২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আমিরশাহীতে ‘বন্দি’ ২,৪০০ আফগান শরণার্থী

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৬ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 35

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, অন্তত ২,৪০০ আফগান শরণার্থীকে নির্বিচারে বন্দি করে রেখেছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। আবুধাবির একটি অস্থায়ী শিবিরে রাখা হয়েছে এদের। ২০২১ সালে তালিবান আফগানিস্তান দখল করার পর তাদেরকে কাবুল থেকে উদ্ধার করে আনা হয়েছিল। এইচআরডব্লিউ বলছে, পুনর্বাসিত হওয়ার কোনও আশা ছাড়াই দুর্বিষহ পরিস্থিতিতে বসবাস করছে এই শরণার্থীরা। তবে শরণার্থী শিবিরে কাউকে ‘বন্দি’ করে রাখার  অভিযোগ অস্বীকার করেছে আমিরশাহী। দেশটি জানায়, এই শরণার্থীদের পুনর্বাসনের জন্য আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা চলছে। কাবুল থেকে আমিরাতে আসা ১০ হাজারেরও বেশি আফগান ব্যক্তি আমেরিকা, কানাডা ও অন্যান্য দেশে পুনর্বাসিত হয়েছে। মার্কিন সেনারা আফগানিস্তান ত্যাগের সময় আরও ৭০ হাজার আফগানকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ১৬ জন আফগান শরণার্থীর বক্তব্য নিয়ে তৈরি এইচআরডব্লিউ-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘আমিরশাহীতে তাদের চলাচলের স্বাধীনতা নেই, নিরপেক্ষ ও কার্যকর শরণার্থী মর্যাদাও দেওয়া হয়নি, আইনি সেবারও ঘাটতি রয়েছে। নেই শিশুদের শিক্ষা ও মানসিক সহযোগিতার সুবিধা।’ এই শরণার্থীদের মুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছে এইচআরডব্লিউ।

আরও পড়ুন: সুড়ঙ্গে এখনও আটকে ৮জন, উদ্ধারের কাজে বিকল্প পথের খোঁজ

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

আমিরশাহীতে ‘বন্দি’ ২,৪০০ আফগান শরণার্থী

আপডেট : ১৬ মার্চ ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, অন্তত ২,৪০০ আফগান শরণার্থীকে নির্বিচারে বন্দি করে রেখেছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী। আবুধাবির একটি অস্থায়ী শিবিরে রাখা হয়েছে এদের। ২০২১ সালে তালিবান আফগানিস্তান দখল করার পর তাদেরকে কাবুল থেকে উদ্ধার করে আনা হয়েছিল। এইচআরডব্লিউ বলছে, পুনর্বাসিত হওয়ার কোনও আশা ছাড়াই দুর্বিষহ পরিস্থিতিতে বসবাস করছে এই শরণার্থীরা। তবে শরণার্থী শিবিরে কাউকে ‘বন্দি’ করে রাখার  অভিযোগ অস্বীকার করেছে আমিরশাহী। দেশটি জানায়, এই শরণার্থীদের পুনর্বাসনের জন্য আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা চলছে। কাবুল থেকে আমিরাতে আসা ১০ হাজারেরও বেশি আফগান ব্যক্তি আমেরিকা, কানাডা ও অন্যান্য দেশে পুনর্বাসিত হয়েছে। মার্কিন সেনারা আফগানিস্তান ত্যাগের সময় আরও ৭০ হাজার আফগানকে উদ্ধার করা হয়েছিল। ১৬ জন আফগান শরণার্থীর বক্তব্য নিয়ে তৈরি এইচআরডব্লিউ-র এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘আমিরশাহীতে তাদের চলাচলের স্বাধীনতা নেই, নিরপেক্ষ ও কার্যকর শরণার্থী মর্যাদাও দেওয়া হয়নি, আইনি সেবারও ঘাটতি রয়েছে। নেই শিশুদের শিক্ষা ও মানসিক সহযোগিতার সুবিধা।’ এই শরণার্থীদের মুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছে এইচআরডব্লিউ।

আরও পড়ুন: সুড়ঙ্গে এখনও আটকে ৮জন, উদ্ধারের কাজে বিকল্প পথের খোঁজ