২৩ জুন ২০২৫, সোমবার, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্রিসের টার্গেটে তুর্কি যুদ্ধবিমান বাড়ল উত্তেজনা

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৯ অগাস্ট ২০২২, সোমবার
  • / 46

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ তুরস্কের একটি যুদ্ধবিমানকে গ্রিসের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা দিয়ে টার্গেট করায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। তুরস্কের দাবি, আন্তর্জাতিক আকাশসীমায় পর্যবেক্ষণ মিশনে থাকার সময় তাদের একটি যুদ্ধবিমানকে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার আওতায় এনে হয়রানি করেছে গ্রিস। এটিকে বৈরি তৎপরতা হিসেবে আখ্যা দিয়েছে আঙ্কারা।

 

আরও পড়ুন: বাড়ল ধানের ক্রয়মূল্য, কৃষকবন্ধু প্রকল্পে নাম না থাকলেও ধান কিনবে রাজ্য

যদিও এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে গ্রিস বলছে সীমান্তের কাছে বিমান উড়িয়ে উস্কানি দিচ্ছে তুরস্ক। ভূমধ্যসাগরে আন্তর্জাতিক আকাশসীমায় নিয়মিত পর্যবেক্ষণ মিশন পরিচালনা করছিল তুরস্কের একটি এফ সিক্সটিন যুদ্ধবিমান। এ সময় ক্রিট আইল্যান্ড থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিয়ে বিমানটিকে টার্গেট হিসেবে চিহ্নিত করে গ্রিসের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

আরও পড়ুন: নয় বছরে মোদি সরকারের উপর ঋণ বেড়েছে ৯৭ লক্ষ কোটি

 

আরও পড়ুন: কুরআন অবমাননা: পশ্চিমাদের শিক্ষা দেবেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট

এতে গতিপথ পরিবর্তন করে মিশন শেষ করতে বাধ্য হয় তুর্কি যুদ্ধবিমান। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তুরস্ক। এক বিবৃতিতে দেশটির প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, ক্রিট আইল্যান্ডে রাশিয়ার তৈরি এস-থ্রি হান্ড্রেড আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে তুর্কি বিমানকে হয়রানি করা হয়েছে। তবে তুরস্কের এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে গ্রিস।

 

গ্রিক প্রতিরক্ষামন্ত্রকের দাবি, গ্রিসের এস-থ্রি হান্ড্রেড ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কখনই তুর্কি যুদ্ধ বিমানকে টার্গেট করেনি। উল্টো আঙ্কারার বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করে এথেন্স বলছে, গ্রিসের সীমান্তে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অবস্থান জানতেই ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় উড়ছিল তুর্কি যুদ্ধবিমান। উল্লেখ্য, ন্যাটোভুক্ত দুই প্রতিবেশি দেশ তুরস্ক আর গ্রিসের মধ্যে আঞ্চলিক বিবাদ পুরোনো। ১৯৯৬ সালে পূর্ব ভূমধ্যসাগরের দুটি দ্বীপ নিয়ে উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। পরে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপে মীমাংসা হয়।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

গ্রিসের টার্গেটে তুর্কি যুদ্ধবিমান বাড়ল উত্তেজনা

আপডেট : ২৯ অগাস্ট ২০২২, সোমবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্কঃ তুরস্কের একটি যুদ্ধবিমানকে গ্রিসের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা দিয়ে টার্গেট করায় দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। তুরস্কের দাবি, আন্তর্জাতিক আকাশসীমায় পর্যবেক্ষণ মিশনে থাকার সময় তাদের একটি যুদ্ধবিমানকে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার আওতায় এনে হয়রানি করেছে গ্রিস। এটিকে বৈরি তৎপরতা হিসেবে আখ্যা দিয়েছে আঙ্কারা।

 

আরও পড়ুন: বাড়ল ধানের ক্রয়মূল্য, কৃষকবন্ধু প্রকল্পে নাম না থাকলেও ধান কিনবে রাজ্য

যদিও এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে গ্রিস বলছে সীমান্তের কাছে বিমান উড়িয়ে উস্কানি দিচ্ছে তুরস্ক। ভূমধ্যসাগরে আন্তর্জাতিক আকাশসীমায় নিয়মিত পর্যবেক্ষণ মিশন পরিচালনা করছিল তুরস্কের একটি এফ সিক্সটিন যুদ্ধবিমান। এ সময় ক্রিট আইল্যান্ড থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিয়ে বিমানটিকে টার্গেট হিসেবে চিহ্নিত করে গ্রিসের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

আরও পড়ুন: নয় বছরে মোদি সরকারের উপর ঋণ বেড়েছে ৯৭ লক্ষ কোটি

 

আরও পড়ুন: কুরআন অবমাননা: পশ্চিমাদের শিক্ষা দেবেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট

এতে গতিপথ পরিবর্তন করে মিশন শেষ করতে বাধ্য হয় তুর্কি যুদ্ধবিমান। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তুরস্ক। এক বিবৃতিতে দেশটির প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, ক্রিট আইল্যান্ডে রাশিয়ার তৈরি এস-থ্রি হান্ড্রেড আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে তুর্কি বিমানকে হয়রানি করা হয়েছে। তবে তুরস্কের এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে গ্রিস।

 

গ্রিক প্রতিরক্ষামন্ত্রকের দাবি, গ্রিসের এস-থ্রি হান্ড্রেড ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কখনই তুর্কি যুদ্ধ বিমানকে টার্গেট করেনি। উল্টো আঙ্কারার বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করে এথেন্স বলছে, গ্রিসের সীমান্তে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অবস্থান জানতেই ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় উড়ছিল তুর্কি যুদ্ধবিমান। উল্লেখ্য, ন্যাটোভুক্ত দুই প্রতিবেশি দেশ তুরস্ক আর গ্রিসের মধ্যে আঞ্চলিক বিবাদ পুরোনো। ১৯৯৬ সালে পূর্ব ভূমধ্যসাগরের দুটি দ্বীপ নিয়ে উভয় দেশের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। পরে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপে মীমাংসা হয়।