুত্রে খবর, পাঠানমথিত্তার আচানকোভিল ও ত্রিশুরের কারুভান্নুর নদীতে জলস্তর এতটাই বেড়েছে যে তা ইতিমধ্যেই বিপদসীমার হলুদ সতর্কতা ছুঁয়ে ফেলেছে। তা পেরোতে আর বেশি দেরি নেই। এছাড়া ভারতের আবহাওয়া দফতর থেকে ওয়ানাড়, কান্নুর এবং কাসারগোদ জেলায় আগামভাবে বিপদসীমার জন্য কমলা সতর্কতা জারি করা হয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলায় ভারী বৃষ্টির প্রভাবে আগাম কমলা সতর্কতা জারি

কমলা সতর্কতা মানে হল ১১ থেকে ২০ সেমি পর্যন্ত অতি ভারী বৃষ্টিপাতের পরিমাণ। এছাড়া, কেরালার অন্য ছয়টি জেলায় আগাম হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এখন কবে এই ভারী বৃষ্টির প্রভাব থেকে কেরালা মুক্তি পায় তার জন্য দিন গুণছে গোটা কেরালাবাসী।

আরও পড়ুন: ঘূর্ণাবর্তের জেরে কলকাতা সহ এখনও সাত জেলায় ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অতি ভারী বৃষ্টির প্রভাবে কেরালার তিন জেলায় জারি হল কমলা সতর্কতা

আপডেট : ১৯ অগাস্ট ২০২৫, মঙ্গলবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক : একটানা বর্ষণের জেরে ভারতের কেরালা এখন প্রবল বিপদাচ্ছন্ন। দিনদিন বাড়ছে গভীর বিপদের আশঙ্কা। বিশেষ করে কেরালার মধ্য ও উত্তরের জেলাগুলি বেশি প্রভাবিত হয়েছে। এই জেলাগুলির বাঁধ ও নদীগুলোতে জলস্তর বিপদসীমা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

সরকারী পরিসংখ্যান অনুযায়ী জানা গেছে, রাজ্যের পাঠানমথিত্তা, ইদুক্কি, ত্রিশুর, ওয়ায়ানাদ এবং পালাক্কাড় জেলার জলস্তর এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, তা একেবারে সতর্কতার দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ে পৌছেছে। বিপদসীমা এমন চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌছেছে যে, পালাক্কাড়, মিনকারা, ওয়ালায়ার এবং সিরুভানি জেলার যে সমস্ত বাঁধ আছে সেইগুলির শাটার খোলা হয়েছে এবং মূলাথারা নিয়ন্ত্রকের সাহায্যেও অতিরিক্ত জল বের করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: কলকাতায় নামল আঁধার, বজ্রবিদ্যুৎ-সহ মুষলধারে বৃষ্টি, নদিয়া, পূর্ব মেদিনীপুরে অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি

সেচ নকশা ও গবেষণা বোর্ড এবং কেন্দ্রীয় জল কমিশন সুত্রে খবর, পাঠানমথিত্তার আচানকোভিল ও ত্রিশুরের কারুভান্নুর নদীতে জলস্তর এতটাই বেড়েছে যে তা ইতিমধ্যেই বিপদসীমার হলুদ সতর্কতা ছুঁয়ে ফেলেছে। তা পেরোতে আর বেশি দেরি নেই। এছাড়া ভারতের আবহাওয়া দফতর থেকে ওয়ানাড়, কান্নুর এবং কাসারগোদ জেলায় আগামভাবে বিপদসীমার জন্য কমলা সতর্কতা জারি করা হয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুন: দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলায় ভারী বৃষ্টির প্রভাবে আগাম কমলা সতর্কতা জারি

কমলা সতর্কতা মানে হল ১১ থেকে ২০ সেমি পর্যন্ত অতি ভারী বৃষ্টিপাতের পরিমাণ। এছাড়া, কেরালার অন্য ছয়টি জেলায় আগাম হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এখন কবে এই ভারী বৃষ্টির প্রভাব থেকে কেরালা মুক্তি পায় তার জন্য দিন গুণছে গোটা কেরালাবাসী।

আরও পড়ুন: ঘূর্ণাবর্তের জেরে কলকাতা সহ এখনও সাত জেলায় ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা