১৯ জুন ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবসে মুখ্যমন্ত্রীর শ্রদ্ধার্ঘ্য

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৪ জুলাই ২০২২, রবিবার
  • / 21

পুবের কলম প্রতিবেদক:  মহানায়ক উত্তম কুমারের ৪২ তম মৃত্যুদিবস। সালটা ১৯৮০। ২৪শে জুলাই মারা যান প্রবাদপ্রতিম এই অভিনেতা। প্রয়াণের পর কেটে গিয়েছে প্রায় চার দশক, তবু বাঙালির কাছে আজও হারায়নি উত্তম ম্যাজিক। তাঁর মৃত্যু দিবসে ঘরে ঘরে উত্তম-স্মরণ চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মনে। এই মৃত্যুদিনে বাংলার সংস্কৃতি জগত বিনম্র চিত্তে স্মরণ করে তাঁকে।

রবিবার ট্যুইট করে উত্তম কুমারকে শ্রদ্ধা জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

আরও পড়ুন: কাজি নজরুল ইসলামের জন্মদিনে শুভেচ্ছা বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

ট্যুইটে এদিন মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, ‘প্রবাদপ্রতিম মহানায়ক উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবসে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য। দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ম্যাটিনি আইডল ছিলেন তিনি। আজও আমাদের হৃদয়ে তাঁর বাস।’

আরও পড়ুন: জঙ্গি যেন আশ্রয় নিতে না পারে, নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর

শুধু অভিনয় নয় পরিচালনা থেকে শুরু করে প্রযোজনা সুরকার প্রতিটি ভূমিকাতেই তিনি ছিলেন পারদর্শী। বাংলা চলচ্চিত্র জগতে সর্ব মোট ২১১ টি ছবি দর্শকদের উপহার দিয়েছেন তিনি। যার মধ্যে তিনটি ছবিতে পরিচালনার কাজও করেছেন মহানায়ক। ছবির নাম ‘কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী’, ‘বনপলাশীর পদাবলী’, ‘শুধু একটি বছর’।

আরও পড়ুন: জওয়ান ‘পুনম সাউকে ফিরিয়ে আনতেই হবে’ বললেন মুখ্যমন্ত্রী

৪২ তম মৃত্যুদিবসেও মহানায়কের এমন অমোঘ আকর্ষণ কেন?  আসলে, আসলে প্রতিভার সঙ্গে শ্রম আর সঙ্কল্প তাঁকে এই অনন্য উচ্চতায় তুলে আনে। প্রথম থেকেই তিনি ‘উত্তম’ ছিলেন না। ‘অরুণ’কান্তি ‘ফ্লপ মাস্টার জেনারেল’ বলেই পরিচিতি পেয়েছিলেন। কারণ, কেরিয়ারের প্রথম ৭টি ছবি পর পর ফ্লপ হওয়ায় ইন্ডাস্ট্রি এই উপাধি উপহার দিয়েছিল তাঁকে। ক্রমে ‘উত্তম’ হয়ে ‘নায়ক’ এবং তারও পরে ‘মহানায়ক’-এর তাঁর যে যাত্রা, তা আসলে বিচিত্রবর্গের এক প্রতিভার জেরে। মনে রাখার মতো অভিনয়-প্রতিভা তাঁর সময়ে আরও অনেকের থাকলেও, তিনি যেন সবার চেয়ে আলাদা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবসে মুখ্যমন্ত্রীর শ্রদ্ধার্ঘ্য

আপডেট : ২৪ জুলাই ২০২২, রবিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক:  মহানায়ক উত্তম কুমারের ৪২ তম মৃত্যুদিবস। সালটা ১৯৮০। ২৪শে জুলাই মারা যান প্রবাদপ্রতিম এই অভিনেতা। প্রয়াণের পর কেটে গিয়েছে প্রায় চার দশক, তবু বাঙালির কাছে আজও হারায়নি উত্তম ম্যাজিক। তাঁর মৃত্যু দিবসে ঘরে ঘরে উত্তম-স্মরণ চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মনে। এই মৃত্যুদিনে বাংলার সংস্কৃতি জগত বিনম্র চিত্তে স্মরণ করে তাঁকে।

রবিবার ট্যুইট করে উত্তম কুমারকে শ্রদ্ধা জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

আরও পড়ুন: কাজি নজরুল ইসলামের জন্মদিনে শুভেচ্ছা বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর

ট্যুইটে এদিন মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, ‘প্রবাদপ্রতিম মহানায়ক উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবসে আমার শ্রদ্ধার্ঘ্য। দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ম্যাটিনি আইডল ছিলেন তিনি। আজও আমাদের হৃদয়ে তাঁর বাস।’

আরও পড়ুন: জঙ্গি যেন আশ্রয় নিতে না পারে, নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর

শুধু অভিনয় নয় পরিচালনা থেকে শুরু করে প্রযোজনা সুরকার প্রতিটি ভূমিকাতেই তিনি ছিলেন পারদর্শী। বাংলা চলচ্চিত্র জগতে সর্ব মোট ২১১ টি ছবি দর্শকদের উপহার দিয়েছেন তিনি। যার মধ্যে তিনটি ছবিতে পরিচালনার কাজও করেছেন মহানায়ক। ছবির নাম ‘কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী’, ‘বনপলাশীর পদাবলী’, ‘শুধু একটি বছর’।

আরও পড়ুন: জওয়ান ‘পুনম সাউকে ফিরিয়ে আনতেই হবে’ বললেন মুখ্যমন্ত্রী

৪২ তম মৃত্যুদিবসেও মহানায়কের এমন অমোঘ আকর্ষণ কেন?  আসলে, আসলে প্রতিভার সঙ্গে শ্রম আর সঙ্কল্প তাঁকে এই অনন্য উচ্চতায় তুলে আনে। প্রথম থেকেই তিনি ‘উত্তম’ ছিলেন না। ‘অরুণ’কান্তি ‘ফ্লপ মাস্টার জেনারেল’ বলেই পরিচিতি পেয়েছিলেন। কারণ, কেরিয়ারের প্রথম ৭টি ছবি পর পর ফ্লপ হওয়ায় ইন্ডাস্ট্রি এই উপাধি উপহার দিয়েছিল তাঁকে। ক্রমে ‘উত্তম’ হয়ে ‘নায়ক’ এবং তারও পরে ‘মহানায়ক’-এর তাঁর যে যাত্রা, তা আসলে বিচিত্রবর্গের এক প্রতিভার জেরে। মনে রাখার মতো অভিনয়-প্রতিভা তাঁর সময়ে আরও অনেকের থাকলেও, তিনি যেন সবার চেয়ে আলাদা।