২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সংসদে ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ ব্যানার নিয়ে প্রতিবাদে বহিষ্কৃত সাংসদরা

কিবরিয়া আনসারি
  • আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 10

নয়াদিল্লি, ২১ ডিসেম্বর: স্মোকক্যান কান্ডের পর থেকেই উত্তপ্ত সংসদ। বৃহস্পতিবারও একই চিত্র দেখা গেল সংসদ ভবন চত্বরে। সংসদের নিরাপত্তা বিচ্যুতি এবং বিরোধীদের সাসপেন্ড করার প্রতিবাদে মিছিল করেন বিরোধী সাংসদরা। ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ ব্যানার নিয়ে পুরনো সংসদ ভবনের মূল প্রবেশপথ থেকে বিজয় চক পর্যন্ত মিছিল করেন তাঁরা। এদিনের প্রতিবাদ মিছিলে ছিলেন সোনিয়া গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়গে, অধীর চৌধুরী, সঞ্জয় রাউত, রামগোপাল যাদবরা। পরে রাহুল গান্ধীও প্রতিবাদে সামিল হন। একসুরে বহিষ্কৃত সাংসদরা শ্লোগান তোলেন ‘স্বৈরাচার চলবে না।’ সাংসদদের বহিষ্কার নিয়ে খাড়গে দাবি করেন, সরকারই সংসদ চলতে দিচ্ছে না। এই সাসপেনশন সংসদীয় রীতি পরিপন্থী এবং বেআইনি।

 

আরও পড়ুন: নিরাপত্তায় গাফিলতি রয়েছে মেনে নিয়েও বিরোধীদেরই নিশানা শাহের

কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন,”আমরা নিরাপত্তা ভঙ্গ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতি চেয়েছিলাম। অথচ তাঁরা সংসদেই এলেন না। অন্যর্ত তাঁরা মুখ খুলছেন। অথচ, সংসদে কিছু বলছেন না। এটা নিয়ম বিরুদ্ধ। প্রধানমন্ত্রীর সংসদেই আগে মুখ খোলা উচিত।”

প্রতিবেদক

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

সংসদে ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ ব্যানার নিয়ে প্রতিবাদে বহিষ্কৃত সাংসদরা

আপডেট : ২১ ডিসেম্বর ২০২৩, বৃহস্পতিবার

নয়াদিল্লি, ২১ ডিসেম্বর: স্মোকক্যান কান্ডের পর থেকেই উত্তপ্ত সংসদ। বৃহস্পতিবারও একই চিত্র দেখা গেল সংসদ ভবন চত্বরে। সংসদের নিরাপত্তা বিচ্যুতি এবং বিরোধীদের সাসপেন্ড করার প্রতিবাদে মিছিল করেন বিরোধী সাংসদরা। ‘গণতন্ত্র বাঁচাও’ ব্যানার নিয়ে পুরনো সংসদ ভবনের মূল প্রবেশপথ থেকে বিজয় চক পর্যন্ত মিছিল করেন তাঁরা। এদিনের প্রতিবাদ মিছিলে ছিলেন সোনিয়া গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়গে, অধীর চৌধুরী, সঞ্জয় রাউত, রামগোপাল যাদবরা। পরে রাহুল গান্ধীও প্রতিবাদে সামিল হন। একসুরে বহিষ্কৃত সাংসদরা শ্লোগান তোলেন ‘স্বৈরাচার চলবে না।’ সাংসদদের বহিষ্কার নিয়ে খাড়গে দাবি করেন, সরকারই সংসদ চলতে দিচ্ছে না। এই সাসপেনশন সংসদীয় রীতি পরিপন্থী এবং বেআইনি।

 

আরও পড়ুন: নিরাপত্তায় গাফিলতি রয়েছে মেনে নিয়েও বিরোধীদেরই নিশানা শাহের

কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বলেন,”আমরা নিরাপত্তা ভঙ্গ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতি চেয়েছিলাম। অথচ তাঁরা সংসদেই এলেন না। অন্যর্ত তাঁরা মুখ খুলছেন। অথচ, সংসদে কিছু বলছেন না। এটা নিয়ম বিরুদ্ধ। প্রধানমন্ত্রীর সংসদেই আগে মুখ খোলা উচিত।”