শালবনির তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র: ‘বাংলার ঐতিহাসিক প্রকল্প’ বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা

- আপডেট : ২১ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার
- / 219
শালবনির তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রকে ঐতিহাসিক প্রকল্প তকমা মমতার
পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক: শালবনিতে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের শিলান্যাস করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সজ্জন জিন্দল। ২০০০ একরের শিল্প পার্কেরও শিলান্যাস হয় এদিন।
⇒ এদিনের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সজ্জন জিন্দল বলেন, সংশ্লিষ্ট এলাকায় গত ১০ বছরে অনেক উন্নতি হয়েছে। এই অঞ্চলের জমিগুলো সব কৃষকদের। তারা যাতে উপকৃত হন সেটা আমাদের দেখতে হবে। দিদিও আমাকে বারবার সেই কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে কোনও দূষণ হবে না, এটা আমরা নিশ্চিত করব। এই রাজ্যে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। তা মাথায় রেখেই এই তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র।
⇒ একইভাবে ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেব বলেন, যারা বলেন বাংলায় উন্নতি হচ্ছে না, তাঁরা এসে দেখা যান, কী ভাবে বাংলার উন্নতিতে কাজ করে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী । আমি খুবই খুশি যে, এটা শালবনিতে হল। ভবিষ্যতে এ রাজ্যে আরও বড় বড় শিল্প হবে।
⇒ শালবনির তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে গোটা রাজ্যেরই সার্বিক উন্নয়ন হবে। জানালেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়
♦ দলিত নির্যাতনে উত্তরপ্রদেশ দেশের শীর্ষ স্থানে, দাবি অখিলেশ যাদবের
বলতে শুরু করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
⇒ এটি একটি ঐতিহাসিক প্রকল্প। শালবনির তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে এ রাজ্যের ২৩ জেলাই উপকৃত হবে। কমপক্ষে ১৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সংশ্লিষ্ট প্রকল্পটি করতে ১৬০০ কোটি টাকা খরচ হবে। আগামিকাল সোলার প্ল্যান্টের উদ্বোধন করব।
♦ লোডশেডিংয়ের সরকার, আর নেই দরকার। আগে এমনভাবেই স্লোগান দেওয়া হতো। তবে এখন পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়েছে। এখন ২৪ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
♦ ‘বাংলায় ছ’টি ইকোনমিক করিডর হয়েছে। শুধু পশ্চিম মেদিনীপুরেই ৩৭০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।
♦ ডেউচা-পাঁচামিতে বিশাল কোল ব্লক তৈরি হচ্ছে। ১ লক্ষ কর্মসংস্থান হবে।
♦ ৩০ তারিখ জগন্নাথ মন্দিরের উদ্বোধন হবে দিঘায়। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে পাঁচটি বড় কোম্পানি বিনিয়োগ করবে।
♦ এদিন বিরোধীদের উদ্দেশ্যে মন্তব্য করে বলেন, আপনারা আমার নামে সমালোচনা করতেই পারেন। তবে আমাকে উপেক্ষা করতে পারবেন না।