১৮ জুন ২০২৫, বুধবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পরীক্ষায় অকৃতকার্য, লাল তালিকায়  ৪৮টি  গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ

বিপাশা চক্রবর্তী
  • আপডেট : ২৭ এপ্রিল ২০২৩, বৃহস্পতিবার
  • / 30

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: লাল তালিকায় চলে গেল ৪৮টি বহুল ব্যবহৃত ওষুধ। অর্থাৎ পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি এই  ওষুধগুলি। গত মার্চ মাসে কেন্দ্রীয়  ওষুধ নিয়ন্ত্রকের তরফে ড্রাগ সুরক্ষা পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষায় ৪৮টি বহুল ব্যবহৃত ওষুধকে ‘লাল দাগ’  দিল  সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন(সিডিএসসিও)।

সিডিএসসিও তাদের প্রকাশিত ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, মার্চে মোট ১,৪৯৭টি  স্যাম্পেলের মধ্যে ৪৮টি গুণমানের মানদণ্ডে পাশ করতে পারেনি।

আরও পড়ুন: ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল আমেরিকা

তালিকা  অনুসারে, ১,৪৪৯টি স্যাম্পেলকে ‘স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটি’  হিসাবে সবুজ সংকেত  দেওয়া হয়েছে। লাল তালিকাভুক্ত ওষুধের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক,  অ্যান্টিবায়োটিক,  ক্যালসিয়াম এবং হার্টের ওষুধ। এছাড়াও আছে মৃগীর  ওষুধও। গ্যাবাপেন্টিন,  উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ টেলমিসার্টান,  অ্যান্টি-ডায়াবেটিস ওষুধ গ্লিমিপিরাইড এবং মেটফর্মিন এবং এইচআইভি ওষুধ রিটোনাভির-ও এই তালিকায় রয়েছে। আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেট,  প্রোবায়োটিক এবং বেশ কয়েকটি মাল্টিভিটামিনসের বড়ি,  নিয়াসিনামাইড ইনজেকশন এবং অ্যামোক্সিসিলিন,  ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি ৩ ট্যাবলেট,  টেলমিসার্টান ট্যাবলেট এবং আলবেন্ডাজল ট্যাবলেটের মতো অন্যান্য সাধারণভাবে ব্যবহৃত ওষুধগুলিকেও  অনুপযুক্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: করোনা আক্রান্ত বিরাট আপাতত সুস্থ, তবে টেস্টে খেলবেন কিনা অনিশ্চিত

এই প্রসঙ্গে লাল তালিকাভুক্ত ওষুধের বিষয়ে একটি নোটিশ পাঠানো হয়েছে ফার্মা সংস্থাগুলিকে। এই বিষয়ে তাদের কী বক্তব্য তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: করোনার দাপট কমতেই টেস্ট নিয়ে কড়াকড়ি কমাল নবান্ন

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পরীক্ষায় অকৃতকার্য, লাল তালিকায়  ৪৮টি  গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ

আপডেট : ২৭ এপ্রিল ২০২৩, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: লাল তালিকায় চলে গেল ৪৮টি বহুল ব্যবহৃত ওষুধ। অর্থাৎ পরীক্ষায় পাস করতে পারেনি এই  ওষুধগুলি। গত মার্চ মাসে কেন্দ্রীয়  ওষুধ নিয়ন্ত্রকের তরফে ড্রাগ সুরক্ষা পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষায় ৪৮টি বহুল ব্যবহৃত ওষুধকে ‘লাল দাগ’  দিল  সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন(সিডিএসসিও)।

সিডিএসসিও তাদের প্রকাশিত ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, মার্চে মোট ১,৪৯৭টি  স্যাম্পেলের মধ্যে ৪৮টি গুণমানের মানদণ্ডে পাশ করতে পারেনি।

আরও পড়ুন: ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল আমেরিকা

তালিকা  অনুসারে, ১,৪৪৯টি স্যাম্পেলকে ‘স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটি’  হিসাবে সবুজ সংকেত  দেওয়া হয়েছে। লাল তালিকাভুক্ত ওষুধের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক,  অ্যান্টিবায়োটিক,  ক্যালসিয়াম এবং হার্টের ওষুধ। এছাড়াও আছে মৃগীর  ওষুধও। গ্যাবাপেন্টিন,  উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ টেলমিসার্টান,  অ্যান্টি-ডায়াবেটিস ওষুধ গ্লিমিপিরাইড এবং মেটফর্মিন এবং এইচআইভি ওষুধ রিটোনাভির-ও এই তালিকায় রয়েছে। আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেট,  প্রোবায়োটিক এবং বেশ কয়েকটি মাল্টিভিটামিনসের বড়ি,  নিয়াসিনামাইড ইনজেকশন এবং অ্যামোক্সিসিলিন,  ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি ৩ ট্যাবলেট,  টেলমিসার্টান ট্যাবলেট এবং আলবেন্ডাজল ট্যাবলেটের মতো অন্যান্য সাধারণভাবে ব্যবহৃত ওষুধগুলিকেও  অনুপযুক্ত বলে ঘোষণা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: করোনা আক্রান্ত বিরাট আপাতত সুস্থ, তবে টেস্টে খেলবেন কিনা অনিশ্চিত

এই প্রসঙ্গে লাল তালিকাভুক্ত ওষুধের বিষয়ে একটি নোটিশ পাঠানো হয়েছে ফার্মা সংস্থাগুলিকে। এই বিষয়ে তাদের কী বক্তব্য তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: করোনার দাপট কমতেই টেস্ট নিয়ে কড়াকড়ি কমাল নবান্ন