১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নদীগর্ভে স্কুল, কোথায় পড়াশোনা করবে গ্রামের পড়ুয়ারা!

রফিকুল হাসান
  • আপডেট : ২১ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার
  • / 47

পুবের কলম প্রতিবেদক, সাগর: হঠাৎই নদীগর্ভে তলিয়ে গেল পুরো বিদ্যালয় ভবন। রয়ে গেল শুধু  বিদ্যালয়ের চাতাল। ফলে সংকটে পড়েছে গ্রামের পড়ুয়ারা।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সাগর পঞ্চায়েত সমিতির ঘোড়ামারা গ্রাম পঞ্চায়েতের খাসিমারা গ্রামের পড়ুয়াদের পড়াশোনার একমাত্র সম্বল খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন। এই গ্রামের সমস্ত পড়ুয়ারা এখানে পড়াশোনা করত। করোনা সংক্রমনের ফলে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। সেইমতো স্কুল বন্ধ ছিল। 

বুধবার আনুমানিক বিকেল চারটে নাগাদ হঠাৎ হুগলি নদী গর্ভে তলিয়ে যায় এখানকার একমাত্র খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন। রয়ে গিয়েছে শুধু বিদ্যালয়ের চাতাল। পড়ে আছে ধ্বংসস্তূপ। আগামীদিনে সরকার যদি এখানে নতুন করে নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন তৈরি করার ব্যবস্থা না করে তাহলে সংকটের মধ্যে পড়বে এখানকার পড়ুয়ারা। গ্রামবাসীদের পক্ষ  থেকে এখানে নতুন করে বিদ্যালয় ভবন তৈরি করার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: আন্দোলন না করে স্কুলে ফিরুন চাকরি হারা শিক্ষকরা, আর্জি ফিরহাদের

গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সঞ্জীব সাগর জানান, বুধবার বিকালে খাসিমারা গ্রামের খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়  হঠাৎই হুগলি নদীতে তলিয়ে যায়। এছাড়া আর কোন প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই ওই এলাকায়। আমরা গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আবেদন জানাব যাতে যত দ্রুত সম্ভব এখানকার পড়ুয়াদের কথা ভেবে এখানে বিদ্যালয়ের ভবন তৈরি করার ব্যবস্থা করা হয়।

আরও পড়ুন: আমিরাতের স্কুলপাঠ্যে কেজি থেকেই চালু হচ্ছে ‘এআই’

আরও পড়ুন: ঋতুমতী হওয়ার অপরাধ! প্রিন্সিপালের নির্দেশে ক্লাসের বাইরে বসে পরীক্ষা দলিত ছাত্রীর

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

নদীগর্ভে স্কুল, কোথায় পড়াশোনা করবে গ্রামের পড়ুয়ারা!

আপডেট : ২১ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক, সাগর: হঠাৎই নদীগর্ভে তলিয়ে গেল পুরো বিদ্যালয় ভবন। রয়ে গেল শুধু  বিদ্যালয়ের চাতাল। ফলে সংকটে পড়েছে গ্রামের পড়ুয়ারা।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সাগর পঞ্চায়েত সমিতির ঘোড়ামারা গ্রাম পঞ্চায়েতের খাসিমারা গ্রামের পড়ুয়াদের পড়াশোনার একমাত্র সম্বল খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন। এই গ্রামের সমস্ত পড়ুয়ারা এখানে পড়াশোনা করত। করোনা সংক্রমনের ফলে ছুটি ঘোষণা করে সরকার। সেইমতো স্কুল বন্ধ ছিল। 

বুধবার আনুমানিক বিকেল চারটে নাগাদ হঠাৎ হুগলি নদী গর্ভে তলিয়ে যায় এখানকার একমাত্র খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন। রয়ে গিয়েছে শুধু বিদ্যালয়ের চাতাল। পড়ে আছে ধ্বংসস্তূপ। আগামীদিনে সরকার যদি এখানে নতুন করে নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয় ভবন তৈরি করার ব্যবস্থা না করে তাহলে সংকটের মধ্যে পড়বে এখানকার পড়ুয়ারা। গ্রামবাসীদের পক্ষ  থেকে এখানে নতুন করে বিদ্যালয় ভবন তৈরি করার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: আন্দোলন না করে স্কুলে ফিরুন চাকরি হারা শিক্ষকরা, আর্জি ফিরহাদের

গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সঞ্জীব সাগর জানান, বুধবার বিকালে খাসিমারা গ্রামের খাসিমারা নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়  হঠাৎই হুগলি নদীতে তলিয়ে যায়। এছাড়া আর কোন প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই ওই এলাকায়। আমরা গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আবেদন জানাব যাতে যত দ্রুত সম্ভব এখানকার পড়ুয়াদের কথা ভেবে এখানে বিদ্যালয়ের ভবন তৈরি করার ব্যবস্থা করা হয়।

আরও পড়ুন: আমিরাতের স্কুলপাঠ্যে কেজি থেকেই চালু হচ্ছে ‘এআই’

আরও পড়ুন: ঋতুমতী হওয়ার অপরাধ! প্রিন্সিপালের নির্দেশে ক্লাসের বাইরে বসে পরীক্ষা দলিত ছাত্রীর