২৩ জুন ২০২৫, সোমবার, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২৩ টি প্রয়োজনীয় ওষুধের সর্বোচ্চ দাম বেঁধে দিল এনপিপিএ

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১২ জুন ২০২৩, সোমবার
  • / 16

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: খুচরো বাজারে ওষুধের দাম নির্ধারণ করে ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথোরিটি(এনপিপিএ)। গত ২৬ মে এই সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা ছিল। তারপরই ওই সংস্থার তরফে বিবৃতিতে জারি করে ঘোষণা করা হয়েছে, এবার থেকে আরও ২৩টি অতিরিক্ত ওষুধের খুচরো মূল্য নির্ধারিত করবে এনপিপিএ। সেই তালিকাও ঘোষণা করা হয়েছে। ব্লাড প্রেসার, ডায়াবিটিস সহ ব্যথা, অ্যান্টি-অ্যালার্জিক ও মাল্টিভিটামিন মিলিয়ে মোট ২৩টি নতুন ওষুধের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করল এনপিপিএ।

এনপিপিএ জানিয়েছে, প্রতিটি ওষুধের ক্ষেত্রেই একটি ট্যাবলেট কিংবা এক মিলিলিটার পরিমাণের সর্বোচ্চ দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। গ্লিক্লাজাইড ইআর এবং মেটফর্মিন হাইড্রোক্লোরাইড, অর্থাৎ ডায়াবিটিসের ট্যাবলেটের দাম ১০ টাকা ৩ পয়সা, ব্যথার ওষুধ ট্রিপসিন, ব্রোমেলেন, রুটোসাইড ট্রাইহাইড্রেট এবং ডিক্লোফেনাক সোডিয়াম ট্যাবলেটের দাম ২০ টাকা ৫১ পয়সা, উচ্চ রক্তচাপের জন্য ক্লোরথালিডন, সিলনিডিপিনের একটি ট্যাবলেটের দাম ১৩ টাকা ১৭ পয়সা, বিলাসটাইন অ্যান্ড মন্টেলুকাস্ট ওরাল সাসপেনশনের এক মিলিলিটারের দাম ১ টাকা ৭১ পয়সা করা হয়েছে।

গত কয়েক বছর ধরে খুচরো বাজারে ওষুধের দাম মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে বিস্তর ক্ষোভ ছড়িয়েছে। প্রতি বছরই ওষুধের দাম নিয়ে পর্যালোচনা করে এনপিপিএ। প্রয়োজন মতো ওষুধের দামও বেঁধে দেয় তারা। এবারও তা নিয়ন্ত্রণের জন্যই আরও ২৩টি ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিল এনপিপিএ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

২৩ টি প্রয়োজনীয় ওষুধের সর্বোচ্চ দাম বেঁধে দিল এনপিপিএ

আপডেট : ১২ জুন ২০২৩, সোমবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: খুচরো বাজারে ওষুধের দাম নির্ধারণ করে ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথোরিটি(এনপিপিএ)। গত ২৬ মে এই সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা ছিল। তারপরই ওই সংস্থার তরফে বিবৃতিতে জারি করে ঘোষণা করা হয়েছে, এবার থেকে আরও ২৩টি অতিরিক্ত ওষুধের খুচরো মূল্য নির্ধারিত করবে এনপিপিএ। সেই তালিকাও ঘোষণা করা হয়েছে। ব্লাড প্রেসার, ডায়াবিটিস সহ ব্যথা, অ্যান্টি-অ্যালার্জিক ও মাল্টিভিটামিন মিলিয়ে মোট ২৩টি নতুন ওষুধের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করল এনপিপিএ।

এনপিপিএ জানিয়েছে, প্রতিটি ওষুধের ক্ষেত্রেই একটি ট্যাবলেট কিংবা এক মিলিলিটার পরিমাণের সর্বোচ্চ দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। গ্লিক্লাজাইড ইআর এবং মেটফর্মিন হাইড্রোক্লোরাইড, অর্থাৎ ডায়াবিটিসের ট্যাবলেটের দাম ১০ টাকা ৩ পয়সা, ব্যথার ওষুধ ট্রিপসিন, ব্রোমেলেন, রুটোসাইড ট্রাইহাইড্রেট এবং ডিক্লোফেনাক সোডিয়াম ট্যাবলেটের দাম ২০ টাকা ৫১ পয়সা, উচ্চ রক্তচাপের জন্য ক্লোরথালিডন, সিলনিডিপিনের একটি ট্যাবলেটের দাম ১৩ টাকা ১৭ পয়সা, বিলাসটাইন অ্যান্ড মন্টেলুকাস্ট ওরাল সাসপেনশনের এক মিলিলিটারের দাম ১ টাকা ৭১ পয়সা করা হয়েছে।

গত কয়েক বছর ধরে খুচরো বাজারে ওষুধের দাম মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে বিস্তর ক্ষোভ ছড়িয়েছে। প্রতি বছরই ওষুধের দাম নিয়ে পর্যালোচনা করে এনপিপিএ। প্রয়োজন মতো ওষুধের দামও বেঁধে দেয় তারা। এবারও তা নিয়ন্ত্রণের জন্যই আরও ২৩টি ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিল এনপিপিএ।