১৪ অগাস্ট ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোকুলামকে হারিয়ে ডুরান্ডের সেমিফাইনালে মহামেডান

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার
  • / 57

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ ডুরান্ড কোয়ার্টার ফাইনালে বূহস্পতিবার যুবভারতীতে গোকুলাম কেরলকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিল মহামেডান। আর এতে সাদা–কালো শিবির প্রতিযোগিতার সেমিফাইনালে উঠে এল। মহামেডানের এই জয়ের অন্যতম কাণ্ডারী হলেন মার্কাস জোসেফ। তিনিই দলের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন। এর ফলে দীর্ঘ ৮ বছর পর ডুরান্ড সেমিফাইনালে উঠল ময়দানের সাদা-কালো ব্রিগেড।

প্রথমার্ধে গোলের সুযোগ পেলেও তা গোলে পরিণত করতে পারেনি মহামেডান স্পোর্টিং।  আক্রমণ তৈরি হলেও ফাইনাল থার্ডে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলেন শেখ ফৈয়াজ-মহম্মদ আজহারউদ্দিনরা। এরই মধ্যে ম্যাচের ১৬ মিনিটে দুরপাল্লার শটে প্রায় গোকুলাম কেরলের জাল লক্ষ্য করে শট নেন ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোর স্ট্রাইকার মার্কোস জোসেফ, কিন্তু রক্ষিণ ডাগরের অনবদ্য সেভ সেই  প্রচেষ্টা’কে ব্যর্থ করে।

ম্যাচের ৪৪ মিনিটে গোকুলামের অর্ধে আক্রমণের চাপ বজায় রাখার সুফল হিসেবে অনবদ্য প্লেসিং-এ গোল করে মহামেডানকে ম্যাচে এগিয়ে দেন মার্কোস জোসেফ। ম্যাচের বাকি সময় দুই চেষ্টা চালিয়ে গেলেও কোনও দলই গোল করতে সফল হননি। এ দিন দীর্ঘ দেড় বছর পর ফের দর্শক ফিরল কলকাতা ময়দানে। প্রায় ২ হাজার সাদা-কালো সমর্থক এ দিন মাঠে বসে দলের জয়ের সাক্ষী থাকলেন।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গোকুলামকে হারিয়ে ডুরান্ডের সেমিফাইনালে মহামেডান

আপডেট : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ ডুরান্ড কোয়ার্টার ফাইনালে বূহস্পতিবার যুবভারতীতে গোকুলাম কেরলকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিল মহামেডান। আর এতে সাদা–কালো শিবির প্রতিযোগিতার সেমিফাইনালে উঠে এল। মহামেডানের এই জয়ের অন্যতম কাণ্ডারী হলেন মার্কাস জোসেফ। তিনিই দলের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন। এর ফলে দীর্ঘ ৮ বছর পর ডুরান্ড সেমিফাইনালে উঠল ময়দানের সাদা-কালো ব্রিগেড।

প্রথমার্ধে গোলের সুযোগ পেলেও তা গোলে পরিণত করতে পারেনি মহামেডান স্পোর্টিং।  আক্রমণ তৈরি হলেও ফাইনাল থার্ডে গিয়ে খেই হারিয়ে ফেলেন শেখ ফৈয়াজ-মহম্মদ আজহারউদ্দিনরা। এরই মধ্যে ম্যাচের ১৬ মিনিটে দুরপাল্লার শটে প্রায় গোকুলাম কেরলের জাল লক্ষ্য করে শট নেন ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগোর স্ট্রাইকার মার্কোস জোসেফ, কিন্তু রক্ষিণ ডাগরের অনবদ্য সেভ সেই  প্রচেষ্টা’কে ব্যর্থ করে।

ম্যাচের ৪৪ মিনিটে গোকুলামের অর্ধে আক্রমণের চাপ বজায় রাখার সুফল হিসেবে অনবদ্য প্লেসিং-এ গোল করে মহামেডানকে ম্যাচে এগিয়ে দেন মার্কোস জোসেফ। ম্যাচের বাকি সময় দুই চেষ্টা চালিয়ে গেলেও কোনও দলই গোল করতে সফল হননি। এ দিন দীর্ঘ দেড় বছর পর ফের দর্শক ফিরল কলকাতা ময়দানে। প্রায় ২ হাজার সাদা-কালো সমর্থক এ দিন মাঠে বসে দলের জয়ের সাক্ষী থাকলেন।