১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জয়পুরে তেল কারখানায় ভয়াবহ আগুন,তিন শিশু সহ মৃত মোট চার

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ৩১ জানুয়ারী ২০২২, সোমবার
  • / 36

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ভয়াবহ অগ্নিকান্ড জয়পুরের একটি তেল কারখানায়। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে তিন শিশু সহ মোট চারজনের। শিশুদের সকলের বয়স ২ থেকে ৫ বছরের মধ্যে। আগুন লাগার পর শিশুদের উদ্ধার করতে গিয়ে অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন কারখানা মালিকের ভাগ্নেও।

আরও পড়ুন: দিল্লিতে ভেঙে পড়ল চারতলা বাড়ি, নিহত ৪, জোর কদমে চলছে উদ্ধারকাজ

জয়পুরের ওই কারখানায় তৈরি হত তারপিন তেল। বহু শ্রমিক কাজ করতেন, অনেকে পরিবারের ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়েও কাজে আসতেন। রবিবার যখন আগুন লাগে তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন বহু কর্মী। প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে সকলেই ছুটতে শুরু করেন। কিন্তু সেখান থেকে বেরোতে পারেনি হতভাগ্য তিন শিশু- দিব্যা (২), গরিমা (৩), অঙ্কুশ (৫)। জ্বলন্ত কারখানার মধ্যে ঢুকে তিন শিশুকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন রমেশ আচার্য ওরফে কালু। কিন্তু আগুনের লেলিহান শিখা টপকে বেরতে পারেননি তিনি।

আরও পড়ুন: ভোররাতে কলকাতার দীর্ঘ বন্ধ থাকা বেকারিতে আগুন, পুড়ে ছাই কারখানা

কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে গিয়েছিল দমকল। আগুন নেভাতে তাদের প্রায় চার ঘণ্টা সময় লাগে। পরে ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদের দেহগুলি উদ্ধার করা হয়।গোটা ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া।

আরও পড়ুন: সাতসকালে টালিগঞ্জে প্রযোজনা সংস্থার গুদামে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ১৫ টি ইঞ্জিন

 

 

 

 

 

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

জয়পুরে তেল কারখানায় ভয়াবহ আগুন,তিন শিশু সহ মৃত মোট চার

আপডেট : ৩১ জানুয়ারী ২০২২, সোমবার

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ভয়াবহ অগ্নিকান্ড জয়পুরের একটি তেল কারখানায়। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে তিন শিশু সহ মোট চারজনের। শিশুদের সকলের বয়স ২ থেকে ৫ বছরের মধ্যে। আগুন লাগার পর শিশুদের উদ্ধার করতে গিয়ে অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন কারখানা মালিকের ভাগ্নেও।

আরও পড়ুন: দিল্লিতে ভেঙে পড়ল চারতলা বাড়ি, নিহত ৪, জোর কদমে চলছে উদ্ধারকাজ

জয়পুরের ওই কারখানায় তৈরি হত তারপিন তেল। বহু শ্রমিক কাজ করতেন, অনেকে পরিবারের ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের নিয়েও কাজে আসতেন। রবিবার যখন আগুন লাগে তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন বহু কর্মী। প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে সকলেই ছুটতে শুরু করেন। কিন্তু সেখান থেকে বেরোতে পারেনি হতভাগ্য তিন শিশু- দিব্যা (২), গরিমা (৩), অঙ্কুশ (৫)। জ্বলন্ত কারখানার মধ্যে ঢুকে তিন শিশুকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন রমেশ আচার্য ওরফে কালু। কিন্তু আগুনের লেলিহান শিখা টপকে বেরতে পারেননি তিনি।

আরও পড়ুন: ভোররাতে কলকাতার দীর্ঘ বন্ধ থাকা বেকারিতে আগুন, পুড়ে ছাই কারখানা

কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে গিয়েছিল দমকল। আগুন নেভাতে তাদের প্রায় চার ঘণ্টা সময় লাগে। পরে ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদের দেহগুলি উদ্ধার করা হয়।গোটা ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া।

আরও পড়ুন: সাতসকালে টালিগঞ্জে প্রযোজনা সংস্থার গুদামে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ১৫ টি ইঞ্জিন