২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসরাইলি দখলদারি বন্ধে হামাস-হিজবুল্লাহ বৈঠক

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৩০ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার
  • / 39

 পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ ভূমধ্যসাগরে কারিশ গ্যাসক্ষেত্র  নিয়ে ইসরাইল-লেবানন সংঘাতের সম্ভাবনা ক্রমশ বাড়ছে।  ইসরাইলি সেনাবাহিনী উত্তরাঞ্চল ও নৌ-ঘাঁটিগুলোতে সতর্ক  রেখেছে। এরমধ্যেই লেবাননের ইসলামপন্থী প্রতিরোধ  আন্দোলন হিজবুল্লাহর মহাসচিব হাসান নাসরুল্লাহ বেইরুটে ফিলিস্তিনি আন্দোলন হামাসের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক  করেছেন।

 

আরও পড়ুন: ৯ জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে ২ মাসের যুদ্ধবিরতির শর্ত দিল হামাস

এক সাক্ষাৎকারে হিজবুল্লাহর সামরিক শাখার এক সদস্য  বলেছেন, ‘লেবাননের গ্যাসক্ষেত্র থেকে সম্পদ চুরির চেষ্টা  করলে সেটা হবে ইসরাইলের চরম ভূল।

আরও পড়ুন: ৮ এপ্রিল তৃণমূলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠক, নজরে হুইপ অমান্যকারী বিধায়করা

 

আরও পড়ুন: অস্ত্র হাতে ট্রাম্পের গাজা প্ল্যানের বিরুদ্ধে দাঁড়াও : Hamas

আমরা চাইছি ইসরাইল লেবাননের সঙ্গে একটা ভুল করুক। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ইহুদি বাহিনীর দর্প চুর্ণ করব।’  তিনি বলেন, ‘লেবাননের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে ইসরাইলের  চলমান বিরোধকে আমরা একটি সুযোগ হিসেবে দেখছি।

 

পরিস্থিতির সামান্য অবনতি হলেই আমরা লেবাননের  স্বার্থ সুরক্ষায় নিজেদের সামর্থ্য দেখানোর সুযোগ পাব।  এমনকি তৃতীয় লেবানন যুদ্ধেরও সূচনা হতে পারে, যা হবে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার ভিত্তিভূমি।’ হিজবুল্লাহর ৪০তম  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনটির সূচনাকালের এক  সামরিক কমান্ডারের সাক্ষাৎকার প্রকাশ পায়। নিরাপত্তার  কারণে ওই কমান্ডারের নাম বলা হয়নি।

 

সাক্ষাৎকারে হিজবুল্লাহ কমান্ডার বলেন, ২০১৯ সালেই  হিজবুল্লাহ মহাসচিব নাসরুল্লাহ ইসরাইলের ওপর হামলার  নির্দেশ দিয়েছিলেন। মার্কিন কূটনীতিক ডেভিড  স্যাটারফিল্ড সে সময় লেবাননের বেকা উপত্যকায়  অবস্থিত হিজবুল্লাহর রকেট কারখানায় হামলার হুমকি  দেন।

 

তিনি আরও বলেন, ২০০৬ সালের লেবানন যুদ্ধের পর থেকে হিজবুল্লাহর লক্ষ্য ছিল কেবল প্রতিরোধ নয়,  ইসরাইলি বাহিনীকে ধ্বংস করার সক্ষমতা অর্জন। এবার  যুদ্ধ হলে লেবানন ও ফিলিস্তিন উভয় দিক থেকে হামলার  মুখে ইসরাইলকে প্রথমবারের মতো আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে যেতে হবে। এবার তাদেরকেই বিধ্বস্ত ভবনের নিচ থেকে মরদেহ খুঁজে বের করতে হবে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

ইসরাইলি দখলদারি বন্ধে হামাস-হিজবুল্লাহ বৈঠক

আপডেট : ৩০ অগাস্ট ২০২২, মঙ্গলবার

 পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ ভূমধ্যসাগরে কারিশ গ্যাসক্ষেত্র  নিয়ে ইসরাইল-লেবানন সংঘাতের সম্ভাবনা ক্রমশ বাড়ছে।  ইসরাইলি সেনাবাহিনী উত্তরাঞ্চল ও নৌ-ঘাঁটিগুলোতে সতর্ক  রেখেছে। এরমধ্যেই লেবাননের ইসলামপন্থী প্রতিরোধ  আন্দোলন হিজবুল্লাহর মহাসচিব হাসান নাসরুল্লাহ বেইরুটে ফিলিস্তিনি আন্দোলন হামাসের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক  করেছেন।

 

আরও পড়ুন: ৯ জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে ২ মাসের যুদ্ধবিরতির শর্ত দিল হামাস

এক সাক্ষাৎকারে হিজবুল্লাহর সামরিক শাখার এক সদস্য  বলেছেন, ‘লেবাননের গ্যাসক্ষেত্র থেকে সম্পদ চুরির চেষ্টা  করলে সেটা হবে ইসরাইলের চরম ভূল।

আরও পড়ুন: ৮ এপ্রিল তৃণমূলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠক, নজরে হুইপ অমান্যকারী বিধায়করা

 

আরও পড়ুন: অস্ত্র হাতে ট্রাম্পের গাজা প্ল্যানের বিরুদ্ধে দাঁড়াও : Hamas

আমরা চাইছি ইসরাইল লেবাননের সঙ্গে একটা ভুল করুক। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ইহুদি বাহিনীর দর্প চুর্ণ করব।’  তিনি বলেন, ‘লেবাননের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে ইসরাইলের  চলমান বিরোধকে আমরা একটি সুযোগ হিসেবে দেখছি।

 

পরিস্থিতির সামান্য অবনতি হলেই আমরা লেবাননের  স্বার্থ সুরক্ষায় নিজেদের সামর্থ্য দেখানোর সুযোগ পাব।  এমনকি তৃতীয় লেবানন যুদ্ধেরও সূচনা হতে পারে, যা হবে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার ভিত্তিভূমি।’ হিজবুল্লাহর ৪০তম  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনটির সূচনাকালের এক  সামরিক কমান্ডারের সাক্ষাৎকার প্রকাশ পায়। নিরাপত্তার  কারণে ওই কমান্ডারের নাম বলা হয়নি।

 

সাক্ষাৎকারে হিজবুল্লাহ কমান্ডার বলেন, ২০১৯ সালেই  হিজবুল্লাহ মহাসচিব নাসরুল্লাহ ইসরাইলের ওপর হামলার  নির্দেশ দিয়েছিলেন। মার্কিন কূটনীতিক ডেভিড  স্যাটারফিল্ড সে সময় লেবাননের বেকা উপত্যকায়  অবস্থিত হিজবুল্লাহর রকেট কারখানায় হামলার হুমকি  দেন।

 

তিনি আরও বলেন, ২০০৬ সালের লেবানন যুদ্ধের পর থেকে হিজবুল্লাহর লক্ষ্য ছিল কেবল প্রতিরোধ নয়,  ইসরাইলি বাহিনীকে ধ্বংস করার সক্ষমতা অর্জন। এবার  যুদ্ধ হলে লেবানন ও ফিলিস্তিন উভয় দিক থেকে হামলার  মুখে ইসরাইলকে প্রথমবারের মতো আত্মরক্ষামূলক অবস্থানে যেতে হবে। এবার তাদেরকেই বিধ্বস্ত ভবনের নিচ থেকে মরদেহ খুঁজে বের করতে হবে।