০৪ নভেম্বর ২০২৫, মঙ্গলবার, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মৃত বন্ধুর চিতায় ঝাঁপ, উত্তরপ্রদেশে প্রাণ হারালেন যুবক

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৮ মে ২০২৩, রবিবার
  • / 181

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক:ক্যানসারে মৃত বন্ধুর শেষকৃত্যে গিয়ে চরম পদক্ষেপ নিলেন এক যুবক। মৃত বন্ধুর চিতায় ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ হারালেন তিনি। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের আগরায়।

পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার সকালে ৪২ বছরের অশোকের মৃত্যু হয়। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ক্যানসারে ভুগছিলেন। তাঁর শেষকৃত্যে আত্মীয়দের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ৪০ বছরের আনন্দ। সকাল ১১টা নাগাদ যমুনা নদীর তীরে অশোকের দাহকার্য শুরু হয়। ঠিক সেই সময়ে আচমকা বন্ধুর চিতায় ঝাঁপ দেন আনন্দ।

ঘটনাটি দেখে অবাক হয়ে যান আত্মীয়রা। চিতা থেকে তড়িঘড়ি আনন্দকে উদ্ধার করেন তাঁরা। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তাঁকে দ্রুত একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হতেই আগরা মেডিক্যাল কলেজে রেফার করা হয়। হাসপাতালে যাওয়ার পথেই মৃত্যু হয় আনন্দের। কী কারণে তিনি চিতায় ঝাঁপ দিলেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। জারি রয়েছে তদন্ত।

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

মৃত বন্ধুর চিতায় ঝাঁপ, উত্তরপ্রদেশে প্রাণ হারালেন যুবক

আপডেট : ২৮ মে ২০২৩, রবিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক:ক্যানসারে মৃত বন্ধুর শেষকৃত্যে গিয়ে চরম পদক্ষেপ নিলেন এক যুবক। মৃত বন্ধুর চিতায় ঝাঁপ দিয়ে প্রাণ হারালেন তিনি। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের আগরায়।

পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার সকালে ৪২ বছরের অশোকের মৃত্যু হয়। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ক্যানসারে ভুগছিলেন। তাঁর শেষকৃত্যে আত্মীয়দের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ৪০ বছরের আনন্দ। সকাল ১১টা নাগাদ যমুনা নদীর তীরে অশোকের দাহকার্য শুরু হয়। ঠিক সেই সময়ে আচমকা বন্ধুর চিতায় ঝাঁপ দেন আনন্দ।

ঘটনাটি দেখে অবাক হয়ে যান আত্মীয়রা। চিতা থেকে তড়িঘড়ি আনন্দকে উদ্ধার করেন তাঁরা। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় তাঁকে দ্রুত একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হতেই আগরা মেডিক্যাল কলেজে রেফার করা হয়। হাসপাতালে যাওয়ার পথেই মৃত্যু হয় আনন্দের। কী কারণে তিনি চিতায় ঝাঁপ দিলেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। জারি রয়েছে তদন্ত।