০৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজ্যবাসীকে পবিত্র দোল পূর্ণিমার শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট মুখ্যমন্ত্রীর

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ১৮ মার্চ ২০২২, শুক্রবার
  • / 18

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ আজ দোল পূর্ণিমায় রাজ্যবাসীকে ট্যুইট করে শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ট্যুইটে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘সকলকে দোলের শুভেচ্ছা। এই রংয়ের উৎসব সকলের জীবনে আনন্দ নিয়ে আসুক। বৈচিত্র্য, সৌহার্দ্য ও সমতার বার্তা আমাদের অনুপ্রাণিত করুক’।’

আরও পড়ুন: সউদি আরবে বহু খালি জায়গা, সেখানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হোক : নেতানিয়াহু

করোনা আবহ কাটিয়ে আগের চেয়ে পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক। বসন্তের উৎসবে সাজে সেজে উঠেছে মানুষ। দিকে দিকে পালিত হচ্ছে বসন্ত উৎসব। নাচ, গানের মাধ্যমে চলেছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বন্দনা। দোল পূর্ণিমা বাংলার বসন্ত উৎসব। প্রতি বছর বাঙালীরা এই দিনটিতে রঙ খেলায় আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে।

দোলযাত্রা যেন বসন্তের আহ্বান। এই উৎসবটি যেন জানিয়ে দেয় শীত বিদায় নিয়েছে, এসেছে বসন্তের ছোঁয়া। এই দিনটিতে বাঙালিরা একে অপরকে রঙে রাঙিয়ে দেয়। এই দিনে বাতাসে যেন একটাই সুর বয়ে চলে “রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো এবার যাবার আগে”। এই বসন্ত উৎসবকে স্বাগত জানাতে প্রকৃতি যেন এক বর্ণিল সাজে সেজে ওঠে।মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যের জন্ম হয়েছিল এই পূর্ণিমার তিথিতে, তাই দোল পূর্ণিমাকে গৌরী পূর্ণিমা বলা হয়। দোল পূর্ণিমা অনেক পৌরাণিক ঘটনা। এই তিথিতে বৃন্দাবনে আবির ও গুলাল নিয়ে শ্রী কৃষ্ণ, রাঁধা এবং তার গোপীগনের সঙ্গে হোলি খেলেছিল আর সেই ঘটনা থেকে উৎপত্তি হয় দোল খেলা।দোল পূর্ণিমার মূল আকর্ষণ আবির। এই দিনটি আবিরের রঙে রাঙিয়ে দেওয়ার দিন। এই দিনের পূজিত ঈশ্বর রাঁধা-কৃষ্ণ। বাঙালির দোলযাত্রাটি রাঁধা কৃষ্ণকে ঘিরেই। তাকে দোলায় বসিয়ে ওই দিনে পূজিত করা হয়।

 

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

রাজ্যবাসীকে পবিত্র দোল পূর্ণিমার শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্যুইট মুখ্যমন্ত্রীর

আপডেট : ১৮ মার্চ ২০২২, শুক্রবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্কঃ আজ দোল পূর্ণিমায় রাজ্যবাসীকে ট্যুইট করে শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ট্যুইটে মুখ্যমন্ত্রী লেখেন, ‘সকলকে দোলের শুভেচ্ছা। এই রংয়ের উৎসব সকলের জীবনে আনন্দ নিয়ে আসুক। বৈচিত্র্য, সৌহার্দ্য ও সমতার বার্তা আমাদের অনুপ্রাণিত করুক’।’

আরও পড়ুন: সউদি আরবে বহু খালি জায়গা, সেখানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হোক : নেতানিয়াহু

করোনা আবহ কাটিয়ে আগের চেয়ে পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক। বসন্তের উৎসবে সাজে সেজে উঠেছে মানুষ। দিকে দিকে পালিত হচ্ছে বসন্ত উৎসব। নাচ, গানের মাধ্যমে চলেছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বন্দনা। দোল পূর্ণিমা বাংলার বসন্ত উৎসব। প্রতি বছর বাঙালীরা এই দিনটিতে রঙ খেলায় আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে।

দোলযাত্রা যেন বসন্তের আহ্বান। এই উৎসবটি যেন জানিয়ে দেয় শীত বিদায় নিয়েছে, এসেছে বসন্তের ছোঁয়া। এই দিনটিতে বাঙালিরা একে অপরকে রঙে রাঙিয়ে দেয়। এই দিনে বাতাসে যেন একটাই সুর বয়ে চলে “রাঙিয়ে দিয়ে যাও যাও যাও গো এবার যাবার আগে”। এই বসন্ত উৎসবকে স্বাগত জানাতে প্রকৃতি যেন এক বর্ণিল সাজে সেজে ওঠে।মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যের জন্ম হয়েছিল এই পূর্ণিমার তিথিতে, তাই দোল পূর্ণিমাকে গৌরী পূর্ণিমা বলা হয়। দোল পূর্ণিমা অনেক পৌরাণিক ঘটনা। এই তিথিতে বৃন্দাবনে আবির ও গুলাল নিয়ে শ্রী কৃষ্ণ, রাঁধা এবং তার গোপীগনের সঙ্গে হোলি খেলেছিল আর সেই ঘটনা থেকে উৎপত্তি হয় দোল খেলা।দোল পূর্ণিমার মূল আকর্ষণ আবির। এই দিনটি আবিরের রঙে রাঙিয়ে দেওয়ার দিন। এই দিনের পূজিত ঈশ্বর রাঁধা-কৃষ্ণ। বাঙালির দোলযাত্রাটি রাঁধা কৃষ্ণকে ঘিরেই। তাকে দোলায় বসিয়ে ওই দিনে পূজিত করা হয়।