২৫ জুন ২০২৫, বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অবশেষে ক্ষমা চাইল নেদারল্যান্ডস

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২২, বুধবার
  • / 39

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ বসনিয়া গণহত্যার ২৭তম বার্ষিকীতে এক স্মরণসভায় ডাচ মন্ত্রী বসনিয়াক পরিবারগুলোর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। সোমবার বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার পোটোকারিতে কবরস্থানে গিয়ে ক্ষমা চান প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাজসা ওলোনগ্রেন। ডাচ শান্তিরক্ষী সৈন্যদের উপস্থিতি সত্ত্বেও ১৯৯৫ সালের জুলাইয়ে বসনিয়ান সার্ব বাহিনী পূর্বাঞ্চলীয় শহর স্রেবনিকায় আক্রমণ করে।

 

আরও পড়ুন: সৈকতে প্রকাশ্যে যৌনতা নিষিদ্ধ নেদারল্যান্ডসে

এ সময় তারা ৮ হাজারেরও বেশি বসনিয়ান মুসলিম পুরুষ এবং ছেলেদের হত্যা করেছিল। সার্ব বাহিনী এলাকাটি দখল করার কারণে ডাচ সৈন্যরা গণহত্যা প্রতিরোধ করতে করতে ব্যর্থ হয়। শুধু ১১ জুলাই প্রায় ২ হাজার পুরুষকে হত্যা করা হয়। কাজসা ওলোনগ্রেন বলেছেন, স্রেব্রনিকায় চূর্ণ করা হয়েছিল, যা প্রতিরোধে নেদারল্যান্ডস ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছিল।

আরও পড়ুন: অবশেষে বৃষ্টি নামল কলকাতার একাংশে

 

আরও পড়ুন: এগরায় বাজি বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী

এই কারণে আমরা গভীরভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিরীহ মানুষকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।’ ওলোনগ্রেন বলছেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্রেব্রনিকার জনগণকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে। ডাচ সরকার যে পরিস্থিতিতে গণহত্যা প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছিল, তার রাজনৈতিক দায় এড়ানো যায় না। তবে আমরা যা করতে পারি, তা হল ইতিহাসের দিকে সরাসরি নজর দেওয়া, সোজা চোখে ইতিহাসকে দেখা।’

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

অবশেষে ক্ষমা চাইল নেদারল্যান্ডস

আপডেট : ১৩ জুলাই ২০২২, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্কঃ বসনিয়া গণহত্যার ২৭তম বার্ষিকীতে এক স্মরণসভায় ডাচ মন্ত্রী বসনিয়াক পরিবারগুলোর কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। সোমবার বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার পোটোকারিতে কবরস্থানে গিয়ে ক্ষমা চান প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাজসা ওলোনগ্রেন। ডাচ শান্তিরক্ষী সৈন্যদের উপস্থিতি সত্ত্বেও ১৯৯৫ সালের জুলাইয়ে বসনিয়ান সার্ব বাহিনী পূর্বাঞ্চলীয় শহর স্রেবনিকায় আক্রমণ করে।

 

আরও পড়ুন: সৈকতে প্রকাশ্যে যৌনতা নিষিদ্ধ নেদারল্যান্ডসে

এ সময় তারা ৮ হাজারেরও বেশি বসনিয়ান মুসলিম পুরুষ এবং ছেলেদের হত্যা করেছিল। সার্ব বাহিনী এলাকাটি দখল করার কারণে ডাচ সৈন্যরা গণহত্যা প্রতিরোধ করতে করতে ব্যর্থ হয়। শুধু ১১ জুলাই প্রায় ২ হাজার পুরুষকে হত্যা করা হয়। কাজসা ওলোনগ্রেন বলেছেন, স্রেব্রনিকায় চূর্ণ করা হয়েছিল, যা প্রতিরোধে নেদারল্যান্ডস ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছিল।

আরও পড়ুন: অবশেষে বৃষ্টি নামল কলকাতার একাংশে

 

আরও পড়ুন: এগরায় বাজি বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী

এই কারণে আমরা গভীরভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিরীহ মানুষকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।’ ওলোনগ্রেন বলছেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় স্রেব্রনিকার জনগণকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে। ডাচ সরকার যে পরিস্থিতিতে গণহত্যা প্রতিরোধে ব্যর্থ হয়েছিল, তার রাজনৈতিক দায় এড়ানো যায় না। তবে আমরা যা করতে পারি, তা হল ইতিহাসের দিকে সরাসরি নজর দেওয়া, সোজা চোখে ইতিহাসকে দেখা।’