১৫ জুন ২০২৫, রবিবার, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০৩৪-এর আগে ‘এক দেশ এক ভোট’ সম্ভব নয়, জানালেন সংসদীয় কমিটির প্রধান

চামেলি দাস
  • আপডেট : ১১ জুন ২০২৫, বুধবার
  • / 69

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ২০৩৪ সালের আগে ‘এক দেশ, এক ভোট’ নীতি লাগু হওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি এমনই দাবি করলেন যৌথ সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান প্রেমপ্রকাশ চৌধুরি। ‘এক দেশ, এক ভোট’ বিলটি বর্তমানে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে। বর্তমান লোকসভা পূর্ণ মেয়াদ পর্যন্ত থাকবে।

২০২৯ সালেআগামী লোকসভা নির্বাচন। সংসদের নিম্নকক্ষে নতুন নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ হবে ২০৩৪ সাল পর্যন্ত। ‘এক দেশ, এক ভোট’ বিলটি পাস হলেও ততদিন পর্যন্ত আইন কার্যকর হতে পারবে না। ২০৩৪ সালের প্রথমার্ধে একসঙ্গে লোকসভা-বিধানসভা ভোট হওয়ার কথা। পরবর্তীতে পুরসভা-পঞ্চায়েত নির্বাচনকেও এর আওতায় আনা হবে। ১২৯তম সংশোধনীর মাধ্যমে একসঙ্গে সমস্ত নির্বাচন করাতে তৎপর কেন্দ্র সরকার, খবর সূত্রের।  বিরোধীদের অভিযোগ এই সংশোধনী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিপন্থী।

আরও পড়ুন: মন্ত্রীর স্বামীকে ‘বেধড়ক মার’, পুলিশের জালে ৪ বিজেপি কর্মী

‘এক দেশ, এক ভোট’ বিলের খসড়া অনুযায়ী, কখনও সংখ্যাগরিষ্ঠতার অভাবে যদি বিধানসভা বা লোকসভা ভেঙে যায়, তা হলে শুধুমাত্র মেয়াদের বাকি সময়টুকুর জন্য লোকসভা বা বিধানসভা উপনির্বাচন হবে। তার পর থেকে সমস্ত স্তরের নির্বাচন একসঙ্গে হবে। তাতে বিপুল খরচ কমানো যাবে।  বিধানসভা-লোকসভা-পুরসভা-পঞ্চায়েত ভোট একসঙ্গে হলে গণতন্ত্রের বৈচিত্র নষ্ট হবে বলে অভিযোগ বিরোধীদের।

আরও পড়ুন: জোড়া ইস্যুতে তপ্ত বিধানসভা! ওয়াকআউট বিজেপির

 

আরও পড়ুন: বিজেপির ইশতেহার নিয়ে প্রশ্ন তুললেন ডেরেক ও’ব্রায়েন

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

২০৩৪-এর আগে ‘এক দেশ এক ভোট’ সম্ভব নয়, জানালেন সংসদীয় কমিটির প্রধান

আপডেট : ১১ জুন ২০২৫, বুধবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: ২০৩৪ সালের আগে ‘এক দেশ, এক ভোট’ নীতি লাগু হওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি এমনই দাবি করলেন যৌথ সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান প্রেমপ্রকাশ চৌধুরি। ‘এক দেশ, এক ভোট’ বিলটি বর্তমানে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে। বর্তমান লোকসভা পূর্ণ মেয়াদ পর্যন্ত থাকবে।

২০২৯ সালেআগামী লোকসভা নির্বাচন। সংসদের নিম্নকক্ষে নতুন নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ হবে ২০৩৪ সাল পর্যন্ত। ‘এক দেশ, এক ভোট’ বিলটি পাস হলেও ততদিন পর্যন্ত আইন কার্যকর হতে পারবে না। ২০৩৪ সালের প্রথমার্ধে একসঙ্গে লোকসভা-বিধানসভা ভোট হওয়ার কথা। পরবর্তীতে পুরসভা-পঞ্চায়েত নির্বাচনকেও এর আওতায় আনা হবে। ১২৯তম সংশোধনীর মাধ্যমে একসঙ্গে সমস্ত নির্বাচন করাতে তৎপর কেন্দ্র সরকার, খবর সূত্রের।  বিরোধীদের অভিযোগ এই সংশোধনী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিপন্থী।

আরও পড়ুন: মন্ত্রীর স্বামীকে ‘বেধড়ক মার’, পুলিশের জালে ৪ বিজেপি কর্মী

‘এক দেশ, এক ভোট’ বিলের খসড়া অনুযায়ী, কখনও সংখ্যাগরিষ্ঠতার অভাবে যদি বিধানসভা বা লোকসভা ভেঙে যায়, তা হলে শুধুমাত্র মেয়াদের বাকি সময়টুকুর জন্য লোকসভা বা বিধানসভা উপনির্বাচন হবে। তার পর থেকে সমস্ত স্তরের নির্বাচন একসঙ্গে হবে। তাতে বিপুল খরচ কমানো যাবে।  বিধানসভা-লোকসভা-পুরসভা-পঞ্চায়েত ভোট একসঙ্গে হলে গণতন্ত্রের বৈচিত্র নষ্ট হবে বলে অভিযোগ বিরোধীদের।

আরও পড়ুন: জোড়া ইস্যুতে তপ্ত বিধানসভা! ওয়াকআউট বিজেপির

 

আরও পড়ুন: বিজেপির ইশতেহার নিয়ে প্রশ্ন তুললেন ডেরেক ও’ব্রায়েন