২৫ জুন ২০২৫, বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এগরায় বাজি বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৭ মে ২০২৩, শনিবার
  • / 26

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  পূর্ব মেদিনীপুরের এগরারা খাদিকূলে গিয়ে হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়ে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কিছু মানুষ প্রশাসনের নজর এড়িয়ে নিজেদের মুনাফার স্বার্থে বেআইনি শব্দ বাজি তৈরি করে চলেছেন। এই ধরনের বাজি কারখানা নজরে এলে পুলিশকে জানাবার অনুরোধ জানান তিনি। ওসিকে রিপোর্ট করার কথাও বলেন তিনি। ওসি অ্যাকশন না নিলে আমাকে বলবেন, আমি সরিয়ে দেব। উপরমহলে যাঁরা আছেন তাঁদের যদি  ইন্টেলিজেন্স কাজ করত, এত বড় ঘটনা ঘটত না৷’ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে কারণে আসতে পারিনি।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আজ পরিবারগুলোকে সাহায্য করতে আসিনি। অনেকদিন ধরেই আসার চেষ্টা করেছি, কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাধা দাঁড়িয়েছে। শনিবার কলকাতা থেকে রওনা হওয়ার সময়ও বৃষ্টি হচ্ছিল। তবে সেই বাধা উপেক্ষা করেই এসেছেন তিনি। জানি আজ আমাকে আসতেই হবে, সেই মতো মনস্থীর করেই বেরিয়েছি। ঘটনার আমি ক্ষমা চাইছি, আপনাদের যদি কোনওরকম কোনও সহযোগিতা করতে পারি আপনারা বলবেন।”

আরও পড়ুন: পুণেতে সেতু দুর্ঘটনায় শোকবার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

গত ১৬ মে এগরার খাদিকুল গ্রামে ভয়াবহ বাজি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে৷ মৃত্যু হয় ১১ জনের৷ এদিন  খাদিকুল গ্রামে গিয়েই নিহত এবং আহতদের হাতে ক্ষতিপূরণের চেক তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী৷ নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য পুলিশে হোমগার্ডের চাকরির ঘোষণাও করেন তিনি৷

আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে আনা হচ্ছে প্রস্তাব, থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী

ঘটনার ১২ দিনের মাথায় আজ খাদিকুলে আসেন মমতা। সেখানে নিহতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা করে আর্থিক সহযোগিতা ও পরিবারের একজনকে হোমগার্ডের চাকরি দেন।

আরও পড়ুন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী: চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

এগরায় বাজি বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী

আপডেট : ২৭ মে ২০২৩, শনিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  পূর্ব মেদিনীপুরের এগরারা খাদিকূলে গিয়ে হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়ে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কিছু মানুষ প্রশাসনের নজর এড়িয়ে নিজেদের মুনাফার স্বার্থে বেআইনি শব্দ বাজি তৈরি করে চলেছেন। এই ধরনের বাজি কারখানা নজরে এলে পুলিশকে জানাবার অনুরোধ জানান তিনি। ওসিকে রিপোর্ট করার কথাও বলেন তিনি। ওসি অ্যাকশন না নিলে আমাকে বলবেন, আমি সরিয়ে দেব। উপরমহলে যাঁরা আছেন তাঁদের যদি  ইন্টেলিজেন্স কাজ করত, এত বড় ঘটনা ঘটত না৷’ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগে কারণে আসতে পারিনি।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আজ পরিবারগুলোকে সাহায্য করতে আসিনি। অনেকদিন ধরেই আসার চেষ্টা করেছি, কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাধা দাঁড়িয়েছে। শনিবার কলকাতা থেকে রওনা হওয়ার সময়ও বৃষ্টি হচ্ছিল। তবে সেই বাধা উপেক্ষা করেই এসেছেন তিনি। জানি আজ আমাকে আসতেই হবে, সেই মতো মনস্থীর করেই বেরিয়েছি। ঘটনার আমি ক্ষমা চাইছি, আপনাদের যদি কোনওরকম কোনও সহযোগিতা করতে পারি আপনারা বলবেন।”

আরও পড়ুন: পুণেতে সেতু দুর্ঘটনায় শোকবার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

গত ১৬ মে এগরার খাদিকুল গ্রামে ভয়াবহ বাজি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে৷ মৃত্যু হয় ১১ জনের৷ এদিন  খাদিকুল গ্রামে গিয়েই নিহত এবং আহতদের হাতে ক্ষতিপূরণের চেক তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী৷ নিহতদের পরিবারের সদস্যদের জন্য পুলিশে হোমগার্ডের চাকরির ঘোষণাও করেন তিনি৷

আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে আনা হচ্ছে প্রস্তাব, থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী

ঘটনার ১২ দিনের মাথায় আজ খাদিকুলে আসেন মমতা। সেখানে নিহতদের পরিবারকে আড়াই লক্ষ টাকা করে আর্থিক সহযোগিতা ও পরিবারের একজনকে হোমগার্ডের চাকরি দেন।

আরও পড়ুন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী: চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য