২৩ জুন ২০২৫, সোমবার, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জলের দখল নিয়ে সংঘর্ষে নাইজেরিয়ায় ৩০ জনের প্রাণহানি

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৭ মে ২০২৩, বুধবার
  • / 49

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:উত্তর-পশ্চিম এবং মধ্য নাইজেরিয়ায় কৃষকদের সঙ্গে পশুপালকদের জল নিয়ে সংঘর্ষ লেগেই থাকে। মঙ্গলবার নাইজেরিয়ার প্রশাসন জানিয়েছে, উত্তর-মধ্য নাইজেরিয়ার একটি অঞ্চলে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তাতেই অন্তত ৩০ জন নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা অনেক।

এই অঞ্চলে এমন সংঘর্ষ চলতেই থাকে। কৃষকদের সঙ্গে পশুপালকদের এমন সংঘর্ষের কারণ মূলত জল এবং জমি। এই ধরনের সংঘর্ষের ঘটনায় হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ওই অঞ্চলে দেশের প্রতিরক্ষাবাহিনী বিশেষ কিছু করে উঠতে পারেনি। লড়াই থামানো যায়নি।

নাইজেরিয়ার প্রশাসন জানিয়েছে, অন্তত ২৯ জন সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন। অসংখ্য বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মৃতের সংখ্যা ৩০। বহু মানুষ নিখোঁজ। নিহতের সংখ্যাও আরোও বাড়তে পারে। আক্রমণকারীরা মূলত তিনটি গ্রামে হামলা চালায়। এখন পর্যন্ত আক্রমণকারীদের খুঁজে পাওয়া যায়নি। কেউ গ্রেফতার হয়নি। কোনো  গোষ্ঠী এই আক্রমণের দায়ও স্বীকার করেনি। ইমার্জেন্সি রেসপন্স ইউনিটের কর্মীদের এলাকায় পাঠানো হয়েছে। ওই অঞ্চলে নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, আক্রমণ যখন হয়, তখন সেখানে নিরাপত্তাকর্মীদের দেখা যায়নি।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

জলের দখল নিয়ে সংঘর্ষে নাইজেরিয়ায় ৩০ জনের প্রাণহানি

আপডেট : ১৭ মে ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:উত্তর-পশ্চিম এবং মধ্য নাইজেরিয়ায় কৃষকদের সঙ্গে পশুপালকদের জল নিয়ে সংঘর্ষ লেগেই থাকে। মঙ্গলবার নাইজেরিয়ার প্রশাসন জানিয়েছে, উত্তর-মধ্য নাইজেরিয়ার একটি অঞ্চলে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। তাতেই অন্তত ৩০ জন নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা অনেক।

এই অঞ্চলে এমন সংঘর্ষ চলতেই থাকে। কৃষকদের সঙ্গে পশুপালকদের এমন সংঘর্ষের কারণ মূলত জল এবং জমি। এই ধরনের সংঘর্ষের ঘটনায় হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ওই অঞ্চলে দেশের প্রতিরক্ষাবাহিনী বিশেষ কিছু করে উঠতে পারেনি। লড়াই থামানো যায়নি।

নাইজেরিয়ার প্রশাসন জানিয়েছে, অন্তত ২৯ জন সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন। অসংখ্য বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মৃতের সংখ্যা ৩০। বহু মানুষ নিখোঁজ। নিহতের সংখ্যাও আরোও বাড়তে পারে। আক্রমণকারীরা মূলত তিনটি গ্রামে হামলা চালায়। এখন পর্যন্ত আক্রমণকারীদের খুঁজে পাওয়া যায়নি। কেউ গ্রেফতার হয়নি। কোনো  গোষ্ঠী এই আক্রমণের দায়ও স্বীকার করেনি। ইমার্জেন্সি রেসপন্স ইউনিটের কর্মীদের এলাকায় পাঠানো হয়েছে। ওই অঞ্চলে নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, আক্রমণ যখন হয়, তখন সেখানে নিরাপত্তাকর্মীদের দেখা যায়নি।