১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাড়িতেই নামায আদায়,  কঠোর কারফিউয়ের মধ্যেই ঈদ পালন করল মধ্যপ্রদেশের খারগোন  

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৩ মে ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 35

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: টানা দুবছর ছিল করোনা অতিমারির জের। এবছর পরিস্থিতি আগের তুলনায় অনেকটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মধ্যপ্রদেশের খারগোনে আজ খুশির ঈদের জৌলুস আনন্দ ধরা পড়ল না। কারণ রামনবমীর সংঘর্ষের জেরে কঠোর কারফিউ জারি হয়েছে খারগোনে। প্রশাসনের নির্দেশে বাড়িতেই নামায আদায় করলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। ২ ও ৩ মে যেকোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে কঠোর কারফিউ জারি করেছে প্রশাসন। একমাত্র জরুরি পরিষেবা ছাড়া বন্ধ থাকল সব কিছুই। বন্ধ রাখা হয়েছে ধর্মীয়স্থানগুলি। গতকালই কারফিউ শিথিলতা নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি বুঝে কারফিউ শিথিল করার ব্যাপারে হাঁটল না প্রশাসন।

প্রশাসনের তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে,  নামায আদায় ও অক্ষয় তৃতীয়া সহ পরশুরাম জয়ন্তীর অনুষ্ঠান পালন করতে হবে বাড়িতেই। প্রশাসনের নির্দেশের অমান্য হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তৈরি রাখা হয়েছে অস্থায়ী থানা। মোতায়েন রাখা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।  কড়া নজরদারিতে রয়েছে ১৩০০ পুলিশ। ড্রোন ও সিসি ক্যামেরায় চলছে নজরদারি। ১৭০ সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। সমস্ত ধর্মীয় স্থান বন্ধ আছে।

আরও পড়ুন: ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে বাদুড়িয়ায় বিশেষ প্রশাসনিক সভা

খারগোন পুলিশ সুপার জানিয়েছেন,  কারফিউ চলাকালীন বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তৈরি রাখা হয়েছে অস্থায়ী জেল।

আরও পড়ুন: ঈদ-উল-আযহা: পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে জোরদার প্রস্তুতি পুরনিগমের

.

আরও পড়ুন: জয়নগরে ঈদ উল আযহাকে সামনে রেখে প্রশাসনিক বৈঠক

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বাড়িতেই নামায আদায়,  কঠোর কারফিউয়ের মধ্যেই ঈদ পালন করল মধ্যপ্রদেশের খারগোন  

আপডেট : ৩ মে ২০২২, মঙ্গলবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: টানা দুবছর ছিল করোনা অতিমারির জের। এবছর পরিস্থিতি আগের তুলনায় অনেকটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মধ্যপ্রদেশের খারগোনে আজ খুশির ঈদের জৌলুস আনন্দ ধরা পড়ল না। কারণ রামনবমীর সংঘর্ষের জেরে কঠোর কারফিউ জারি হয়েছে খারগোনে। প্রশাসনের নির্দেশে বাড়িতেই নামায আদায় করলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। ২ ও ৩ মে যেকোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে কঠোর কারফিউ জারি করেছে প্রশাসন। একমাত্র জরুরি পরিষেবা ছাড়া বন্ধ থাকল সব কিছুই। বন্ধ রাখা হয়েছে ধর্মীয়স্থানগুলি। গতকালই কারফিউ শিথিলতা নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি বুঝে কারফিউ শিথিল করার ব্যাপারে হাঁটল না প্রশাসন।

প্রশাসনের তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে,  নামায আদায় ও অক্ষয় তৃতীয়া সহ পরশুরাম জয়ন্তীর অনুষ্ঠান পালন করতে হবে বাড়িতেই। প্রশাসনের নির্দেশের অমান্য হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তৈরি রাখা হয়েছে অস্থায়ী থানা। মোতায়েন রাখা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।  কড়া নজরদারিতে রয়েছে ১৩০০ পুলিশ। ড্রোন ও সিসি ক্যামেরায় চলছে নজরদারি। ১৭০ সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। সমস্ত ধর্মীয় স্থান বন্ধ আছে।

আরও পড়ুন: ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে বাদুড়িয়ায় বিশেষ প্রশাসনিক সভা

খারগোন পুলিশ সুপার জানিয়েছেন,  কারফিউ চলাকালীন বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলেই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তৈরি রাখা হয়েছে অস্থায়ী জেল।

আরও পড়ুন: ঈদ-উল-আযহা: পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিয়ে জোরদার প্রস্তুতি পুরনিগমের

.

আরও পড়ুন: জয়নগরে ঈদ উল আযহাকে সামনে রেখে প্রশাসনিক বৈঠক