২৫ জুন ২০২৫, বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর প্রথম কাশ্মীর সফরে মোদি, করলেন এক গুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস

অর্পিতা লাহিড়ী
  • আপডেট : ২৪ এপ্রিল ২০২২, রবিবার
  • / 27

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরেই ২০১৯ সালে  নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রথম বড় পদক্ষেপ ছিল জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার অবলুপ্তি ঘটানো।রাজ্যের তকমা হারিয়ে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিনত হয় জম্মু ও কাশ্মীর।  ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর এই প্রথম উপত্যকায় পা রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

আরও পড়ুন: জি-৭ সম্মেলনে ডাক পেলেন মোদি

যদিও কাশ্মীরে পা রাখার আগেই সভাস্থল থেকে ১২ কিলোমিটার  দূরে ঘটে যায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা। চাঞ্চল্যকর সেই কাণ্ডের পর ভূস্বর্গের পাল্লিতে পা রেখে সেখানে ২০ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

আরও পড়ুন: গোটা দেশকে গর্বিত করেছে Operation SINDOOR: রাজনাথ সিং

জাতীয় পঞ্চায়েতিরাজ দিবস উপলক্ষে জম্মুর সাম্বায় একটি জনসভায় যোগদান করেন। সভামঞ্চে মোদি বলেন কাশ্মীরের গ্রামাঞ্চলে উন্নতি হয়েছে। বহু বছর বাদে স্বাধীনতা পেয়েছেন জম্মু- কাশ্মীরের মানুষ। বাবা আম্বেদকর আজ যদি থাকতেন তাহলে অত্যন্ত গর্বিত হতেন।

আরও পড়ুন: জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়াতেই বেপরোয়া পাকিস্তান, কাশ্মীরে অতর্কিত গোলাবর্ষণ

কাশ্মীরে পা রেখে ৮৫০ মেগা ওয়াটের ব়্যাটেল হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টের উদ্বোধন করেন মোদি । এছাড়াও ৫৪০ মেগা ওয়াটের আরও একটি হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টের শিলান্যাস করেন তিনি। উল্লেখ্য, দুটি প্রজেক্টই ভূস্বর্গের কিসতোয়ার জেলায় চেনাব নদীর ওপর তৈরি হবে।

 

উল্লেখ্য প্রধানমন্ত্রীর এই জম্মু-কাশ্মীর সফর নানা দিক থেকে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ই বছরের ‘পঞ্চায়েত রাজ দিবস’ পালিত হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীরে। বিষয়টি নিয়ে মোদী বলেন, ‘ এই বছরের পঞ্চায়েতি রাজ দিবস জম্মু ও কাশ্মীরে পালিত হচ্ছে, এটাই চিহ্নিত করছে বড়সড় পরিবর্তনকে। এটা খুব গর্বের কথা যে যখন গণতন্ত্র জম্মু ও কাশ্মীরের তৃণমূলস্তরে পৌঁছে গিয়েছে, তখন আপনাদের সঙ্গে আমি এখানে কথা বলতে পারছি। ’ ভাষণের শুরুতেই এদিন মোদী বলেন, তিনি কাশ্মীর সফরে এসেছেন ‘উন্নয়নের বার্তা’ দিতে।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর প্রথম কাশ্মীর সফরে মোদি, করলেন এক গুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস

আপডেট : ২৪ এপ্রিল ২০২২, রবিবার

 

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরেই ২০১৯ সালে  নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রথম বড় পদক্ষেপ ছিল জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার অবলুপ্তি ঘটানো।রাজ্যের তকমা হারিয়ে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিনত হয় জম্মু ও কাশ্মীর।  ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর এই প্রথম উপত্যকায় পা রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

আরও পড়ুন: জি-৭ সম্মেলনে ডাক পেলেন মোদি

যদিও কাশ্মীরে পা রাখার আগেই সভাস্থল থেকে ১২ কিলোমিটার  দূরে ঘটে যায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা। চাঞ্চল্যকর সেই কাণ্ডের পর ভূস্বর্গের পাল্লিতে পা রেখে সেখানে ২০ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

আরও পড়ুন: গোটা দেশকে গর্বিত করেছে Operation SINDOOR: রাজনাথ সিং

জাতীয় পঞ্চায়েতিরাজ দিবস উপলক্ষে জম্মুর সাম্বায় একটি জনসভায় যোগদান করেন। সভামঞ্চে মোদি বলেন কাশ্মীরের গ্রামাঞ্চলে উন্নতি হয়েছে। বহু বছর বাদে স্বাধীনতা পেয়েছেন জম্মু- কাশ্মীরের মানুষ। বাবা আম্বেদকর আজ যদি থাকতেন তাহলে অত্যন্ত গর্বিত হতেন।

আরও পড়ুন: জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়াতেই বেপরোয়া পাকিস্তান, কাশ্মীরে অতর্কিত গোলাবর্ষণ

কাশ্মীরে পা রেখে ৮৫০ মেগা ওয়াটের ব়্যাটেল হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টের উদ্বোধন করেন মোদি । এছাড়াও ৫৪০ মেগা ওয়াটের আরও একটি হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টের শিলান্যাস করেন তিনি। উল্লেখ্য, দুটি প্রজেক্টই ভূস্বর্গের কিসতোয়ার জেলায় চেনাব নদীর ওপর তৈরি হবে।

 

উল্লেখ্য প্রধানমন্ত্রীর এই জম্মু-কাশ্মীর সফর নানা দিক থেকে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ই বছরের ‘পঞ্চায়েত রাজ দিবস’ পালিত হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীরে। বিষয়টি নিয়ে মোদী বলেন, ‘ এই বছরের পঞ্চায়েতি রাজ দিবস জম্মু ও কাশ্মীরে পালিত হচ্ছে, এটাই চিহ্নিত করছে বড়সড় পরিবর্তনকে। এটা খুব গর্বের কথা যে যখন গণতন্ত্র জম্মু ও কাশ্মীরের তৃণমূলস্তরে পৌঁছে গিয়েছে, তখন আপনাদের সঙ্গে আমি এখানে কথা বলতে পারছি। ’ ভাষণের শুরুতেই এদিন মোদী বলেন, তিনি কাশ্মীর সফরে এসেছেন ‘উন্নয়নের বার্তা’ দিতে।