১৫ নভেম্বর ২০২৫, শনিবার, ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জানেন কি রোজ একমুঠো ভেজানো কিশমিশ খেলে আপনার ধারেকাছেও আসবেনা এইসব অসুখ

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার
  • / 48

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ভেজানো কিশমিশ শরীরের জন্য কত উপকারি জানেন? কিশমিশ শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি লাল রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। শুকনো কিশমিশ খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিশমিশ ভেজানো জল রক্ত ​​পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কিশমিশ ভেজানো জল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই। এছাড়া কিশমিশ হৃদয় ভালো রাখে। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল।
কিশমিশে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ আছে। আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা সহজে রোগমুক্তির কারণ। আর আছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার। ভেজানো কিশমিশের উপকারিতা- কিশমিশ খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় সারারাত কিশমিশ জলেতে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেটা খান। ভেজানো কিশমিশে থাকে আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার। তাছাড়া এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি শরীরের কোনও ক্ষতি করে না। হাই ব্লাডপ্রেসারের সমস্যা থাকলেও এটি তা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
একই ভাবে কিশমিশ ভেজানো জলও শরীরের পক্ষে উপকারি।উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি কিশমিশ। এর মধ্যে থাকা পটাসিয়াম হাই ব্লাড প্রেসার বশে রাখে। রক্ত স্বল্পতা কমাতে কিশমিশ যথেষ্ট উপকারি। নিয়মিত খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়।

আরও পড়ুন: দামী বাসনে নয়, নিয়মিত খান কলাপাতায়, কাছে ঘেঁষবে না এইসব অসুখ

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

জানেন কি রোজ একমুঠো ভেজানো কিশমিশ খেলে আপনার ধারেকাছেও আসবেনা এইসব অসুখ

আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০২১, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ ভেজানো কিশমিশ শরীরের জন্য কত উপকারি জানেন? কিশমিশ শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি লাল রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। শুকনো কিশমিশ খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিশমিশ ভেজানো জল রক্ত ​​পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কিশমিশ ভেজানো জল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই। এছাড়া কিশমিশ হৃদয় ভালো রাখে। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল।
কিশমিশে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ আছে। আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা সহজে রোগমুক্তির কারণ। আর আছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার। ভেজানো কিশমিশের উপকারিতা- কিশমিশ খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় সারারাত কিশমিশ জলেতে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেটা খান। ভেজানো কিশমিশে থাকে আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার। তাছাড়া এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি শরীরের কোনও ক্ষতি করে না। হাই ব্লাডপ্রেসারের সমস্যা থাকলেও এটি তা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
একই ভাবে কিশমিশ ভেজানো জলও শরীরের পক্ষে উপকারি।উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের প্রাকৃতিক পদ্ধতিগুলোর মধ্যে একটি কিশমিশ। এর মধ্যে থাকা পটাসিয়াম হাই ব্লাড প্রেসার বশে রাখে। রক্ত স্বল্পতা কমাতে কিশমিশ যথেষ্ট উপকারি। নিয়মিত খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায়।

আরও পড়ুন: দামী বাসনে নয়, নিয়মিত খান কলাপাতায়, কাছে ঘেঁষবে না এইসব অসুখ