০২ অক্টোবর ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রমযানে সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে খতম তারাবিহ পড়ার আহ্বান

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২২ মার্চ ২০২৩, বুধবার
  • / 117

পুবের কলম,ওয়েবডেস্কঃ পবিত্র রমযান মাসে খতম তারাবিহ পড়ার সময় বাংলাদেশের সব মসজিদে একই পদ্ধতি অনুসরণ করার আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এই আহ্বান জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রমযান মাসে বাংলাদেশের প্রায় সব মসজিদে খতম তারাবিহতে পবিত্র কুরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তিলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে। তবে কোনও কোনও মসজিদে এর ভিন্নতা দেখা যায়।

এর ফলে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াতকারী কর্মজীবী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে কুরআন খতমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয় না। তাদের মধ্যে অতৃপ্তি ও মানসিক চাপ দেখা যায়। কুরআন খতমের পূর্ণ সওয়াব থেকেও তারা বঞ্চিত হন। এই পরিস্থিতি নিরসন করার জন্য রমযান মাসের প্রথম ছয় দিনে মসজিদে কুরআনের দেড় পারা করে মোট ৯ পারা ও বাকি ২১ দিনে ১ পারা করে মোট ২১ পারা তিলাওয়াতের আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠানটির মতে, এমনটি করা হলে ২৬ রমযান দিবাগত রাতে ৩০ পারা কুরআন খতম করা সম্ভব হবে।

তাই এবারের রমযান মাসে বাংলাদেশের সব মসজিদের খতিব, ইমাম, মসজিদ কমিটি, মুসল্লি এবং সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি এই অভিন্ন নিয়মে খতম তারাবিহ পড়ার আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রমযানে সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে খতম তারাবিহ পড়ার আহ্বান

আপডেট : ২২ মার্চ ২০২৩, বুধবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্কঃ পবিত্র রমযান মাসে খতম তারাবিহ পড়ার সময় বাংলাদেশের সব মসজিদে একই পদ্ধতি অনুসরণ করার আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এই আহ্বান জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রমযান মাসে বাংলাদেশের প্রায় সব মসজিদে খতম তারাবিহতে পবিত্র কুরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তিলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে। তবে কোনও কোনও মসজিদে এর ভিন্নতা দেখা যায়।

এর ফলে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াতকারী কর্মজীবী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে কুরআন খতমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয় না। তাদের মধ্যে অতৃপ্তি ও মানসিক চাপ দেখা যায়। কুরআন খতমের পূর্ণ সওয়াব থেকেও তারা বঞ্চিত হন। এই পরিস্থিতি নিরসন করার জন্য রমযান মাসের প্রথম ছয় দিনে মসজিদে কুরআনের দেড় পারা করে মোট ৯ পারা ও বাকি ২১ দিনে ১ পারা করে মোট ২১ পারা তিলাওয়াতের আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। প্রতিষ্ঠানটির মতে, এমনটি করা হলে ২৬ রমযান দিবাগত রাতে ৩০ পারা কুরআন খতম করা সম্ভব হবে।

তাই এবারের রমযান মাসে বাংলাদেশের সব মসজিদের খতিব, ইমাম, মসজিদ কমিটি, মুসল্লি এবং সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি এই অভিন্ন নিয়মে খতম তারাবিহ পড়ার আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।