০৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

 মরশুমের শীতলতম দিন উপভোগ করল রাজ্যবাসী

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২২, শনিবার
  • / 26

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: অবশেষে ডিসেম্বরে রেকর্ড পারদ  পতন। শনিবার ছিল মরশুমের শীতলতম দিন। একরাতের ব্যবধানে ১ ডিগ্রির বেশি কমে গেল তাপমাত্রা। দিন ও রাত দুই সময়েই তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের থেকে নিচে। শনিবার সকালে কলকাতার তাপমাত্রা ছিল ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার এই তাপমাত্রা ছিল ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ছিল ৩৭ থেকে ৯৬ শতাংশ।

 

আরও পড়ুন: মুসলিম ও কাশ্মীরিদের টার্গেট করবেন না, আর্জি পহেলগাঁও কাণ্ডে শহিদ বিনয়ের স্ত্রীর

পরিষ্কার আকাশে উত্তুরে হওয়া বইতে শুরু করেছে। এর ফলে রাজ্যজুড়ে অনুভূত হচ্ছে শীতের আমেজ। জেলাতেও নেমেছে পারদ। শনিবার সকাল থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা কুয়াশচ্ছন্ন ছিল। শনিবার রেকর্ড পারদ পতন হয় দার্জিলিং, বীরভূমে। এই দুই জেলায় পারদ নেমেছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে। আবহাওয়া দফতরের তরফে জানা গিয়েছে, শনিবার দার্জিলিঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।বীরভূমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পানাগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জলপাইগুড়িতে ১৩.৩ ডিগ্রিতে নেমেছিল পারদ।

আরও পড়ুন: রাজ্যের নয়া মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল

 

আরও পড়ুন: উত্তর-পূর্ব ভারতের ৫৫ শতাংশ মানুষ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর পক্ষে

আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আগামী তিনদিন রাজ্য জুড়ে তাপমাত্রা প্রায় একইরকম থাকবে। তারপর ধীরে ধীরে সামান্য বাড়তে পারে তাপমাত্রা। তবে শীতের আমেজ বজায় থাকবে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা দুটোই স্বাভাবিকের নিচে থাকায় শীতের অনুভূতি ভালই হবে। আগামী কয়েকদিন উত্তরবঙ্গে যেহেতু পশ্চিমী ঝঞ্ঝা পাস করবে তাই কিছু জলীয় বাষ্প থেকে কুয়াশা হতে পারে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

 মরশুমের শীতলতম দিন উপভোগ করল রাজ্যবাসী

আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর ২০২২, শনিবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: অবশেষে ডিসেম্বরে রেকর্ড পারদ  পতন। শনিবার ছিল মরশুমের শীতলতম দিন। একরাতের ব্যবধানে ১ ডিগ্রির বেশি কমে গেল তাপমাত্রা। দিন ও রাত দুই সময়েই তাপমাত্রা ছিল স্বাভাবিকের থেকে নিচে। শনিবার সকালে কলকাতার তাপমাত্রা ছিল ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার এই তাপমাত্রা ছিল ১৪.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ছিল ৩৭ থেকে ৯৬ শতাংশ।

 

আরও পড়ুন: মুসলিম ও কাশ্মীরিদের টার্গেট করবেন না, আর্জি পহেলগাঁও কাণ্ডে শহিদ বিনয়ের স্ত্রীর

পরিষ্কার আকাশে উত্তুরে হওয়া বইতে শুরু করেছে। এর ফলে রাজ্যজুড়ে অনুভূত হচ্ছে শীতের আমেজ। জেলাতেও নেমেছে পারদ। শনিবার সকাল থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা কুয়াশচ্ছন্ন ছিল। শনিবার রেকর্ড পারদ পতন হয় দার্জিলিং, বীরভূমে। এই দুই জেলায় পারদ নেমেছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে। আবহাওয়া দফতরের তরফে জানা গিয়েছে, শনিবার দার্জিলিঙে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।বীরভূমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পানাগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জলপাইগুড়িতে ১৩.৩ ডিগ্রিতে নেমেছিল পারদ।

আরও পড়ুন: রাজ্যের নয়া মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল

 

আরও পড়ুন: উত্তর-পূর্ব ভারতের ৫৫ শতাংশ মানুষ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর পক্ষে

আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আগামী তিনদিন রাজ্য জুড়ে তাপমাত্রা প্রায় একইরকম থাকবে। তারপর ধীরে ধীরে সামান্য বাড়তে পারে তাপমাত্রা। তবে শীতের আমেজ বজায় থাকবে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা দুটোই স্বাভাবিকের নিচে থাকায় শীতের অনুভূতি ভালই হবে। আগামী কয়েকদিন উত্তরবঙ্গে যেহেতু পশ্চিমী ঝঞ্ঝা পাস করবে তাই কিছু জলীয় বাষ্প থেকে কুয়াশা হতে পারে।