২১ জুন ২০২৫, শনিবার, ৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিশ্বভারতীতে অচলায়তন ভাঙার ডাক দিলেন মীনাক্ষী

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২৬ জুলাই ২০২১, সোমবার
  • / 17

দেবশ্রী মজুমদার, বোলপুর,: ১৯৫৩  সালের ২৬  জুলাই কিউবা শহর মনকাডা ব্যারাকে  গণ আন্দোলনের আদলে বিশ্বভারতীতে অচলায়তন ভাঙার কথা বললেন ডি ওয়াই এফ আই রাজ্যনেত্রী মীণাক্ষী মুখোপাধ্যায় সোমবার বোলপুর বকুল তলা চৌমাথা এলাকাতে একটি সভাতে ছাত্রযুবদের উদ্দেশ্যে এই কথা বলেন তিনি। বামফ্রন্ট ,এসএফআই ও ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্ব ও কর্মীরা এদিনের সভায়  অংশগ্রহণ করে।

এই সভা থেকে সভানেত্রী বিশ্বভারতীর উপাচার্যের বিরুদ্ধে একধিক তোপ ডাকেন।

আরও পড়ুন: আনিসঃ নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জামাআতের

তিনি বলেন, বিশ্বভারতীর তিন পঠরত ছাত্রকে দীর্ঘ ৯ মাস ধরে অগণতান্ত্রিক ভাবে সাসপেণ্ড করে রেখেছেন উপাচার্য।  তার জন্য বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। ঠিক যেভাবে  ছাব্বিশে জুলাই  কিউবা শহরের মনকাডা ব্যারাকে আন্দোলন হয়েছিল, ঠিক সেভাবেই।  বিশ্বভারতীর সমস্ত রাজনৈতিক মর্তাদশের ছাত্র ছাত্রীদের সংগঠন ঐকবদ্ধ্য ভাবে আন্দোলন প্রতিবাদ গড়ে তুলতে হবে। বিশ্বভারতীর উপাচার্যের স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে।  উনি আরএসএস ও বিজেপি-র বোরে (গুটি) হিসাবে কাজ করছেন। আমার প্রশ্ন,  উপাচার্যর ছাত্র জীবন যদি এই পরিস্থিতি থাকতো তাহলে উনি কি বর্তমানে উপাচার্যর চেয়ারে বসতে পারতেন? পারতেন না। উপাচার্যর চেয়ারে কাছে মেরুদন্ড বিক্রি করেছেন তিনি।  এসবের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।  বিশ্বভারতীর ছাত্র-ছাত্রীদের সাসপেণ্ড প্রত্যাহার না করলে রাজ্য ও দেশ জুড়ে গণ আন্দোলন গড়ে

আরও পড়ুন: বোলপুরকে অর্থনৈতিক ভাবে অবরুদ্ধ করতে চাইছেন উপাচার্য,তোপ মন্ত্রীর

আরও পড়ুন: বিশ্বভারতী ইস্যুঃ কেরল ও পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সভার ৩ সাংসদ কে স্মারকলিপি সর্বভারতীয় বাম ছাত্র সংগঠনের

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বিশ্বভারতীতে অচলায়তন ভাঙার ডাক দিলেন মীনাক্ষী

আপডেট : ২৬ জুলাই ২০২১, সোমবার

দেবশ্রী মজুমদার, বোলপুর,: ১৯৫৩  সালের ২৬  জুলাই কিউবা শহর মনকাডা ব্যারাকে  গণ আন্দোলনের আদলে বিশ্বভারতীতে অচলায়তন ভাঙার কথা বললেন ডি ওয়াই এফ আই রাজ্যনেত্রী মীণাক্ষী মুখোপাধ্যায় সোমবার বোলপুর বকুল তলা চৌমাথা এলাকাতে একটি সভাতে ছাত্রযুবদের উদ্দেশ্যে এই কথা বলেন তিনি। বামফ্রন্ট ,এসএফআই ও ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্ব ও কর্মীরা এদিনের সভায়  অংশগ্রহণ করে।

এই সভা থেকে সভানেত্রী বিশ্বভারতীর উপাচার্যের বিরুদ্ধে একধিক তোপ ডাকেন।

আরও পড়ুন: আনিসঃ নিরপেক্ষ তদন্তের দাবিতে ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জামাআতের

তিনি বলেন, বিশ্বভারতীর তিন পঠরত ছাত্রকে দীর্ঘ ৯ মাস ধরে অগণতান্ত্রিক ভাবে সাসপেণ্ড করে রেখেছেন উপাচার্য।  তার জন্য বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। ঠিক যেভাবে  ছাব্বিশে জুলাই  কিউবা শহরের মনকাডা ব্যারাকে আন্দোলন হয়েছিল, ঠিক সেভাবেই।  বিশ্বভারতীর সমস্ত রাজনৈতিক মর্তাদশের ছাত্র ছাত্রীদের সংগঠন ঐকবদ্ধ্য ভাবে আন্দোলন প্রতিবাদ গড়ে তুলতে হবে। বিশ্বভারতীর উপাচার্যের স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে।  উনি আরএসএস ও বিজেপি-র বোরে (গুটি) হিসাবে কাজ করছেন। আমার প্রশ্ন,  উপাচার্যর ছাত্র জীবন যদি এই পরিস্থিতি থাকতো তাহলে উনি কি বর্তমানে উপাচার্যর চেয়ারে বসতে পারতেন? পারতেন না। উপাচার্যর চেয়ারে কাছে মেরুদন্ড বিক্রি করেছেন তিনি।  এসবের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।  বিশ্বভারতীর ছাত্র-ছাত্রীদের সাসপেণ্ড প্রত্যাহার না করলে রাজ্য ও দেশ জুড়ে গণ আন্দোলন গড়ে

আরও পড়ুন: বোলপুরকে অর্থনৈতিক ভাবে অবরুদ্ধ করতে চাইছেন উপাচার্য,তোপ মন্ত্রীর

আরও পড়ুন: বিশ্বভারতী ইস্যুঃ কেরল ও পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সভার ৩ সাংসদ কে স্মারকলিপি সর্বভারতীয় বাম ছাত্র সংগঠনের