০৬ জুন ২০২৫, শুক্রবার, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রথম মুসলিম হিসেবে অলিম্পিকে ব্রিটিশ পতাকা বইলেন মুহাম্মদ করিম শিবি

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৬ জুলাই ২০২১, সোমবার
  • / 24

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: অলিম্পিকের উদ্বোধন হয়ে গেছে চার দিন। এরমধ্যে প্রচুর ইভেন্ট হয়ে গেছে, অনেক প্রতিযোগী পদকও পেয়ে গেছেন। কিন্তু তারই মধ্যে দাগ কেটেছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের একটি ঘটনা। এই প্রথম  ইংল্যান্ডের কোনো মুসলিম প্রতিযোগী  ব্রিটিশ ইউনিয়ন জ্যাক বহন করলেন অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে।  সোনার পদক পাওয়া সেলর হানা মিলসের সঙ্গে একসাথে ব্রিটিশ পতাকা বহন করলেন ইংল্যান্ডের রোয়ার মুহাম্মদ করিম শিবি।

আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভেদ

৩৩ বছরের সিবির জন্য এটা খুব গর্বের একটা মুহূর্ত।  তিনি স্বর্ণপদক প্রাপ্ত রোয়ার।  বলছেন, ‘ইংল্যান্ডের প্রথম মুসলিম হিসেবে এমন সুযোগ পাওয়ার জন্য আমি গর্বিত। আশাকরি এতে তরুণ ইসলামি প্রজন্ম দারুণভাবে উদ্বুদ্ধ হবে। দঅলিম্পিকে কিংবা নিজেদের ক্রীড়াক্ষেত্রে সেরা হতে পারবে। এটা আমার কাছে একটা রূপকথার গল্পের মতন।  আমার জীবনের আরও একটা অধ্যায় যুক্ত হলো।  অলিম্পিকের আসরে এটা একটা উল্লেখযোগ্য মুহূর্ত।  মানুষ এই ছবিগুলো মনে রাখবে।’ সঙ্গে তিনি এও জানালেন, ‘ ইংল্যান্ডের ক্রীড়াক্ষেত্রে ফের একবার ইসলামী যুগে ফিরে আসতে চলেছে। আমাদের আরও বেশি করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এটা দেখতে হবে যে আরো কিশোর কিশোরী  বা তরুণ-তরুণী  মুসলিম প্রতিযোগী অলিম্পিকের আসরে অংশগ্রহণ করে। ‘ মুহাম্মদ ফারহাকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছেন করিম।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

প্রথম মুসলিম হিসেবে অলিম্পিকে ব্রিটিশ পতাকা বইলেন মুহাম্মদ করিম শিবি

আপডেট : ২৬ জুলাই ২০২১, সোমবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: অলিম্পিকের উদ্বোধন হয়ে গেছে চার দিন। এরমধ্যে প্রচুর ইভেন্ট হয়ে গেছে, অনেক প্রতিযোগী পদকও পেয়ে গেছেন। কিন্তু তারই মধ্যে দাগ কেটেছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের একটি ঘটনা। এই প্রথম  ইংল্যান্ডের কোনো মুসলিম প্রতিযোগী  ব্রিটিশ ইউনিয়ন জ্যাক বহন করলেন অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে।  সোনার পদক পাওয়া সেলর হানা মিলসের সঙ্গে একসাথে ব্রিটিশ পতাকা বহন করলেন ইংল্যান্ডের রোয়ার মুহাম্মদ করিম শিবি।

আরও পড়ুন: ব্রিটেনের প্রথম মুসলিম স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভেদ

৩৩ বছরের সিবির জন্য এটা খুব গর্বের একটা মুহূর্ত।  তিনি স্বর্ণপদক প্রাপ্ত রোয়ার।  বলছেন, ‘ইংল্যান্ডের প্রথম মুসলিম হিসেবে এমন সুযোগ পাওয়ার জন্য আমি গর্বিত। আশাকরি এতে তরুণ ইসলামি প্রজন্ম দারুণভাবে উদ্বুদ্ধ হবে। দঅলিম্পিকে কিংবা নিজেদের ক্রীড়াক্ষেত্রে সেরা হতে পারবে। এটা আমার কাছে একটা রূপকথার গল্পের মতন।  আমার জীবনের আরও একটা অধ্যায় যুক্ত হলো।  অলিম্পিকের আসরে এটা একটা উল্লেখযোগ্য মুহূর্ত।  মানুষ এই ছবিগুলো মনে রাখবে।’ সঙ্গে তিনি এও জানালেন, ‘ ইংল্যান্ডের ক্রীড়াক্ষেত্রে ফের একবার ইসলামী যুগে ফিরে আসতে চলেছে। আমাদের আরও বেশি করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এটা দেখতে হবে যে আরো কিশোর কিশোরী  বা তরুণ-তরুণী  মুসলিম প্রতিযোগী অলিম্পিকের আসরে অংশগ্রহণ করে। ‘ মুহাম্মদ ফারহাকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছেন করিম।