০২ নভেম্বর ২০২৫, রবিবার, ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারত-চিন সম্পর্ক ইতিবাচক দিকে, দাবি জয়শঙ্করের

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৯ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার
  • / 229

পুবের কলম, ওয়েব ডেস্ক: চিন অরুণাচল সীমান্তে ব্রহ্মপুত্র নদে বিশাল বাঁধ নির্মাণ করছে। ভারত, বাংলাদেশের ব্যাপক ক্ষতি হবে এর ফলে। এদিকে বিরোধীরা অভিযোগ করে থাকেন, ভারত-সীমান্তের অনেকাংশই নাকি লাল ফৌজের দখলে। তারপরও চিনের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে আশাবাদী কেন্দ্রের মোদি সরকার। কূটনৈতিক বিশ্লেষকদের মত, ড. ইউনূস সম্প্রতি চিন সফর করে একগুচ্ছ সম্মিলিত প্রকল্পে মউ স্বাক্ষর করেছেন। তার মধ্যে রয়েছে তিস্তা প্রকল্প, চিকেন’স নেক নিয়ে বহুমুখী প্রজেক্টও। চিন-বাংলাদেশ এক হয়ে ভারতের স্বার্থহানি ঘটাবে এটা নিশ্চিত। তাই এখন সময়ের দাবি, চিনের সঙ্গে সম্পর্ক সহজ করতেই হবে মোদি সরকারকে। বরফ গলার ইঙ্গিত দিয়েছেন জয়শঙ্কর।

 

বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘ইতিবাচক দিকে’ এগিয়ে চলেছে ভারত ও চিন। এই সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য আরও কাজ করা দরকার। তিনি বলেন, আমি মনে করি আমরা ইতিবাচক দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এর আগে, বিদেশমন্ত্রী বলেছিলেন, আমাদের মনে হয়, ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ভারত এবং চিনের সম্পর্কের কিছুটা উন্নতি হচ্ছে। আমরা ধাপে ধাপে চেষ্টা করে দেখছি যে, ফের সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা যায় কি না।

Tag :

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ভারত-চিন সম্পর্ক ইতিবাচক দিকে, দাবি জয়শঙ্করের

আপডেট : ৯ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার

পুবের কলম, ওয়েব ডেস্ক: চিন অরুণাচল সীমান্তে ব্রহ্মপুত্র নদে বিশাল বাঁধ নির্মাণ করছে। ভারত, বাংলাদেশের ব্যাপক ক্ষতি হবে এর ফলে। এদিকে বিরোধীরা অভিযোগ করে থাকেন, ভারত-সীমান্তের অনেকাংশই নাকি লাল ফৌজের দখলে। তারপরও চিনের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে আশাবাদী কেন্দ্রের মোদি সরকার। কূটনৈতিক বিশ্লেষকদের মত, ড. ইউনূস সম্প্রতি চিন সফর করে একগুচ্ছ সম্মিলিত প্রকল্পে মউ স্বাক্ষর করেছেন। তার মধ্যে রয়েছে তিস্তা প্রকল্প, চিকেন’স নেক নিয়ে বহুমুখী প্রজেক্টও। চিন-বাংলাদেশ এক হয়ে ভারতের স্বার্থহানি ঘটাবে এটা নিশ্চিত। তাই এখন সময়ের দাবি, চিনের সঙ্গে সম্পর্ক সহজ করতেই হবে মোদি সরকারকে। বরফ গলার ইঙ্গিত দিয়েছেন জয়শঙ্কর।

 

বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘ইতিবাচক দিকে’ এগিয়ে চলেছে ভারত ও চিন। এই সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য আরও কাজ করা দরকার। তিনি বলেন, আমি মনে করি আমরা ইতিবাচক দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এর আগে, বিদেশমন্ত্রী বলেছিলেন, আমাদের মনে হয়, ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ভারত এবং চিনের সম্পর্কের কিছুটা উন্নতি হচ্ছে। আমরা ধাপে ধাপে চেষ্টা করে দেখছি যে, ফের সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা যায় কি না।