১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাম, কালাজ্বর, কুষ্ঠ সহ ৪ রোগ নিয়ে রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২ ডিসেম্বর ২০২২, শুক্রবার
  • / 32

পুবের কলম প্রতিবেদক:  সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাড়ছে হাম, কালাজ্বর, কুষ্ঠের মতো রোগের আশঙ্কা। আর এই নিয়ে রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এর রোগ কেন ছড়াচ্ছে। আয়ত্বে আনা সম্ভব হচ্ছে না কেন। সেই সঙ্গে টিকাকরণ নিয়ে কী ভূমিকা নিয়েছে রাজ্যগুলি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয়েছে।

রাজ্যগুলিকে বলা হয়েছে, যেখানে যেখানে এমন রোগের সংক্রমণ বাড়ছে, সেই গোষ্ঠীগুলিকে দ্রুত চিহ্নিত করতে হবে। তার পরে সেই সব জায়গায় বাড়াতে হবে টিকাককরণের হার। ২০৩০ সালের মধ্যে অন্য ছোঁয়াচে রোগগুলিকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা। না হলে দেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যাবে বলে মত তাঁদের।

আরও পড়ুন: দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ, ৩ রাজ্যের তিন প্রবীণ নেতাকে শোকজ বিজেপির

সম্প্রতি নীতি আয়োগ, আইসিএমআর এবং এনসিডিসি-র তরফে একটি বৈঠক করা হয়। সেখানে বলা হয়েছে এই ধরনের রোগগুলি বাড়ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এর কারণ কোভিড সামলাতে গিয়ে এই রোগগুলির উপর নজর দেওয়া হয়নি।

আরও পড়ুন: যৌন নিপীড়ন কমিটি গঠন নিশ্চিত করতে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

যেখানে ৯৫ শতাংশের বেশি মাত্রায় টিকাকরণ হওয়া উচিত, সেখানে অনেক জায়গায় এই সব ছোঁয়াচে রোগের টিকাকরণের হার চলে গিয়েছে ৬০ শতাংশের নীচে। এই পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন: রাজ্যগুলির পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে, জারি হলুদ সতর্কতা

সম্প্রতি দেশের নানা জায়গায় বেড়েছে হামের মতো অসুখ। তার কারণও টিকাকরণের ঘাটতি। এমনই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা বলছেন, অবিলম্বে যদি টিকাকরণের হার বাড়ানো যায়, তাহলে এই রোগগুলি মারাত্মক আকার নিতে পারে।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

হাম, কালাজ্বর, কুষ্ঠ সহ ৪ রোগ নিয়ে রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র

আপডেট : ২ ডিসেম্বর ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম প্রতিবেদক:  সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাড়ছে হাম, কালাজ্বর, কুষ্ঠের মতো রোগের আশঙ্কা। আর এই নিয়ে রাজ্যগুলিকে সতর্ক করল কেন্দ্র সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রক। এর রোগ কেন ছড়াচ্ছে। আয়ত্বে আনা সম্ভব হচ্ছে না কেন। সেই সঙ্গে টিকাকরণ নিয়ে কী ভূমিকা নিয়েছে রাজ্যগুলি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাওয়া হয়েছে।

রাজ্যগুলিকে বলা হয়েছে, যেখানে যেখানে এমন রোগের সংক্রমণ বাড়ছে, সেই গোষ্ঠীগুলিকে দ্রুত চিহ্নিত করতে হবে। তার পরে সেই সব জায়গায় বাড়াতে হবে টিকাককরণের হার। ২০৩০ সালের মধ্যে অন্য ছোঁয়াচে রোগগুলিকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা। না হলে দেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যাবে বলে মত তাঁদের।

আরও পড়ুন: দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ, ৩ রাজ্যের তিন প্রবীণ নেতাকে শোকজ বিজেপির

সম্প্রতি নীতি আয়োগ, আইসিএমআর এবং এনসিডিসি-র তরফে একটি বৈঠক করা হয়। সেখানে বলা হয়েছে এই ধরনের রোগগুলি বাড়ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়। এর কারণ কোভিড সামলাতে গিয়ে এই রোগগুলির উপর নজর দেওয়া হয়নি।

আরও পড়ুন: যৌন নিপীড়ন কমিটি গঠন নিশ্চিত করতে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

যেখানে ৯৫ শতাংশের বেশি মাত্রায় টিকাকরণ হওয়া উচিত, সেখানে অনেক জায়গায় এই সব ছোঁয়াচে রোগের টিকাকরণের হার চলে গিয়েছে ৬০ শতাংশের নীচে। এই পরিস্থিতি খুবই উদ্বেগজনক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন: রাজ্যগুলির পাশাপাশি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে, জারি হলুদ সতর্কতা

সম্প্রতি দেশের নানা জায়গায় বেড়েছে হামের মতো অসুখ। তার কারণও টিকাকরণের ঘাটতি। এমনই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা বলছেন, অবিলম্বে যদি টিকাকরণের হার বাড়ানো যায়, তাহলে এই রোগগুলি মারাত্মক আকার নিতে পারে।