২৪ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিলিগুড়িতে রেণুকা হত্যামামলায় তিস্তা ক্যানেল থেকে উদ্ধার দেহ, কাটা মাথার খোঁজে পুলিশ

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ৬ জানুয়ারী ২০২৩, শুক্রবার
  • / 35

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: শিলিগুড়িতে রেণুকা খাতুন হত্যা মামলায় তিস্তা ক্যানেল থেকে উদ্ধার হল তার বস্তাবন্দি দেহ। রেণুকার মাথার খোঁজে তল্লাশি এখনও তল্লাশি চাল্লাচ্ছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার থেকেই মৃতার পরিবারের লোকেদের সঙ্গে নিয়ে তিস্তা ক্যানেলে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর রেণুকার বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার হল। বৃহস্পতিবার রাতে  ফুলবাড়িতে তিস্তা ক্যানেলের লকগেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুক্রবার সকালে খালে জল কমে আসায় গোয়ালটুলির কাছে সুদাম গজ এলাকা রেণুকা খাতুনের বস্তাবন্দি দেহটি ভেসে ওঠে।

মৃতার পরিবার সূত্রে জানানো হয়,  ৬ বছর আগে আনসারুলের সঙ্গে বিয়ে হয় রেণুকার। তাদের এক শিশু পুত্র রয়েছে। শিলিগুড়ির ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের দাদাভাই কলোনিতে থাকতেন এই দম্পতি। রেণুকার পরিবারের দাবি, প্রথমের দিকে তাদের দুজনের মধ্যে অশান্তি হলেও পরের দিকে সব ঠিক হয়ে গিয়েছিল। শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়ার গোয়ালটুলি মোড় এলাকায় থাকত এই দম্পতি। একটি বিউটিপার্লারে বিউটিশিয়ানের প্রশিক্ষণ নিত রেণুকা।

আরও পড়ুন: ঘুটিয়ারীশরিফ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র-সহ গ্রেফতার এক

পুলিশ সূত্রে খবর,  বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের সন্দেহে ২৪ ডিসেম্বর রেণুকাকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার নাম করে খুন করে আনসারুল। তার পর রেণুকার দেহ দু টুকরো করে তিস্তা ক্যানেলে ভাসিয়ে দেয় সে। গ্রেফতার হয়েছে আনসারুল। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে একাধিক মেয়ের সঙ্গে  সম্পর্ক ছিল আনসারুলের। মাদকের নেশাও ছিল। সমস্ত ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মৃতার পরিবারের তরফ থেকে আনসারুলের ফাঁসির দাবি তোলা হয়েছে।

আরও পড়ুন: গ্রেফতারি পরোয়ানায় চোরের বদলে বিচারকের নাম! সাসপেন্ড সাব-ইন্সপেক্টর

 

আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে মুম্বইয়ের রাস্তায় ১৪ হাজার পুলিশ মোতায়েন

 

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

শিলিগুড়িতে রেণুকা হত্যামামলায় তিস্তা ক্যানেল থেকে উদ্ধার দেহ, কাটা মাথার খোঁজে পুলিশ

আপডেট : ৬ জানুয়ারী ২০২৩, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: শিলিগুড়িতে রেণুকা খাতুন হত্যা মামলায় তিস্তা ক্যানেল থেকে উদ্ধার হল তার বস্তাবন্দি দেহ। রেণুকার মাথার খোঁজে তল্লাশি এখনও তল্লাশি চাল্লাচ্ছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার থেকেই মৃতার পরিবারের লোকেদের সঙ্গে নিয়ে তিস্তা ক্যানেলে তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর রেণুকার বস্তাবন্দি দেহ উদ্ধার হল। বৃহস্পতিবার রাতে  ফুলবাড়িতে তিস্তা ক্যানেলের লকগেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। শুক্রবার সকালে খালে জল কমে আসায় গোয়ালটুলির কাছে সুদাম গজ এলাকা রেণুকা খাতুনের বস্তাবন্দি দেহটি ভেসে ওঠে।

মৃতার পরিবার সূত্রে জানানো হয়,  ৬ বছর আগে আনসারুলের সঙ্গে বিয়ে হয় রেণুকার। তাদের এক শিশু পুত্র রয়েছে। শিলিগুড়ির ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের দাদাভাই কলোনিতে থাকতেন এই দম্পতি। রেণুকার পরিবারের দাবি, প্রথমের দিকে তাদের দুজনের মধ্যে অশান্তি হলেও পরের দিকে সব ঠিক হয়ে গিয়েছিল। শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়ার গোয়ালটুলি মোড় এলাকায় থাকত এই দম্পতি। একটি বিউটিপার্লারে বিউটিশিয়ানের প্রশিক্ষণ নিত রেণুকা।

আরও পড়ুন: ঘুটিয়ারীশরিফ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র-সহ গ্রেফতার এক

পুলিশ সূত্রে খবর,  বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের সন্দেহে ২৪ ডিসেম্বর রেণুকাকে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার নাম করে খুন করে আনসারুল। তার পর রেণুকার দেহ দু টুকরো করে তিস্তা ক্যানেলে ভাসিয়ে দেয় সে। গ্রেফতার হয়েছে আনসারুল। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে একাধিক মেয়ের সঙ্গে  সম্পর্ক ছিল আনসারুলের। মাদকের নেশাও ছিল। সমস্ত ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মৃতার পরিবারের তরফ থেকে আনসারুলের ফাঁসির দাবি তোলা হয়েছে।

আরও পড়ুন: গ্রেফতারি পরোয়ানায় চোরের বদলে বিচারকের নাম! সাসপেন্ড সাব-ইন্সপেক্টর

 

আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে মুম্বইয়ের রাস্তায় ১৪ হাজার পুলিশ মোতায়েন