২৫ জুন ২০২৫, বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অলৌকিক!নবজাতকের কান্নায় কোমা থেকে ফিরে এলেন মা

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২১ জানুয়ারী ২০২২, শুক্রবার
  • / 31

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ হায়দরাবাদের খাম্মাম জেলায় একটি অলৌকিক ঘটনা সামনে এসেছে। জানা যায়, একজন গর্ভবতী মহিলা কোমায় চলে গিয়েছিলেন, এবং ডাক্তাররা তার সন্তানকে বাঁচাতে তার অপারেশন করতে বাধ্য হয়েছিল। পরে তার সদ্যোজাত শিশুর কান্না তাকে কোমা থেকে ফিরিয়ে আনে।ঘটনাটি ঘটেছে ভদ্রাচলম সরকারি হাসপাতালে। উল্লেখ্য যে, টেকুলাবরুগাঁও কোটাওয়ারাম মন্ডলের বাসিন্দা নাগমণির ৪ ফেব্রুয়ারি প্রসব হওয়ার কথা ছিল। তবে, রক্তচাপের ওষুধ  ব্যবহার করার কারণে তার শ্বাসকষ্ট হয়েছিল যার কারণে তাকে প্রাথমিকভাবে কর্তালাগুত্তার সিএইচসি কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক তাকে ভদ্রাচলম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। এরপর ভদ্রাচলম হাসপাতালে ভর্তির সঙ্গে সঙ্গেই কোমায় চলে যান তিনি। হাসপাতালের ডাক্তারদের অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও, মহিলাটি তার চেতনা ফিরে পাননি। অন্যদিকে

রোগীর শারীরিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ডাঃ কোটিরেড্ডি এবং ডাঃ পালিয়া ভদ্রাচলম হাসপাতাল সুপার রামকৃষ্ণের অনুমতি নিয়ে শিশুটিকে বাঁচাতে চেয়েছিলেন। যার জেরে তার স্বামী সত্যনারায়ণ এবং তার ভাই নাগেশ্বর রাওয়ের কাছ থেকে অনুমোদন নেওয়ার পরে, ডাঃ রামকৃষ্ণনের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকদের একটি দল গর্ভবতী মহিলার সন্তান প্রসবের জন্য অপারেশন করেন। আর এরপরেই নবজাতক শিশুর কান্না অলৌকিকভাবে মহিলাটিকে তার কোমা থেকে নিয়ে এসেছে। সদ্যোজাত শিশুর কান্না শুনে তার জ্ঞান ফিরে পাওয়ার ঘটনায় চিকিৎসকরাও অবাক হয়ে যান। তাকে অবিলম্বে যথাযথ চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। বর্তমানে মা ও শিশু দুজনেই ভালো আছে।( ছবি প্রতীকী)

আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত তুরস্কে উদ্ধার কার্যে গিয়ে শিরোনামে উঠে এল রোমিও-জুলির নাম

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অলৌকিক!নবজাতকের কান্নায় কোমা থেকে ফিরে এলেন মা

আপডেট : ২১ জানুয়ারী ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ হায়দরাবাদের খাম্মাম জেলায় একটি অলৌকিক ঘটনা সামনে এসেছে। জানা যায়, একজন গর্ভবতী মহিলা কোমায় চলে গিয়েছিলেন, এবং ডাক্তাররা তার সন্তানকে বাঁচাতে তার অপারেশন করতে বাধ্য হয়েছিল। পরে তার সদ্যোজাত শিশুর কান্না তাকে কোমা থেকে ফিরিয়ে আনে।ঘটনাটি ঘটেছে ভদ্রাচলম সরকারি হাসপাতালে। উল্লেখ্য যে, টেকুলাবরুগাঁও কোটাওয়ারাম মন্ডলের বাসিন্দা নাগমণির ৪ ফেব্রুয়ারি প্রসব হওয়ার কথা ছিল। তবে, রক্তচাপের ওষুধ  ব্যবহার করার কারণে তার শ্বাসকষ্ট হয়েছিল যার কারণে তাকে প্রাথমিকভাবে কর্তালাগুত্তার সিএইচসি কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। সেখানকার চিকিৎসক তাকে ভদ্রাচলম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। এরপর ভদ্রাচলম হাসপাতালে ভর্তির সঙ্গে সঙ্গেই কোমায় চলে যান তিনি। হাসপাতালের ডাক্তারদের অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও, মহিলাটি তার চেতনা ফিরে পাননি। অন্যদিকে

রোগীর শারীরিক পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ডাঃ কোটিরেড্ডি এবং ডাঃ পালিয়া ভদ্রাচলম হাসপাতাল সুপার রামকৃষ্ণের অনুমতি নিয়ে শিশুটিকে বাঁচাতে চেয়েছিলেন। যার জেরে তার স্বামী সত্যনারায়ণ এবং তার ভাই নাগেশ্বর রাওয়ের কাছ থেকে অনুমোদন নেওয়ার পরে, ডাঃ রামকৃষ্ণনের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকদের একটি দল গর্ভবতী মহিলার সন্তান প্রসবের জন্য অপারেশন করেন। আর এরপরেই নবজাতক শিশুর কান্না অলৌকিকভাবে মহিলাটিকে তার কোমা থেকে নিয়ে এসেছে। সদ্যোজাত শিশুর কান্না শুনে তার জ্ঞান ফিরে পাওয়ার ঘটনায় চিকিৎসকরাও অবাক হয়ে যান। তাকে অবিলম্বে যথাযথ চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। বর্তমানে মা ও শিশু দুজনেই ভালো আছে।( ছবি প্রতীকী)

আরও পড়ুন: বিধ্বস্ত তুরস্কে উদ্ধার কার্যে গিয়ে শিরোনামে উঠে এল রোমিও-জুলির নাম