২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তেলেঙ্গানায় ৭ সিট ধরে রাখল মিম, তবে কমল ভোটের হার

সামিমা এহসানা
  • আপডেট : ৪ ডিসেম্বর ২০২৩, সোমবার
  • / 29

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: নিজেদের ৭ সিট এবারও ধরে রাখল আসাদউদ্দসিন ওয়াইসির দল অল ইন্ডিয়া মজলিশ–ই–ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (সংক্ষেপে মিম)।তবে তাদের ভোটের হার গতবারের বিধানসভা নির্বাচনের থেকে সামান্য কমেছে।

২০১৮ সালে তাদের ভোটের হার ছিল ২.৭১। এবারে সেটা কমে হয়েছে ২.২২। এবারে তেলেঙ্গানার মোট নয়টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রার্থী দিয়েছিল ওয়াইসির দল। সেখানে ২ টি হারলেও ৭ টিতে নিজেদের দখল ধরে রেখেছে তারা।ভোটের আগেই জানিয়ে দিয়েছিলে ওয়াইসি, ওই ৯ টি বিধানসভা কেন্দ্র ছাড়া রাজ্যের অন্যান্য কেন্দ্রগুলিতে বিআরএসকেই সমর্থন জানাবে তারা।

আরও পড়ুন: এগিয়ে আসাদউদ্দিন ওয়াইসি, পিছনে লতা

সামান্য হলেও ভোটের হার কেন কমল মিমের, তার বিশ্লেষণে ওয়াকিফহাল মহল জানাচ্ছে, এবারে মিমের ভোট কেটেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়েছিল তেলেঙ্গানায়, ৬৪ টি আসনে জিতে ম্যাজিক ফিগারও ছুঁয়েছে তারা।বিশ্লেষকদের মতে, তেলেঙ্গেনার সংখ্যালঘুরা এবার ভরসা করেছিল কংগ্রেসকেই। ফলে মিমের ভোট ঝুলিতে সামান্য ঘাটতি থেকেছে।

আরও পড়ুন: মুসলিম–দলিত–গরিবদের জব্দ করার জন্য সিএএ : ওয়াইসি

যে দুটি জায়গায় প্রার্থী দিয়েও হারতে হয়েছে মিমকে ওই দু’টি বিধানসভা কেন্দ্র হল, ইয়াকুতপুরা ও নামপল্লী।

আরও পড়ুন: কর্ণাটকে খাতা খুলল ওয়াইসির দল

আসাদউদ্দিন ওয়াইসির ভাই আকবরউদ্দিন ওয়াইসি চন্দ্রায়নগুত্তা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে ৮১ হাজার ৬৬৮ ভোটের মার্জিনে জিতেছেন।১৯৯৯ সাল থেকে বারবারই ওই কেন্দ্র থেকে জিতে বিধায়ক হচ্ছেন তিনি।

প্রাক্তন মেয়র ও মিম প্রার্থী মির জুলফিকার আলি চারমিনারের সিট ধরে রেখেছেন।২২ হাজার ভোটের মার্জিনে তিনি বিজেপির এম রানি আগরওয়ালকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন।যদিও ৭ আসনে দখলে রাখতে পেরে খুশি মিমের নবনির্বাচিত বিধায়ক ও কর্মী সমর্থকরা।সম্মিলিতভাবে তারা তাদের জয় উদযাপন করেছে।সেখানে উপস্থিত ছিলেন মিম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসিও।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

তেলেঙ্গানায় ৭ সিট ধরে রাখল মিম, তবে কমল ভোটের হার

আপডেট : ৪ ডিসেম্বর ২০২৩, সোমবার

পুবের কলম ওয়েব ডেস্ক: নিজেদের ৭ সিট এবারও ধরে রাখল আসাদউদ্দসিন ওয়াইসির দল অল ইন্ডিয়া মজলিশ–ই–ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (সংক্ষেপে মিম)।তবে তাদের ভোটের হার গতবারের বিধানসভা নির্বাচনের থেকে সামান্য কমেছে।

২০১৮ সালে তাদের ভোটের হার ছিল ২.৭১। এবারে সেটা কমে হয়েছে ২.২২। এবারে তেলেঙ্গানার মোট নয়টি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রার্থী দিয়েছিল ওয়াইসির দল। সেখানে ২ টি হারলেও ৭ টিতে নিজেদের দখল ধরে রেখেছে তারা।ভোটের আগেই জানিয়ে দিয়েছিলে ওয়াইসি, ওই ৯ টি বিধানসভা কেন্দ্র ছাড়া রাজ্যের অন্যান্য কেন্দ্রগুলিতে বিআরএসকেই সমর্থন জানাবে তারা।

আরও পড়ুন: এগিয়ে আসাদউদ্দিন ওয়াইসি, পিছনে লতা

সামান্য হলেও ভোটের হার কেন কমল মিমের, তার বিশ্লেষণে ওয়াকিফহাল মহল জানাচ্ছে, এবারে মিমের ভোট কেটেছে কংগ্রেস। কংগ্রেস সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়েছিল তেলেঙ্গানায়, ৬৪ টি আসনে জিতে ম্যাজিক ফিগারও ছুঁয়েছে তারা।বিশ্লেষকদের মতে, তেলেঙ্গেনার সংখ্যালঘুরা এবার ভরসা করেছিল কংগ্রেসকেই। ফলে মিমের ভোট ঝুলিতে সামান্য ঘাটতি থেকেছে।

আরও পড়ুন: মুসলিম–দলিত–গরিবদের জব্দ করার জন্য সিএএ : ওয়াইসি

যে দুটি জায়গায় প্রার্থী দিয়েও হারতে হয়েছে মিমকে ওই দু’টি বিধানসভা কেন্দ্র হল, ইয়াকুতপুরা ও নামপল্লী।

আরও পড়ুন: কর্ণাটকে খাতা খুলল ওয়াইসির দল

আসাদউদ্দিন ওয়াইসির ভাই আকবরউদ্দিন ওয়াইসি চন্দ্রায়নগুত্তা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে ৮১ হাজার ৬৬৮ ভোটের মার্জিনে জিতেছেন।১৯৯৯ সাল থেকে বারবারই ওই কেন্দ্র থেকে জিতে বিধায়ক হচ্ছেন তিনি।

প্রাক্তন মেয়র ও মিম প্রার্থী মির জুলফিকার আলি চারমিনারের সিট ধরে রেখেছেন।২২ হাজার ভোটের মার্জিনে তিনি বিজেপির এম রানি আগরওয়ালকে পিছনে ফেলে দিয়েছেন।যদিও ৭ আসনে দখলে রাখতে পেরে খুশি মিমের নবনির্বাচিত বিধায়ক ও কর্মী সমর্থকরা।সম্মিলিতভাবে তারা তাদের জয় উদযাপন করেছে।সেখানে উপস্থিত ছিলেন মিম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসিও।