০১ জুন ২০২৫, রবিবার, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গঙ্গা দূষণ রোধে কড়া হাওড়া পুরসভা লক্ষ্মীপুজোর ভাসানেও জল থেকে কাঠামো   তুলতে অতিরিক্ত কর্মীদের কাজে নামানো হলো

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০২২, সোমবার
  • / 18

 

 

আরও পড়ুন: ঈদের ছুটিতে জঞ্জাল অপসারণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক পুরসভায়

 

আরও পড়ুন: সময়ের অপেক্ষা, আন্তর্জাতিক মানের ব্লাড ব্যাঙ্ক পেতে চলেছে হাওড়াবাসী

 

আরও পড়ুন: পোড়াহাট অগ্নিকাণ্ড: আজ থেকে সাফাইয়ের কাজ শুরু করল হাওড়া পৌরনিগম

 

 

আইভি আদক,হাওড়া:  দুর্গাপূজার মতো লক্ষ্মী পুজোতেও প্রতিমা নিরঞ্জনের ঘাটগুলোতে বিশেষ নজরদারি করছে হাওড়া পুরনিগম। যেহেতু দুর্গাপুজোর থেকেও লক্ষ্মীপুজোর সংখ্যা অনেক বেশি প্রায় প্রতি বাড়িতেই লক্ষ্মীপূজো হয়, তাই লক্ষ্মীপূজোর ভাসানের সময় যাতে না গঙ্গা দূষণ হয় সেদিকে বিশেষ নজর রাখছে পুরনিগম। হাওড়া পুরনিগমের ভাইস চেয়ারপার্সন সৈকত চৌধুরীর নেতৃত্বে পুরসভার কঞ্জারভেন্সি বিভাগের আধিকারিকরা সোমবার দুপুরে শিবপুর সহ কয়েকটি ঘাট পরিদর্শন করেন। যাতে না প্রতিমা ভাসানের পর সেই কাঠামো গঙ্গায় পড়ে থাকে সেই বিষয়গুলো এবং গঙ্গা দূষণ যাতে না হয় তা এদিন দেখা হয়েছে বলে জানা গেছে। হাওড়া পুর প্রশাসকমন্ডলীর প্রধান সৈকত চৌধুরী   জানিয়েছেন, হাওড়া পুরনিগমের কনজারভেন্সি ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে লক্ষ্মীপুজোর পরে ঘাটগুলো পরিদর্শন করা হয়েছে। যেভাবে দুর্গাপুজোর পর প্রতিটি ঘাট পরিষ্কার রাখা হয়েছে এবং গঙ্গাদূষণ থেকে বাঁচানো গিয়েছে সেইভাবে লক্ষ্মীপুজোর পরেও একইভাবে পরিদর্শন করা হয়েছে। লক্ষ্মীপুজোর সংখ্যা দুর্গাপুজোর থেকে অনেক বেশী।

 

সেই কারণে শুধু হাওড়ার শিবপুর ঘাটেই ৩০ জন লোক এখানে রয়েছেন কাঠামো খোলা এবং পরিষ্কারের জন্য। এছাড়া হাওড়া পুরনিগম এলাকার যে ৮টা ঘাটে বিসর্জন হয়েছে সেই ঘাটগুলোতে প্রায় ২০০ জন কর্মী কাজ করছেন। তাঁরা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করবেন। গঙ্গাকে দূষণ মুক্ত করাই হাওড়া পুরনিগমের মুল লক্ষ্য। জলে কাঠামো যাতে পড়ে না থাকে সেটা লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। রাতের মধ্যে যা কাঠামো থাকবে তা তুলে ফেলা হবে। ফুল এবং আনুষঙ্গিক জিনিস অন্য জায়গায় ফেলা হয়েছে। সেগুলো ডাম্পারে করে অন্যত্র সেগুলি ফেলা হবে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গঙ্গা দূষণ রোধে কড়া হাওড়া পুরসভা লক্ষ্মীপুজোর ভাসানেও জল থেকে কাঠামো   তুলতে অতিরিক্ত কর্মীদের কাজে নামানো হলো

আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০২২, সোমবার

 

 

আরও পড়ুন: ঈদের ছুটিতে জঞ্জাল অপসারণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক পুরসভায়

 

আরও পড়ুন: সময়ের অপেক্ষা, আন্তর্জাতিক মানের ব্লাড ব্যাঙ্ক পেতে চলেছে হাওড়াবাসী

 

আরও পড়ুন: পোড়াহাট অগ্নিকাণ্ড: আজ থেকে সাফাইয়ের কাজ শুরু করল হাওড়া পৌরনিগম

 

 

আইভি আদক,হাওড়া:  দুর্গাপূজার মতো লক্ষ্মী পুজোতেও প্রতিমা নিরঞ্জনের ঘাটগুলোতে বিশেষ নজরদারি করছে হাওড়া পুরনিগম। যেহেতু দুর্গাপুজোর থেকেও লক্ষ্মীপুজোর সংখ্যা অনেক বেশি প্রায় প্রতি বাড়িতেই লক্ষ্মীপূজো হয়, তাই লক্ষ্মীপূজোর ভাসানের সময় যাতে না গঙ্গা দূষণ হয় সেদিকে বিশেষ নজর রাখছে পুরনিগম। হাওড়া পুরনিগমের ভাইস চেয়ারপার্সন সৈকত চৌধুরীর নেতৃত্বে পুরসভার কঞ্জারভেন্সি বিভাগের আধিকারিকরা সোমবার দুপুরে শিবপুর সহ কয়েকটি ঘাট পরিদর্শন করেন। যাতে না প্রতিমা ভাসানের পর সেই কাঠামো গঙ্গায় পড়ে থাকে সেই বিষয়গুলো এবং গঙ্গা দূষণ যাতে না হয় তা এদিন দেখা হয়েছে বলে জানা গেছে। হাওড়া পুর প্রশাসকমন্ডলীর প্রধান সৈকত চৌধুরী   জানিয়েছেন, হাওড়া পুরনিগমের কনজারভেন্সি ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে লক্ষ্মীপুজোর পরে ঘাটগুলো পরিদর্শন করা হয়েছে। যেভাবে দুর্গাপুজোর পর প্রতিটি ঘাট পরিষ্কার রাখা হয়েছে এবং গঙ্গাদূষণ থেকে বাঁচানো গিয়েছে সেইভাবে লক্ষ্মীপুজোর পরেও একইভাবে পরিদর্শন করা হয়েছে। লক্ষ্মীপুজোর সংখ্যা দুর্গাপুজোর থেকে অনেক বেশী।

 

সেই কারণে শুধু হাওড়ার শিবপুর ঘাটেই ৩০ জন লোক এখানে রয়েছেন কাঠামো খোলা এবং পরিষ্কারের জন্য। এছাড়া হাওড়া পুরনিগম এলাকার যে ৮টা ঘাটে বিসর্জন হয়েছে সেই ঘাটগুলোতে প্রায় ২০০ জন কর্মী কাজ করছেন। তাঁরা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করবেন। গঙ্গাকে দূষণ মুক্ত করাই হাওড়া পুরনিগমের মুল লক্ষ্য। জলে কাঠামো যাতে পড়ে না থাকে সেটা লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। রাতের মধ্যে যা কাঠামো থাকবে তা তুলে ফেলা হবে। ফুল এবং আনুষঙ্গিক জিনিস অন্য জায়গায় ফেলা হয়েছে। সেগুলো ডাম্পারে করে অন্যত্র সেগুলি ফেলা হবে।