২৩ জুন ২০২৫, সোমবার, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কড়া অবস্থানে স্কুল সার্ভিস কমিশন, নবম-দশম শ্রেণিতে আরও  ‘অযোগ্য’  ১৫৭ জন শিক্ষকের  চাকরি যাচ্ছে 

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৪ মার্চ ২০২৩, শনিবার
  • / 39

পারিজাত মোল্লাঃ  কড়া অবস্থান নিচ্ছে স্কুল সার্ভিস কমিশন কর্তৃপক্ষ। নবম-দশম শ্রেণির  আরও ১৫৭ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের চাকরি যাওয়ার পথে। স্কুল সার্ভিস কমিশন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ১৫৭ জনের সুপারিশপত্র বাতিল করে দিল। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পর ফের বড় সিদ্ধান্ত নিল স্কুল সার্ভিস কমিশন।

গত ২০১৬ সালে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছিল। এর পাশাপাশি ওএমআর শিট কারচুপির অভিযোগও উঠে। বেশ কিছু মামলা হয় কলকাতা  হাইকোর্টে। আদালতে কমিশন জানায়, ৯৫২ জনের বিরুদ্ধে ওএমআর শিট বিকৃতি করে বেনিয়মে চাকরি দেওয়া হয়েছিল।

আরও পড়ুন: ‘আমরা সবাই নিয়োগের পক্ষে’, স্কুল সার্ভিস কমিশনকে বার্তা বিচারপতি বসুর

মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জানায়, এই ৯৫২ জনের মধ্যে ৮০৫ জন চাকরি করছেন। তারপরই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ৮০৫ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন। এমনকী বেতন বন্ধ করতে বলেন।

আরও পড়ুন: ৫ বছর আইনি লড়াই করার পর শিক্ষকতায় চাকরি পেলেন ১৫ জন

হাইকোর্টের নির্দেশের পরই ধাপে ধাপে ৮০৫ জনের চাকরি বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করে।প্রথম ধাপে ৬১৮ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করে সুপারিশপত্র বাতিল করেছিল কমিশন।

আরও পড়ুন: মণিপুরে নিহতদের পরিবার পিছু ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ সহ চাকরির ঘোষণা কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের

দ্বিতীয় ধাপে আরও ১৫৭ জনের জন্য একই পদক্ষেপ নিল তারা। দুই দফা মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত মোট ৭৭৫ জনের সুপারিশপত্র বাতিল করল কমিশন।  গত শুক্রবার রাতে কমিশন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ১৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করে।এতে খুশি বিচারপ্রার্থীরা।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

কড়া অবস্থানে স্কুল সার্ভিস কমিশন, নবম-দশম শ্রেণিতে আরও  ‘অযোগ্য’  ১৫৭ জন শিক্ষকের  চাকরি যাচ্ছে 

আপডেট : ৪ মার্চ ২০২৩, শনিবার

পারিজাত মোল্লাঃ  কড়া অবস্থান নিচ্ছে স্কুল সার্ভিস কমিশন কর্তৃপক্ষ। নবম-দশম শ্রেণির  আরও ১৫৭ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের চাকরি যাওয়ার পথে। স্কুল সার্ভিস কমিশন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ১৫৭ জনের সুপারিশপত্র বাতিল করে দিল। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের পর ফের বড় সিদ্ধান্ত নিল স্কুল সার্ভিস কমিশন।

গত ২০১৬ সালে নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিস্তর অভিযোগ উঠেছিল। এর পাশাপাশি ওএমআর শিট কারচুপির অভিযোগও উঠে। বেশ কিছু মামলা হয় কলকাতা  হাইকোর্টে। আদালতে কমিশন জানায়, ৯৫২ জনের বিরুদ্ধে ওএমআর শিট বিকৃতি করে বেনিয়মে চাকরি দেওয়া হয়েছিল।

আরও পড়ুন: ‘আমরা সবাই নিয়োগের পক্ষে’, স্কুল সার্ভিস কমিশনকে বার্তা বিচারপতি বসুর

মধ্যশিক্ষা পর্ষদ জানায়, এই ৯৫২ জনের মধ্যে ৮০৫ জন চাকরি করছেন। তারপরই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ৮০৫ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দেন। এমনকী বেতন বন্ধ করতে বলেন।

আরও পড়ুন: ৫ বছর আইনি লড়াই করার পর শিক্ষকতায় চাকরি পেলেন ১৫ জন

হাইকোর্টের নির্দেশের পরই ধাপে ধাপে ৮০৫ জনের চাকরি বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু করে।প্রথম ধাপে ৬১৮ জন ‘অযোগ্য’ শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করে সুপারিশপত্র বাতিল করেছিল কমিশন।

আরও পড়ুন: মণিপুরে নিহতদের পরিবার পিছু ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ সহ চাকরির ঘোষণা কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের

দ্বিতীয় ধাপে আরও ১৫৭ জনের জন্য একই পদক্ষেপ নিল তারা। দুই দফা মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত মোট ৭৭৫ জনের সুপারিশপত্র বাতিল করল কমিশন।  গত শুক্রবার রাতে কমিশন বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ১৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করে।এতে খুশি বিচারপ্রার্থীরা।